পানি উন্নয়ন বোর্ড-ডলি কন্সট্রাকশনের দড়ি টানা-টানিতে কুড়িগ্রামের গঙ্গাধর নদীর কাজ বন্ধ,তীব্র ভাঙ্গন
https://www.obolokon24.com/2019/07/kurigram_6.html
আশিকুর রহমান,কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি :
কুড়িগ্রাম জেলার নাগেশ্বরী উপজেলার মাদারগঞ্জ বিজিবি ক্যাম্প এলাকায় গঙ্গাধর নদীর ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের দায়িত্বহীনতায় সমীমান্ত নদী তীর সংরক্ষণ ও উন্নয়ন প্রকল্প ২য় পর্যায় কাজ বন্ধ রেখেছে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। গত দু’সপ্তাহে ভেঙ্গেছে ২৫ বাড়ি, সরিয়ে নেয়া হয়েছে ৫০ পরিবারকে। হুমকিতে রয়েছে বিজিবি ক্যাম্প, স্কুল, মসজিদ, মন্দির সহ প্রায় ৩শতাধিক পরিবার।
সরেজমিনে শনিবার গিয়ে জানা যায়, সীমান্ত নদী তীর সংরক্ষণ ও উন্নয়ন প্রকল্প ২য় পর্যায় মাদারগঞ্জের গঙ্গাধর নদীর ডানতীর প্রতিরক্ষার কার্যাদেশ গত বছরের ডিসেম্বরে পেয়ে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারী মাসে কাজ শুরু করে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। পানি উন্নয়ন বোর্ডের লালমনিরহাট পওর বিভাগের বাস্তবায়নে ২২ কোটি টাকা চুক্তি মূল্যে কাজের মুল ঠিকাদার খুলনা শিপইওয়ার্ড লি: বাংলাদেশ নৌবাহিনী, লবনচরা খুলনা হলেও কাজ শুরু করে ভায়া ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ডলি কন্সট্রাকশন, মতিঝিল, ঢাকা, সেনাকল্যান ভবন নাসির উদ্দিন আহমেদ। মাসখানেক কয়েকটি ব্লক তৈরী করে বিল উত্তোলনের পিছনে ছুটতে গিয়ে ভায়া ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান বর্তমানে কাজ বন্ধ রেখেছে।
এদিকে গঙ্গাধর নদীর ডানতীরে প্রবল ভাঙ্গন দেখা দিলে মাঝিপাড়া গ্রামের নারত, নরেন, মঙ্গল, খুদিরাম ও বিধু দাসেরমত প্রায় ২৫টি বাড়ী ও একটি মন্দির নদীগর্ভে চলে গেছে। জরুরী ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানের উদ্যোগে ৫০টি বাড়ী সরিয়ে নেয়া হয়েছে। মাদারগঞ্জ এলাকার মাঝিপাড়া, কালাডাঙ্গা, রঘুরভিটা, রামদহ, মাঠেরপাড়, জোদ্দার গ্রামের ৩শত পরিবার নদী ভাঙ্গনের মুখে রয়েছে। মাদারগঞ্জ বিজিবি ক্যাম্প, রঘুরভিটা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, মসজিদ, মন্দির হুমকিতে রয়েছে।
বল্লভেরখাস ইউপি চেয়ারম্যান আকমল হোসেন বলেন, যে সময় নদীর তীর সংরক্ষনের কার্যাদেশ পাওয়া গেছে তখন থেকে যথা নিয়মে কাজ করলে মাদারগঞ্জ ভাঙ্গনের মুখে পড়ত না। অনেক বাড়ী ভেঙ্গে নদীতে গেছে। কিছু বাড়ী সরিয়ে নেয়া হয়েছে। এখন মানবেতর জীবন যাপন করছেন ঐ পরিবারগুলো।
ডলি কন্সট্রাকশনের সহকারী প্রকৌশলী লুনা আক্তার এর সাথে মোবাইলে কথা বললে তিনি বলেন, আমরা কাজ করতে চাই, কিন্তু পানি উন্নয়ন বোর্ড আমাদের বিল দিচ্ছে না। তাই কাজ আপতত বন্ধ রেখেছি।
পানি উন্ন্য়ন বোর্ড লালমনিরহাট পওর বিভাগের শাখা কর্মকর্তা মহিবুল ইসলাম বলেন, ভায়া ঠিকাদার হওয়ায় কাজের কোন অগ্রগতি নেই। কাজ বন্ধ রেখে তারা বিল উত্তোলনের পিছনে ছুটছে। ভাঙ্গন ঠেকাতে জরুরী কাজের আওতায় জিও ব্যাগ ডাম্পিং করা হবে।
কুড়িগ্রাম জেলার নাগেশ্বরী উপজেলার মাদারগঞ্জ বিজিবি ক্যাম্প এলাকায় গঙ্গাধর নদীর ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের দায়িত্বহীনতায় সমীমান্ত নদী তীর সংরক্ষণ ও উন্নয়ন প্রকল্প ২য় পর্যায় কাজ বন্ধ রেখেছে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। গত দু’সপ্তাহে ভেঙ্গেছে ২৫ বাড়ি, সরিয়ে নেয়া হয়েছে ৫০ পরিবারকে। হুমকিতে রয়েছে বিজিবি ক্যাম্প, স্কুল, মসজিদ, মন্দির সহ প্রায় ৩শতাধিক পরিবার।
সরেজমিনে শনিবার গিয়ে জানা যায়, সীমান্ত নদী তীর সংরক্ষণ ও উন্নয়ন প্রকল্প ২য় পর্যায় মাদারগঞ্জের গঙ্গাধর নদীর ডানতীর প্রতিরক্ষার কার্যাদেশ গত বছরের ডিসেম্বরে পেয়ে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারী মাসে কাজ শুরু করে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। পানি উন্নয়ন বোর্ডের লালমনিরহাট পওর বিভাগের বাস্তবায়নে ২২ কোটি টাকা চুক্তি মূল্যে কাজের মুল ঠিকাদার খুলনা শিপইওয়ার্ড লি: বাংলাদেশ নৌবাহিনী, লবনচরা খুলনা হলেও কাজ শুরু করে ভায়া ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ডলি কন্সট্রাকশন, মতিঝিল, ঢাকা, সেনাকল্যান ভবন নাসির উদ্দিন আহমেদ। মাসখানেক কয়েকটি ব্লক তৈরী করে বিল উত্তোলনের পিছনে ছুটতে গিয়ে ভায়া ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান বর্তমানে কাজ বন্ধ রেখেছে।
এদিকে গঙ্গাধর নদীর ডানতীরে প্রবল ভাঙ্গন দেখা দিলে মাঝিপাড়া গ্রামের নারত, নরেন, মঙ্গল, খুদিরাম ও বিধু দাসেরমত প্রায় ২৫টি বাড়ী ও একটি মন্দির নদীগর্ভে চলে গেছে। জরুরী ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানের উদ্যোগে ৫০টি বাড়ী সরিয়ে নেয়া হয়েছে। মাদারগঞ্জ এলাকার মাঝিপাড়া, কালাডাঙ্গা, রঘুরভিটা, রামদহ, মাঠেরপাড়, জোদ্দার গ্রামের ৩শত পরিবার নদী ভাঙ্গনের মুখে রয়েছে। মাদারগঞ্জ বিজিবি ক্যাম্প, রঘুরভিটা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, মসজিদ, মন্দির হুমকিতে রয়েছে।
বল্লভেরখাস ইউপি চেয়ারম্যান আকমল হোসেন বলেন, যে সময় নদীর তীর সংরক্ষনের কার্যাদেশ পাওয়া গেছে তখন থেকে যথা নিয়মে কাজ করলে মাদারগঞ্জ ভাঙ্গনের মুখে পড়ত না। অনেক বাড়ী ভেঙ্গে নদীতে গেছে। কিছু বাড়ী সরিয়ে নেয়া হয়েছে। এখন মানবেতর জীবন যাপন করছেন ঐ পরিবারগুলো।
ডলি কন্সট্রাকশনের সহকারী প্রকৌশলী লুনা আক্তার এর সাথে মোবাইলে কথা বললে তিনি বলেন, আমরা কাজ করতে চাই, কিন্তু পানি উন্নয়ন বোর্ড আমাদের বিল দিচ্ছে না। তাই কাজ আপতত বন্ধ রেখেছি।
পানি উন্ন্য়ন বোর্ড লালমনিরহাট পওর বিভাগের শাখা কর্মকর্তা মহিবুল ইসলাম বলেন, ভায়া ঠিকাদার হওয়ায় কাজের কোন অগ্রগতি নেই। কাজ বন্ধ রেখে তারা বিল উত্তোলনের পিছনে ছুটছে। ভাঙ্গন ঠেকাতে জরুরী কাজের আওতায় জিও ব্যাগ ডাম্পিং করা হবে।