ডোমারে ইউএনও’র হস্তক্ষেপে বাল্য বিয়ে বন্ধ
https://www.obolokon24.com/2019/08/domar_15.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি>>
নীলফমারীর ডোমারে ইউএন’র হস্তক্ষেপে বাল্য বিয়ে বন্ধ।
ঘটনাটি উপজেলার বোড়াগাড়ী ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড নিমোজখানা চেয়ারম্যান পাড়া গ্রামে।জানাযায়, উক্ত গ্রামের ভবতোষ রায়ের ছেলে নয়ন চন্দ্র রায় (১৯)র সাথে বুধবার (১৪ আগষ্ট) রাতে একই ইউনিয়নের পূর্ব বোড়াগাড়ী নওদাবশ গ্রামের রমেশ চন্দ্রের কন্যা অষ্টম শ্রেনীর ছাত্রী দিপালী রাণীর গোপনে বিয়ে দেয়ার কথা ছিল। এলাকাবাসী উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট উম্মে ফাতিমা কে জানালে তিনি ওই দিন বিকালে ৪নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য জয়ন্ত কুমার সিংহ ও গ্রাম পুলিশকে নয়নের বাড়ীতে পাঠিয়ে বিয়ে বন্ধের নির্দেশ দেন। নির্বাহী অফিসারের নির্দেশ মতে, ইউপি সদস্য জয়ন্ত কুমার সিংহ, এলাকার সমাজ সেবক মতিরাম রায় ও গ্রাম পুলিশ মিলে নয়নের বাবা ও দাদুকে বাল্য বিয়ের কুফল ও আইনত দন্ডনিয় অপরাধ বিষয়ে বুঝিয়ে বিয়ে বন্ধ করে দেয়। তাৎক্ষণিক ভাবে তারা বিয়ের প্যান্ডেল খুলে ফেলে এবং সব ধরনের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকে। নির্বাহী কর্মকর্তার হস্তক্ষেপে বাল্য বিয়ে বন্ধ হওয়ায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
নীলফমারীর ডোমারে ইউএন’র হস্তক্ষেপে বাল্য বিয়ে বন্ধ।
ঘটনাটি উপজেলার বোড়াগাড়ী ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড নিমোজখানা চেয়ারম্যান পাড়া গ্রামে।জানাযায়, উক্ত গ্রামের ভবতোষ রায়ের ছেলে নয়ন চন্দ্র রায় (১৯)র সাথে বুধবার (১৪ আগষ্ট) রাতে একই ইউনিয়নের পূর্ব বোড়াগাড়ী নওদাবশ গ্রামের রমেশ চন্দ্রের কন্যা অষ্টম শ্রেনীর ছাত্রী দিপালী রাণীর গোপনে বিয়ে দেয়ার কথা ছিল। এলাকাবাসী উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট উম্মে ফাতিমা কে জানালে তিনি ওই দিন বিকালে ৪নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য জয়ন্ত কুমার সিংহ ও গ্রাম পুলিশকে নয়নের বাড়ীতে পাঠিয়ে বিয়ে বন্ধের নির্দেশ দেন। নির্বাহী অফিসারের নির্দেশ মতে, ইউপি সদস্য জয়ন্ত কুমার সিংহ, এলাকার সমাজ সেবক মতিরাম রায় ও গ্রাম পুলিশ মিলে নয়নের বাবা ও দাদুকে বাল্য বিয়ের কুফল ও আইনত দন্ডনিয় অপরাধ বিষয়ে বুঝিয়ে বিয়ে বন্ধ করে দেয়। তাৎক্ষণিক ভাবে তারা বিয়ের প্যান্ডেল খুলে ফেলে এবং সব ধরনের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকে। নির্বাহী কর্মকর্তার হস্তক্ষেপে বাল্য বিয়ে বন্ধ হওয়ায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।