তীব্র গরমেও গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের জন্য প্রস্তুত টোকিও
https://www.obolokon24.com/2019/08/olimpic.html
অনলাইন ডেস্ক
আগামী বছরের গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে জাপানের টোকিও। তবে এর আগেই আয়োজকদের চিন্তায় ফেলে দিয়েছে তীব্র গরম। প্রতিদিনই তাপমাত্রা থাকে প্রায় ৩৫.৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস। এমন কন্ডিশনে অলিম্পিকের মতো বড় আসরে অ্যাথলেটদের পারফর্ম করাটা বেশ চ্যালেঞ্জিং হলেও, অংশগ্রহনকারীদের কথা মাথায় রেখে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপে নিচ্ছেন আয়োজকরা।
জাপানের টোকিও গরমের মাত্রা এতটাই যে নির্মানাধীন ভেন্যুর এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। ৫০ বছর বয়সী এ শ্রমিক টোকিও বিগ সাইটের মিডিয়া সেন্টারের বাইরে ক্যাবল সংস্কারের সময় তীব্র গরম সহ্য করতে না পেরে জ্ঞান হারান। পরে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
শুধু কি তাই- হিটস্ট্রোকের কারণে গেলো মাসে টোকিওতে মারা যান ৫৭ জন জাপানীজ। আর এমন কন্ডিশনে অলিম্পিকের মতো বড় আসরে অ্যাথলেটদের পারফর্ম করাটা বেশ চ্যালেঞ্জিংই হবে। সেই সাথে দর্শকদের স্বাস্থ্যগত ঝুঁকির ব্যাপারটা এবার আয়োজকদের কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলে দিচ্ছে।
বিগত ১০ বছরের তুলনায় ২০১৮ সালে থেকে তাপমাত্রা লাগামহীনভাবে বেড়েই চলেছে। গতবছরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ধরা পড়েছিল ৪১.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ২০১৯ সালে এখনও পর্যন্ত পারদ উঠেছিল ৩৯.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
তাপমাত্রার এই সমস্যাকে হালকা ভাবে নিচ্ছেন না টোকিও অলিম্পিক আয়োজকরা। সাবধানতার জন্যে পুরুষ ও মহিলাদের ম্যারাথনের সময় এগিয়ে ভোর ৬টা করা হয়েছে। আরও বেশ কিছু আউটডোর ইভেন্টের সময়ও পরিবর্তন হতে পারে। দর্শকদের জন্যে বসার জায়গায় বিশেষ ছাউনির ব্যবস্থা করা হবে। এছাড়াও থাকবে মিস্ট স্প্রে এবং আইস প্যাক।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্রীড়াযজ্ঞ অলিম্পিক শুরু হবে ২০২০ সালের ২৪ জুলাই। আর ৩২তম এই আসরের পর্দা নামবে ৯ আগস্ট।
আগামী বছরের গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে জাপানের টোকিও। তবে এর আগেই আয়োজকদের চিন্তায় ফেলে দিয়েছে তীব্র গরম। প্রতিদিনই তাপমাত্রা থাকে প্রায় ৩৫.৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস। এমন কন্ডিশনে অলিম্পিকের মতো বড় আসরে অ্যাথলেটদের পারফর্ম করাটা বেশ চ্যালেঞ্জিং হলেও, অংশগ্রহনকারীদের কথা মাথায় রেখে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপে নিচ্ছেন আয়োজকরা।
জাপানের টোকিও গরমের মাত্রা এতটাই যে নির্মানাধীন ভেন্যুর এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। ৫০ বছর বয়সী এ শ্রমিক টোকিও বিগ সাইটের মিডিয়া সেন্টারের বাইরে ক্যাবল সংস্কারের সময় তীব্র গরম সহ্য করতে না পেরে জ্ঞান হারান। পরে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
শুধু কি তাই- হিটস্ট্রোকের কারণে গেলো মাসে টোকিওতে মারা যান ৫৭ জন জাপানীজ। আর এমন কন্ডিশনে অলিম্পিকের মতো বড় আসরে অ্যাথলেটদের পারফর্ম করাটা বেশ চ্যালেঞ্জিংই হবে। সেই সাথে দর্শকদের স্বাস্থ্যগত ঝুঁকির ব্যাপারটা এবার আয়োজকদের কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলে দিচ্ছে।
বিগত ১০ বছরের তুলনায় ২০১৮ সালে থেকে তাপমাত্রা লাগামহীনভাবে বেড়েই চলেছে। গতবছরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ধরা পড়েছিল ৪১.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ২০১৯ সালে এখনও পর্যন্ত পারদ উঠেছিল ৩৯.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
তাপমাত্রার এই সমস্যাকে হালকা ভাবে নিচ্ছেন না টোকিও অলিম্পিক আয়োজকরা। সাবধানতার জন্যে পুরুষ ও মহিলাদের ম্যারাথনের সময় এগিয়ে ভোর ৬টা করা হয়েছে। আরও বেশ কিছু আউটডোর ইভেন্টের সময়ও পরিবর্তন হতে পারে। দর্শকদের জন্যে বসার জায়গায় বিশেষ ছাউনির ব্যবস্থা করা হবে। এছাড়াও থাকবে মিস্ট স্প্রে এবং আইস প্যাক।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্রীড়াযজ্ঞ অলিম্পিক শুরু হবে ২০২০ সালের ২৪ জুলাই। আর ৩২তম এই আসরের পর্দা নামবে ৯ আগস্ট।