জলঢাকায় ব্যাংক কর্মকর্তার আত্নহত্যা
https://www.obolokon24.com/2019/07/jaldhaka_31.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী॥ রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক(রাকাব) এর নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার বড়ভিটা শাখার ব্যবস্থাপক রবিউল ইসলাম(৫৫) আত্নহত্যা করেছে। আজ বুধবার (৩১ জুলাই) সকালে জলঢাকা উপজেলার কলেজপাড়ার নিজবাসার শোয়ার ঘরে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে তিনি গলায় দড়ি দিয়ে আত্নহত্যা করেন। তবে তার আত্নহত্যার কারণ স¤পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। রবিউল ইসলাম জলঢাকা উপজেলার বালাগ্রাম ইউনিয়নের বিজলীডাঙ্গা গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে।
কলেজপাড়ার এলাকাবাসী জানান, রবিউল ইসলামের স্ত্রী ও দুই সন্তান রয়েছে। বড় মেয়ে একটি প্রাইভেট মেডিকেল কলেজের ছাত্রী আর ছোট ছেলে এবার এইচএসসি পরীক্ষা দেবে। ছোট ছেলের লিখাপড়ার কারনে ব্যাংক কর্মকর্তার স্ত্রী সেই ছেলেকে নিয়ে জেলার সৈয়দপুর শহরে থাকতেন। ব্যাংক কর্মকর্তা জলঢাকার বাসায় একাই থাকতেন। তবে তার বাসার পৃথক দুইটি ইউনিটে দুটি পরিবার ভাড়া থাকে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে প্রতিদিনের মতো ঘটনার দিন সকাল ৬টায় রবিউল ইসলামকে বাড়ির বাহিরে হাটাহাটি ও মোবাইলে কথা বলতেও দেখা যায়। এরপর তিনি বাসায় প্রবেশ করেন। সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ব্যাংক কর্মকর্তার বাসার গৃহকর্মী নাস্তা তৈরী করতে এসে দেখেন ওই কর্মকর্তা তার ঘরে গলায় ফাস দিয়ে ঝুলে রয়েছে। ঘরের দরজা জানালা খোলাই ছিল। এরপর ঘটনাটি ছড়িয়ে পড়ে। পুলিশ এসে বাসাটি তাদের নিয়ন্ত্রনে নেয়। এরপর রবিউল ইসলামের স্ত্রী ও তার গ্রামের বাড়ি হতে বাবা অন্যান্য ভাইরা আসার পর তাদের উপস্থিতিতে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে। জলঢাকা থানার ওসি মোস্তাফিজুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেন।#
কলেজপাড়ার এলাকাবাসী জানান, রবিউল ইসলামের স্ত্রী ও দুই সন্তান রয়েছে। বড় মেয়ে একটি প্রাইভেট মেডিকেল কলেজের ছাত্রী আর ছোট ছেলে এবার এইচএসসি পরীক্ষা দেবে। ছোট ছেলের লিখাপড়ার কারনে ব্যাংক কর্মকর্তার স্ত্রী সেই ছেলেকে নিয়ে জেলার সৈয়দপুর শহরে থাকতেন। ব্যাংক কর্মকর্তা জলঢাকার বাসায় একাই থাকতেন। তবে তার বাসার পৃথক দুইটি ইউনিটে দুটি পরিবার ভাড়া থাকে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে প্রতিদিনের মতো ঘটনার দিন সকাল ৬টায় রবিউল ইসলামকে বাড়ির বাহিরে হাটাহাটি ও মোবাইলে কথা বলতেও দেখা যায়। এরপর তিনি বাসায় প্রবেশ করেন। সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ব্যাংক কর্মকর্তার বাসার গৃহকর্মী নাস্তা তৈরী করতে এসে দেখেন ওই কর্মকর্তা তার ঘরে গলায় ফাস দিয়ে ঝুলে রয়েছে। ঘরের দরজা জানালা খোলাই ছিল। এরপর ঘটনাটি ছড়িয়ে পড়ে। পুলিশ এসে বাসাটি তাদের নিয়ন্ত্রনে নেয়। এরপর রবিউল ইসলামের স্ত্রী ও তার গ্রামের বাড়ি হতে বাবা অন্যান্য ভাইরা আসার পর তাদের উপস্থিতিতে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে। জলঢাকা থানার ওসি মোস্তাফিজুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেন।#