জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ,প্রজেক্ট উদ্ভাবন করে সৈয়দপুরের মেধাবী কল্যাণ কুমার তীর্থ পুরস্কৃত
https://www.obolokon24.com/2019/08/saidpur_4.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু, সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:
এবারের ৪০তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহে মেধাবী শিক্ষার্থী কল্যাণ কুমার তীর্থের উদ্ভাবণ করা প্রজেক্টটি পুরস্কৃত হয়েছে। মেধাবী ছাত্র তীর্থ সৈয়দপুর সানফ্লাওয়ার স্কুল এন্ড কলেজের দ্বাদশ বিজ্ঞান শাখায় অধ্যয়নরত।
তীর্থের উদ্ভাবিত প্রজেক্টটি অগ্নিকান্ডে ফায়ার বল নিপেক্ষের মাধ্যমে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা , সন্ত্রাসী কিংবা জঙ্গি হামলায় নজরদারি রাখা একং দুর্ঘটনাগ্রস্থ ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিকে সাহায্যকারী হিসেবে কাজ করবে। তাঁর এ প্রজেক্ট উদ্ভাবনে সহযোগিতা করেন সৈয়দপুর সানফ্লাওয়ার স্কুল এন্ড কলেজে অধ্যক্ষ মো. মোখলেছুর রহমান জুয়েলসহ অন্যান্য শিক্ষক-শিক্ষিকারা।
রোবট (নাইজো) প্রজেক্টটি এবারের ৪০ তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ - ২০১৯ এ নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলা পর্যায়ে তৃতীয়, নীলফামারী জেলা পর্যায়ে প্রথম, রংপুর বিভাগীয় পর্যায়ে তৃতীয় এবং জাতীয় পর্যায়ে নবম স্থান লাভ করেছে।
কল্যাণ কুমার তীর্থ সৈয়দপুর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তা ডিপ্লোমা কৃষিবিদ বাসুদেব দাসের দ্বিতীয় পুত্র। সে তাঁর ভবিষ্যত জীবনের জন্য সকলের দোয়া প্রার্থী।
এবারের ৪০তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহে মেধাবী শিক্ষার্থী কল্যাণ কুমার তীর্থের উদ্ভাবণ করা প্রজেক্টটি পুরস্কৃত হয়েছে। মেধাবী ছাত্র তীর্থ সৈয়দপুর সানফ্লাওয়ার স্কুল এন্ড কলেজের দ্বাদশ বিজ্ঞান শাখায় অধ্যয়নরত।
তীর্থের উদ্ভাবিত প্রজেক্টটি অগ্নিকান্ডে ফায়ার বল নিপেক্ষের মাধ্যমে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা , সন্ত্রাসী কিংবা জঙ্গি হামলায় নজরদারি রাখা একং দুর্ঘটনাগ্রস্থ ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিকে সাহায্যকারী হিসেবে কাজ করবে। তাঁর এ প্রজেক্ট উদ্ভাবনে সহযোগিতা করেন সৈয়দপুর সানফ্লাওয়ার স্কুল এন্ড কলেজে অধ্যক্ষ মো. মোখলেছুর রহমান জুয়েলসহ অন্যান্য শিক্ষক-শিক্ষিকারা।
রোবট (নাইজো) প্রজেক্টটি এবারের ৪০ তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ - ২০১৯ এ নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলা পর্যায়ে তৃতীয়, নীলফামারী জেলা পর্যায়ে প্রথম, রংপুর বিভাগীয় পর্যায়ে তৃতীয় এবং জাতীয় পর্যায়ে নবম স্থান লাভ করেছে।
কল্যাণ কুমার তীর্থ সৈয়দপুর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তা ডিপ্লোমা কৃষিবিদ বাসুদেব দাসের দ্বিতীয় পুত্র। সে তাঁর ভবিষ্যত জীবনের জন্য সকলের দোয়া প্রার্থী।