কিশোরগঞ্জে পুত্রের প্রহারে পিতা হাসপাতালে
https://www.obolokon24.com/2019/08/kisargang_9.html
মো: শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)সংবাদদাতা: বড় ছেলেকে না জানিয়ে ছোট ছেলেকে বিদেশে পাঠানোর জন্য জমি বিক্রি করে টাকা দেওয়ার অপরাধে বড় ছেলের হাতে মারধরের শিকার হয়ে গুরতর আহত অবস্থায় হাসপাতালের ভর্তি রয়েছেন আবু বক্কর সিদ্দিক (৫৮) নামে এক হতভাগ্য পিতা।ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭ টার দিকে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার বাহাগিলি ইউনিয়নের উত্তর দুরাকুটি পশ্চিমপাড়া গ্রামে।
আবু বক্কর সিদ্দিকের ছোট ছেলে সাগর হোসেন জানান, আমার বড় ভাই মুকুল হোসেন সিলেটে একটি বই প্রকাশনীতে চাকুরী করেন, গতকাল বিকালে ইদের ছুটিতে স্বপরিবারে বাড়িতে আসেন, বাড়িতে এসেই বড় ভাই মুকুল জমি বিক্রির কথা শুনে আমার বাবার কাছে জমি বিক্রির কারন জানতে চান এসময় আমার বাবা তাকে জমির বিক্রির কথা বলার আগেই সে বাবার গলা ধাক্কা দিয়ে মাটিতে ফেলে দিয়ে মারধর শুরু করে, পরে আমার বাবার চিৎকারে এলাকাবাসী এগিয়ে এলে সে পালিয়ে যায়, পরে এলাকাবাসী বাবাকে উদ্ধার করে কিশোরগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি করে।
শুক্রবার সকালে হাসপাতালে গিয়ে আবু বক্করের সাথে কথা বললে তিনি সাংবাদিকদের দেখে হাউমাউ করে কেঁদে উঠেন। এসময় তাঁর কান্নায় মেডিকেলের পরিবেশ ভারী হয়ে উঠে, তিনি কান্নাজড়িত কন্ঠে বলেন, যে ছেলেকে খেয়ে না খেয়ে কষ্ট করে মানুষ করলাম সেই ছেলেই আজ আমাকে এভাবে মারধর করল।
আবু বক্করের বড় ছেলে মুকুল হোসেনের সাথে কথা বলার জন্য তার মোবাইলে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করলে তাকে পাওয়া যায়নি।
কিশোরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ হারুন অর রশিদের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, বিষয়টি অমানবিক এ ঘটনায় লিখিত অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যাবস্থা গ্রহন করা হবে।
আবু বক্কর সিদ্দিকের ছোট ছেলে সাগর হোসেন জানান, আমার বড় ভাই মুকুল হোসেন সিলেটে একটি বই প্রকাশনীতে চাকুরী করেন, গতকাল বিকালে ইদের ছুটিতে স্বপরিবারে বাড়িতে আসেন, বাড়িতে এসেই বড় ভাই মুকুল জমি বিক্রির কথা শুনে আমার বাবার কাছে জমি বিক্রির কারন জানতে চান এসময় আমার বাবা তাকে জমির বিক্রির কথা বলার আগেই সে বাবার গলা ধাক্কা দিয়ে মাটিতে ফেলে দিয়ে মারধর শুরু করে, পরে আমার বাবার চিৎকারে এলাকাবাসী এগিয়ে এলে সে পালিয়ে যায়, পরে এলাকাবাসী বাবাকে উদ্ধার করে কিশোরগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি করে।
শুক্রবার সকালে হাসপাতালে গিয়ে আবু বক্করের সাথে কথা বললে তিনি সাংবাদিকদের দেখে হাউমাউ করে কেঁদে উঠেন। এসময় তাঁর কান্নায় মেডিকেলের পরিবেশ ভারী হয়ে উঠে, তিনি কান্নাজড়িত কন্ঠে বলেন, যে ছেলেকে খেয়ে না খেয়ে কষ্ট করে মানুষ করলাম সেই ছেলেই আজ আমাকে এভাবে মারধর করল।
আবু বক্করের বড় ছেলে মুকুল হোসেনের সাথে কথা বলার জন্য তার মোবাইলে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করলে তাকে পাওয়া যায়নি।
কিশোরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ হারুন অর রশিদের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, বিষয়টি অমানবিক এ ঘটনায় লিখিত অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যাবস্থা গ্রহন করা হবে।