ঠাকুরগাঁওয়ে দূর্ঘটনায় নিহতের লাশ প্রাইভেট এ্যাম্বুলেন্স থেকে উদ্ধার; ঘটনা ধামাপায় একটি মহল!
https://www.obolokon24.com/2019/06/thakurgaon_10.html
আব্দুল আউয়াল,ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি : ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী মহাসড়কে দূর্ঘটনায় নিহতে লাশ আত্নগোপনের চেষ্টা।
রোববার ভোর রাতে অবশেষে হাসপাতালের সামনে থেকে প্রাইভেট এ্যাম্বুলেন্স থেকে মৃত দেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
নিহত হৃদয় (১৭) ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা আকচা ইউনিয়নের বানিয়া মন্দিরপাড়া এলাকার সত্যেনের ছেলে বলে জানা গেছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সদর উপজেলার চিলারং নেকড়ী হাট এলাকায় বালিয়াডাঙ্গী মহাসড়কে মাইক্রোবাস ও পাওয়ার টিলারের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
এতে মাইক্রোবাসের হেলপার হুদয় (১৭) ঘটনাস্থলে নিহত হয়। পুলিশ দূর্ঘটনার খবর শুনে ঘটনাস্থলৈ গেলে মাইক্রোবাস ও পাওয়ার টিলার পরে থাকতে দেখে। এ সময় কোন হতাহতের কাউকে পায়নি।
দূর্ঘটনায় হতাহতের খুঁজতে পুলিশ ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালের গেলেও কাউকে হতাহত কোন ব্যক্তির খোঁজ পায়নি তখনও।
পরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ হাসপাতালের বাইরে প্রাইভেট এ্যাম্বুলেন্স গুলোতে অভিযান চালাতে সুরভী নামে এক এ্যাম্বুলেন্স থেকে মৃত দেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়।
দূর্ঘটনার বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য একটি প্রভাবশালী মহল পায়তারা করছে বলে উদ্ধারকৃতত এ্যাম্বুলেন্সের ড্রাইভার স্বীকার করেছে।
ঠাকুরগাঁও সদর থানার উপ-পরিদর্শক আহমদ জানান, দূর্ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গেলে কাউকে পাওয়া যায়নি। হাসপাতালেও কোন হতাহতের নাম পাওয়া যায়নি।
পরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে একটি প্রাইভেট এ্যাম্বুলেন্স থেকে দূর্ঘটনায় নিহত একজনের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
দূর্ঘটনা ও লাশ আত্নগোপনে কারন খুঁজতে পুলিশ কাজ করছে।
রোববার ভোর রাতে অবশেষে হাসপাতালের সামনে থেকে প্রাইভেট এ্যাম্বুলেন্স থেকে মৃত দেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
নিহত হৃদয় (১৭) ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা আকচা ইউনিয়নের বানিয়া মন্দিরপাড়া এলাকার সত্যেনের ছেলে বলে জানা গেছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সদর উপজেলার চিলারং নেকড়ী হাট এলাকায় বালিয়াডাঙ্গী মহাসড়কে মাইক্রোবাস ও পাওয়ার টিলারের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
এতে মাইক্রোবাসের হেলপার হুদয় (১৭) ঘটনাস্থলে নিহত হয়। পুলিশ দূর্ঘটনার খবর শুনে ঘটনাস্থলৈ গেলে মাইক্রোবাস ও পাওয়ার টিলার পরে থাকতে দেখে। এ সময় কোন হতাহতের কাউকে পায়নি।
দূর্ঘটনায় হতাহতের খুঁজতে পুলিশ ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালের গেলেও কাউকে হতাহত কোন ব্যক্তির খোঁজ পায়নি তখনও।
পরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ হাসপাতালের বাইরে প্রাইভেট এ্যাম্বুলেন্স গুলোতে অভিযান চালাতে সুরভী নামে এক এ্যাম্বুলেন্স থেকে মৃত দেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়।
দূর্ঘটনার বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য একটি প্রভাবশালী মহল পায়তারা করছে বলে উদ্ধারকৃতত এ্যাম্বুলেন্সের ড্রাইভার স্বীকার করেছে।
ঠাকুরগাঁও সদর থানার উপ-পরিদর্শক আহমদ জানান, দূর্ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গেলে কাউকে পাওয়া যায়নি। হাসপাতালেও কোন হতাহতের নাম পাওয়া যায়নি।
পরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে একটি প্রাইভেট এ্যাম্বুলেন্স থেকে দূর্ঘটনায় নিহত একজনের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
দূর্ঘটনা ও লাশ আত্নগোপনে কারন খুঁজতে পুলিশ কাজ করছে।