ঠাকুরগাঁওয়ে বাফুফের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
https://www.obolokon24.com/2019/07/thakurgaon_21.html
আব্দুল আউয়াল ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি :
জেএফএ কাপ অনুর্ধ-১৪ জাতীয় নারী চাম্পিয়ানশীপ ফাইনাল খেলার পূর্বমুহুর্তে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) ষড়যন্ত্র স্বেচ্ছাকারী ও হঠকারী সিদ্ধান্তের কারণে ফাইনাল খেলায় অংশ নিতে দেয়া হয়নি ফাইনালিস্ট ঠাকুরগাঁও নারীদলকে।
রবিবার দুপুরে শহরের চৌরাস্তায় ঠাকুরগাঁও নাগরিক অধিকার আন্দোলনের আয়োজনে ঘন্টাব্যাপী প্রতিবাদ সমাবেশের মাধ্যমে এমন সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানানো হয়।
প্রতিবাদ সমাবেশে নাগরিক আন্দোলনের বক্তারা জানান, বাফুফে ষড়যন্ত্র স্বেচ্ছাকারী ও হঠকারী সিদ্ধান্তের ফলেই আমরা ফাইনাল খেলতে পারিনি। ফাইনাল খেলতে পারলে আমরাই চাম্পিয়ন হতাম।
নারী ফুটবলার জানান, বাফুফের অভিযোগ চারজন খেলোয়াড়ের বিরুদ্ধে। সেটা প্রমাণও করতে পারেনি। আমাদের মধ্যে চারজন খেলোয়াড়কে বাদ দিয়ে ফাইনাল খেলার সুযোগ দেওয়া হয়নি। মাঠে প্রতিবাদ করতে গেলে ঘরে তালাবন্ধ করে রাখা হয়েছে আমাদের। আমরা এটার বিচার চাই।
ঠাকুরগাঁওয়ের ক্রীড়াপ্রেমিরা প্রতিবাদ সমাবেশে জানায়, ময়মনসিংহ ফুটবলের টিমের কাছে জিম্মি বাফুফে। কোন ধরনের তদন্ত ছাড়াই ফাইনাল খেলার ১ ঘন্টা পূর্বে এমন সিদ্ধান্তে ঠাকুরগাঁও নারী ফুটবল টিমকে অপমান করেছে।
তবে ক্রীড়াপ্রেমিদের অভিযোগ ঠাকুরগাঁও নারী ফুটবলারদের সাথে বাফুফে এমন লঙ্কাকাণ্ড ঘটালেও ঠাকুরগাঁও জেলা ক্রীড়া সংস্থা বিষয়টি নিয়ে কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি।
প্রসঙ্গত, জেএফএ কাপ অনূর্ধ্ব-১৪ নারী ফুটবলের সেমিফাইনালে ময়মনসিংহকে হারিয়ে ফাইনালে উঠে ঠাকুরগাঁও। ফাইনালে উঠলেও বাফুফের বাইলজের নিয়মে বাদ পড়ে যায় দলটি।গত শুক্রবার (১৯ জুলাই) কমলাপুর বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত জেএফএ কাপ অনূর্ধ্ব-১৪ নারী ফুটবলের ঘটনাবহুল ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয় রংপুর। টাইব্রেকারে তারা ৪-২ গোলে হারায় ময়মনসিংহকে। নির্ধারিত সময়ের খেলা গোলশূন্য ছিল। তবে ফাইনালে ময়মনসিংহ নয় খেলার কথা ছিল ঠাকুরগাঁওয়ের।
জেএফএ কাপ অনুর্ধ-১৪ জাতীয় নারী চাম্পিয়ানশীপ ফাইনাল খেলার পূর্বমুহুর্তে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) ষড়যন্ত্র স্বেচ্ছাকারী ও হঠকারী সিদ্ধান্তের কারণে ফাইনাল খেলায় অংশ নিতে দেয়া হয়নি ফাইনালিস্ট ঠাকুরগাঁও নারীদলকে।
রবিবার দুপুরে শহরের চৌরাস্তায় ঠাকুরগাঁও নাগরিক অধিকার আন্দোলনের আয়োজনে ঘন্টাব্যাপী প্রতিবাদ সমাবেশের মাধ্যমে এমন সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানানো হয়।
প্রতিবাদ সমাবেশে নাগরিক আন্দোলনের বক্তারা জানান, বাফুফে ষড়যন্ত্র স্বেচ্ছাকারী ও হঠকারী সিদ্ধান্তের ফলেই আমরা ফাইনাল খেলতে পারিনি। ফাইনাল খেলতে পারলে আমরাই চাম্পিয়ন হতাম।
নারী ফুটবলার জানান, বাফুফের অভিযোগ চারজন খেলোয়াড়ের বিরুদ্ধে। সেটা প্রমাণও করতে পারেনি। আমাদের মধ্যে চারজন খেলোয়াড়কে বাদ দিয়ে ফাইনাল খেলার সুযোগ দেওয়া হয়নি। মাঠে প্রতিবাদ করতে গেলে ঘরে তালাবন্ধ করে রাখা হয়েছে আমাদের। আমরা এটার বিচার চাই।
ঠাকুরগাঁওয়ের ক্রীড়াপ্রেমিরা প্রতিবাদ সমাবেশে জানায়, ময়মনসিংহ ফুটবলের টিমের কাছে জিম্মি বাফুফে। কোন ধরনের তদন্ত ছাড়াই ফাইনাল খেলার ১ ঘন্টা পূর্বে এমন সিদ্ধান্তে ঠাকুরগাঁও নারী ফুটবল টিমকে অপমান করেছে।
তবে ক্রীড়াপ্রেমিদের অভিযোগ ঠাকুরগাঁও নারী ফুটবলারদের সাথে বাফুফে এমন লঙ্কাকাণ্ড ঘটালেও ঠাকুরগাঁও জেলা ক্রীড়া সংস্থা বিষয়টি নিয়ে কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি।
প্রসঙ্গত, জেএফএ কাপ অনূর্ধ্ব-১৪ নারী ফুটবলের সেমিফাইনালে ময়মনসিংহকে হারিয়ে ফাইনালে উঠে ঠাকুরগাঁও। ফাইনালে উঠলেও বাফুফের বাইলজের নিয়মে বাদ পড়ে যায় দলটি।গত শুক্রবার (১৯ জুলাই) কমলাপুর বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত জেএফএ কাপ অনূর্ধ্ব-১৪ নারী ফুটবলের ঘটনাবহুল ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয় রংপুর। টাইব্রেকারে তারা ৪-২ গোলে হারায় ময়মনসিংহকে। নির্ধারিত সময়ের খেলা গোলশূন্য ছিল। তবে ফাইনালে ময়মনসিংহ নয় খেলার কথা ছিল ঠাকুরগাঁওয়ের।