সৈয়দপুরে সড়ক দূর্ঘটনায় দুইজন রিকশাভ্যান আরোহী নিহত
https://www.obolokon24.com/2019/06/saidpur_67.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু, সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি
সৈয়দপুরে এক সড়ক দূর্ঘটনার দুইজন ব্যাটারিচালিত রিকশাভ্যান আরোহী নিহত হয়েছেন। গতকাল রোববার রাত আনুমানিক সোয়া ১২টায় সৈয়দপুর-নীলফামারী সড়কের ঢেলাপীর ও ওয়াপদা মোড়ের মধ্যবর্তী স্থানে এ দূর্ঘটনাটি ঘটেছে। নিহত রিকশা যাত্রীরা হলেন ঢেলাপীর উত্তরা আবাসনের মো. নান্নুর ছেলে মো. মোহন (১৬) ও নীলফামারী সদর উপজেলার সংগলশী ইউনিয়নের শিমুলতলীর মৃত. হেবরু মামুদের ছেলে মো. শফিকুল ইসলাম (৩০)। এদের মধ্যে মোহন দূর্ঘটনাস্থলে এবং শফিকুল ইসলাম রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মারা যান। এতে রিকশার চালক মো. পারভেজ (২৮) গুরুতর আহত রয়েছেন। সে ঢেলাপীর উত্তরা আবাসন এলাকার মো. আনোয়ার হোসেনের ছেলে।
জানা যায়, ঘটনার দিন গত রবিবার রাতে নাবিল পরিবহনের একটি নৈশকোচ (নম্বর: ঢাকামেট্টো-ব-১৫-০৬৪৪) ঢাকার উদ্দেশ্যে রাত সাড়ে ১১টায় নীলফামারী থেকে ছেড়ে আসে। কোচটি রাত আনুমানিক সোয়া ১২টার দিকে সৈয়দপুর - নীলফামারী সড়কের ঢেলাপীর ও ওয়াপদা মোড়ের মধ্যবর্তী এলাকায় পৌঁছে। এ সময় উল্লিখিত স্থানে বিপরীত দিক থেকে আসা যাত্রীবাহী একটি ব্যাটারিচালিত রিকশাভ্যান নৈশ কোচটি সামনে পড়ে। এতে দ্রুতগতির কোচটি রিকশা ভ্যানটিকে বেশ কিছুদূর পথ টেনেহেঁচড়ে নিয়ে গিয়ে কোচটি আটকে যায়। এ ঘটনায় ব্যাটারিচালিত রিকশাভ্যানে থাকা আরোহী মো. মোহন ঘটনাস্থলে মারা যান। আর এতে রিকশাভ্যানের চালক মো. পারভেজ ও রিকশাভ্যানের অপর আরোহী শফিকুল ইসলাম গুরুতর আহত হয়। তাদের প্রথমে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসাপাতালে এবং পরে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসাপতালে স্থান্তান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রিকশাযাত্রী শফিকুল ইসলাম রাতে মারা যান। এ সময় সুযোগ বুঝে নৈশ কোচের চালক ও সুপারভাইজার ও হেলপার গাড়ি থেকে নেমে দ্রুত সটকে পড়েন।
সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত ) মো. আবুল হাসনাত সড়ক দূর্ঘটনায় দুইজন রিকশাআরোহী নিহত হওয়ার সত্যতা নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, এ ঘটনায় নাবিল পরিবহনের নৈশ কোচটিকে আটক করা হয়েছে। তবে এর চালক ও তাঁর সহকারি পালিয়ে গেছেন। বর্তমানে আটক নাবিল পরিবহনের নৈশ কোচটি সৈয়দপুর থানা পুলিশের হেফাজতে রয়েছে।
সৈয়দপুরে এক সড়ক দূর্ঘটনার দুইজন ব্যাটারিচালিত রিকশাভ্যান আরোহী নিহত হয়েছেন। গতকাল রোববার রাত আনুমানিক সোয়া ১২টায় সৈয়দপুর-নীলফামারী সড়কের ঢেলাপীর ও ওয়াপদা মোড়ের মধ্যবর্তী স্থানে এ দূর্ঘটনাটি ঘটেছে। নিহত রিকশা যাত্রীরা হলেন ঢেলাপীর উত্তরা আবাসনের মো. নান্নুর ছেলে মো. মোহন (১৬) ও নীলফামারী সদর উপজেলার সংগলশী ইউনিয়নের শিমুলতলীর মৃত. হেবরু মামুদের ছেলে মো. শফিকুল ইসলাম (৩০)। এদের মধ্যে মোহন দূর্ঘটনাস্থলে এবং শফিকুল ইসলাম রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মারা যান। এতে রিকশার চালক মো. পারভেজ (২৮) গুরুতর আহত রয়েছেন। সে ঢেলাপীর উত্তরা আবাসন এলাকার মো. আনোয়ার হোসেনের ছেলে।
জানা যায়, ঘটনার দিন গত রবিবার রাতে নাবিল পরিবহনের একটি নৈশকোচ (নম্বর: ঢাকামেট্টো-ব-১৫-০৬৪৪) ঢাকার উদ্দেশ্যে রাত সাড়ে ১১টায় নীলফামারী থেকে ছেড়ে আসে। কোচটি রাত আনুমানিক সোয়া ১২টার দিকে সৈয়দপুর - নীলফামারী সড়কের ঢেলাপীর ও ওয়াপদা মোড়ের মধ্যবর্তী এলাকায় পৌঁছে। এ সময় উল্লিখিত স্থানে বিপরীত দিক থেকে আসা যাত্রীবাহী একটি ব্যাটারিচালিত রিকশাভ্যান নৈশ কোচটি সামনে পড়ে। এতে দ্রুতগতির কোচটি রিকশা ভ্যানটিকে বেশ কিছুদূর পথ টেনেহেঁচড়ে নিয়ে গিয়ে কোচটি আটকে যায়। এ ঘটনায় ব্যাটারিচালিত রিকশাভ্যানে থাকা আরোহী মো. মোহন ঘটনাস্থলে মারা যান। আর এতে রিকশাভ্যানের চালক মো. পারভেজ ও রিকশাভ্যানের অপর আরোহী শফিকুল ইসলাম গুরুতর আহত হয়। তাদের প্রথমে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসাপাতালে এবং পরে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসাপতালে স্থান্তান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রিকশাযাত্রী শফিকুল ইসলাম রাতে মারা যান। এ সময় সুযোগ বুঝে নৈশ কোচের চালক ও সুপারভাইজার ও হেলপার গাড়ি থেকে নেমে দ্রুত সটকে পড়েন।
সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত ) মো. আবুল হাসনাত সড়ক দূর্ঘটনায় দুইজন রিকশাআরোহী নিহত হওয়ার সত্যতা নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, এ ঘটনায় নাবিল পরিবহনের নৈশ কোচটিকে আটক করা হয়েছে। তবে এর চালক ও তাঁর সহকারি পালিয়ে গেছেন। বর্তমানে আটক নাবিল পরিবহনের নৈশ কোচটি সৈয়দপুর থানা পুলিশের হেফাজতে রয়েছে।