ডোমারে ইউএনও’র হস্তক্ষেপে বাল্য বিয়ে থেকে রক্ষা পেলো মুন্নি।
https://www.obolokon24.com/2019/07/domar_28.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি>>
নীলফমারীর ডোমারে ইউএন’র হস্তক্ষেপে বাল্য বিয়ের হাত থেকে রক্ষা পেলো নবম শ্রেনীর ছাত্রী মুন্নি।
ঘটনাটি উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের বেতগাড়া ডাঙ্গাপাড়া গ্রামে। সরেজমিনে জানাযায়, শুক্রবার রাতে ওই এলাকার মোমিনুর রহমানের মেয়ে নবম শ্রেনীর ছাত্রী নুরেজা আক্তার মুন্নি (১৫)র সাথে ডোমার সদর ইউনিয়নের বড়রাউতা মুজাল পাড়া গ্রামের সেরাজুল ইসলামের ছেলে আল আমিন রহমান (২০) এর গোপনে বিয়ে দেয়ার চেষ্টা চালায়। এলাকাবাসী উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট উম্মে ফাতেমা কে জানালে তিনি সন্ধ্যায় সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্য ও গ্রাম পুলিশকে কনের বাড়ীতে পাঠিয়ে দেয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুঠো ফোনে কনের বাবা ও মাকে বাল্য বিয়ে ক্ষতিকর দিক ও আইনত দন্ডনিয় অপরাধ বিষয়ে বুঝিয়ে কনের বাবা মোমিনুরের কাছ থেকে ১৮ বছর পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত মেয়ের বিয়ে দিবে না মর্মে অঙ্গীকার নামা গ্রহন করে বিয়ে বন্ধ করে দেয়। নির্বাহী কর্মকর্তার হস্তক্ষেপে বিয়ে বন্ধ হওয়ায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
নীলফমারীর ডোমারে ইউএন’র হস্তক্ষেপে বাল্য বিয়ের হাত থেকে রক্ষা পেলো নবম শ্রেনীর ছাত্রী মুন্নি।
ঘটনাটি উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের বেতগাড়া ডাঙ্গাপাড়া গ্রামে। সরেজমিনে জানাযায়, শুক্রবার রাতে ওই এলাকার মোমিনুর রহমানের মেয়ে নবম শ্রেনীর ছাত্রী নুরেজা আক্তার মুন্নি (১৫)র সাথে ডোমার সদর ইউনিয়নের বড়রাউতা মুজাল পাড়া গ্রামের সেরাজুল ইসলামের ছেলে আল আমিন রহমান (২০) এর গোপনে বিয়ে দেয়ার চেষ্টা চালায়। এলাকাবাসী উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট উম্মে ফাতেমা কে জানালে তিনি সন্ধ্যায় সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্য ও গ্রাম পুলিশকে কনের বাড়ীতে পাঠিয়ে দেয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুঠো ফোনে কনের বাবা ও মাকে বাল্য বিয়ে ক্ষতিকর দিক ও আইনত দন্ডনিয় অপরাধ বিষয়ে বুঝিয়ে কনের বাবা মোমিনুরের কাছ থেকে ১৮ বছর পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত মেয়ের বিয়ে দিবে না মর্মে অঙ্গীকার নামা গ্রহন করে বিয়ে বন্ধ করে দেয়। নির্বাহী কর্মকর্তার হস্তক্ষেপে বিয়ে বন্ধ হওয়ায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।