নীলফামারীতে নাশকতার মামলায় বিএনপির ৩০ নেতাকর্মী কারাগারে
https://www.obolokon24.com/2019/07/bnp.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী॥ সন্ত্রাস ও নাশকতার মামলায় নীলফামারীর ডিমলা উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব মনোয়ার হোসেন, যুবদলের সভাপতি গোলাম রব্বানী ও সাধারন সম্পাদক মো. হেলালসহ ৩০ নেতাকর্মীকে কারাগােের পাঠিয়েছেন আদালত। আজ রবিবার দুপুরে তারা জেলা ও দায়রা জজ রেজাউল করিম সরকারের আদালতে উপস্থিত হয়ে জামিন প্রার্থনা করলে বিচারক তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। জেলা জজ আদালতের সরকারী কৌশলী এ্যাডঃ অক্ষয় কুমার রায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার বিবরনে জানা যায়, ২০১৮ সালের ১৭ আগষ্ট সন্ধ্যায় জেলার ডিমলা উপজেলার জামায়াতের আমীর মহিউর রহমান তার খালিশা চাপানী ইউনিয়নের ছোটখাতার নিজ বাড়িতে নাশকতার উদ্যেশ্যে জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীদের নিয়ে গোপন বৈঠকে মিলিত হয়। খবর পেয়ে পুলিশ অভিযান চালিয়ে সেখান থেকে মহিউর রহমানসহ পাঁচ জনকে গ্রেফতার করে এবং ৬০/৭০ জন পালিয়ে যায়। এ ঘটনার ডিমলা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সবুজ আলী বাদী হয়ে ডিমলা থানায় ২০১৩ সালের সন্ত্রাস বিরোধী মামলা দায়ের করেন। পরবর্তী সময়ে বিএনপি ৩১ জন নেতাকর্মী সহ জামায়াত-শিবিরের ৭৫ নেতাকর্মীর নামে আদালতে চার্জশীট দাখিল করে পুলিশ।
আসামী পক্ষের আইনজীবী এ্যাডঃ আবু মোহাম্মদ সোয়েম জানান, উপরোক্ত আসামীগন উচ্চ আদালত থেকে তিন সপ্তাহের আগাম জামিনে ছিলেন। জামিনের মেয়াদ শেষ হলে উচ্চ আদালতের নির্দেশ মোতাবেক আজ (রবিবার) তারা জেলা ও দায়রা জজ আদালতে হাজির হয়ে জামিন প্রার্থনা করলে বিচারক তা না মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠান।
এ বিষয়ে ডিমলা উপজেলা বিএনপির যুগ্ম-আহবায়ক আরিফুল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, ডিমলায় জামায়াত শিবিরের সঙ্গে বিএনপির কোন সর্ম্পক নেই। সেদিনের ঘটনায় পুলিশের দায়ের করা মামলায় শুধু মাত্র জামায়াত শিবিরের নামীয় ১২ জনের নাম রয়েছে। সেখানে হয়রানীমুলক ভাবে এই মামলায় বিএনপির নেতাকর্মীদের সংযুক্ত করা হয়েছে।
এদিকে এই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিমলা থানার ওসি(তদন্ত) সোহেল রানা জানান মামলাটি তদন্তে বিএনপির নেতাকর্মীদের যোগসুত্রের প্রমান পাওয়া যাওয়ায় তাদের নাম চলে আসে।#
মামলার বিবরনে জানা যায়, ২০১৮ সালের ১৭ আগষ্ট সন্ধ্যায় জেলার ডিমলা উপজেলার জামায়াতের আমীর মহিউর রহমান তার খালিশা চাপানী ইউনিয়নের ছোটখাতার নিজ বাড়িতে নাশকতার উদ্যেশ্যে জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীদের নিয়ে গোপন বৈঠকে মিলিত হয়। খবর পেয়ে পুলিশ অভিযান চালিয়ে সেখান থেকে মহিউর রহমানসহ পাঁচ জনকে গ্রেফতার করে এবং ৬০/৭০ জন পালিয়ে যায়। এ ঘটনার ডিমলা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সবুজ আলী বাদী হয়ে ডিমলা থানায় ২০১৩ সালের সন্ত্রাস বিরোধী মামলা দায়ের করেন। পরবর্তী সময়ে বিএনপি ৩১ জন নেতাকর্মী সহ জামায়াত-শিবিরের ৭৫ নেতাকর্মীর নামে আদালতে চার্জশীট দাখিল করে পুলিশ।
আসামী পক্ষের আইনজীবী এ্যাডঃ আবু মোহাম্মদ সোয়েম জানান, উপরোক্ত আসামীগন উচ্চ আদালত থেকে তিন সপ্তাহের আগাম জামিনে ছিলেন। জামিনের মেয়াদ শেষ হলে উচ্চ আদালতের নির্দেশ মোতাবেক আজ (রবিবার) তারা জেলা ও দায়রা জজ আদালতে হাজির হয়ে জামিন প্রার্থনা করলে বিচারক তা না মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠান।
এ বিষয়ে ডিমলা উপজেলা বিএনপির যুগ্ম-আহবায়ক আরিফুল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, ডিমলায় জামায়াত শিবিরের সঙ্গে বিএনপির কোন সর্ম্পক নেই। সেদিনের ঘটনায় পুলিশের দায়ের করা মামলায় শুধু মাত্র জামায়াত শিবিরের নামীয় ১২ জনের নাম রয়েছে। সেখানে হয়রানীমুলক ভাবে এই মামলায় বিএনপির নেতাকর্মীদের সংযুক্ত করা হয়েছে।
এদিকে এই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিমলা থানার ওসি(তদন্ত) সোহেল রানা জানান মামলাটি তদন্তে বিএনপির নেতাকর্মীদের যোগসুত্রের প্রমান পাওয়া যাওয়ায় তাদের নাম চলে আসে।#