সৈয়দপুরে বাল্য বিয়ের আয়োজন ॥ বর ও কনের বাবার ১৫ দিন করে কারাদন্ড
https://www.obolokon24.com/2019/06/saidpur_21.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু,সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:
নীলফামারীর সৈয়দপুরে বাল্যবিয়ের আয়োজনের দায়ের বর ও কনের বাবার ১৫ দিন করে কারাদন্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমান আদালত। ভ্রাম্যমান আদালতের বিচরাক নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সৈয়দপুর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) পরিমল কুমার রায় গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ওই দন্ডাদেশ দেন। সাজাপ্রাপ্তরা হচ্ছেন ছেলে বাবা শহরের হাতিখানা ক্যাম্পের মো. ওয়াজেদ আলী (৫০) এবং মেয়ের বাবা শহরের সাহেবপাড়া মো. ইরফান হোসেন (৫৯)।
জানা গেছে, সৈয়দপুর শহরের সাহেবপাড়া এলাকার ওয়াজেদ আলী ছেলে মো. ইমরান হোসেনের সঙ্গে শহরের হাতিখানা ক্যাম্পের (উর্দূভাষী) বাসিন্দা মো. ইরফান আলীর মেয়ে মোছা. সাবিনা খাতুনের বিয়ে ঠিক হয়। শহরের বিমানবন্দর সড়কের একটি কমিউনিটি সেন্টারে গত বৃহস্পতিবার ওই বিয়ের আয়োজন করা হয়েছিল। বিয়েতে আমন্ত্রিত অতিথিদের দুপুর থেকে আপ্যায়নও শুরু হয়। তা চলে প্রায় বিকেল পর্যন্ত। এরপর বিকেলে বিয়ের আয়োজনস্থল ওই কমিউনিটি সেন্টারে এসে উপস্থিত আসেন বরসহ বরপক্ষের লোকজন। আর এ বাল্য বিয়ের আয়োজনের ঘটনাটি জানতে পারেন সৈয়দপুর ইউনাইটেড ভলান্টিয়ার এসোসিয়েশনের (সুভা) সদস্য তরুণ স্বেচ্ছাসেবক মো. সোহেল রানা। তিনি সঙ্গে সঙ্গে বিষয়টি মুঠোফোনে সৈয়দপুর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) পরিমল কুমার সরকারসহ স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা সুভার সকল সদস্য সৈয়দপুর অবহিত করেন। পরে সৈয়দপুরের এসিল্যান্ড পরিমল কুমার সরকার ও উপজেলা মহিলা বিষয়ক কমকর্তা নুরুন্নাহার শাহ্জাদী সৈয়দপুর পুলিশ সদস্যদের নিয়ে ওই বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির হন। এ সময় তারা বাল্য বিয়ের আয়োজনের সত্যতা নিশ্চিত হয়ে সেখান থেকে বর কনের বাবা-মাসহ বর মো. ইমরান (২০) ও কনে মোছা. সাবিনা খাতুনকে (১৫) আটক করেন। পরে ভ্রাম্যমান আদালতে বরের বাবা ওয়াজেদ আলী ও কনে বাবা মো. ইরফান হোসেনকে বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন ২০১৭ এর ৮ ধারায় ১৫ দিন করে বিনাশ্রম কারাদন্ড দেন। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সৈয়দপুর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) পরিমল কুমার সরকার ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন।
এ সময় সৈয়দপুর ইউনাইটেড ভলান্টিয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য জিনাত আরা জিতু, মো. শাহাজাহান আলী, সোহেল রানা, রিয়া, পলাশ, তাবাসসুম, আমির হোসেন ও ইতু উপস্থিত ছিলেন।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে বাল্যবিয়ের আয়োজনের দায়ের বর ও কনের বাবার ১৫ দিন করে কারাদন্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমান আদালত। ভ্রাম্যমান আদালতের বিচরাক নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সৈয়দপুর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) পরিমল কুমার রায় গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ওই দন্ডাদেশ দেন। সাজাপ্রাপ্তরা হচ্ছেন ছেলে বাবা শহরের হাতিখানা ক্যাম্পের মো. ওয়াজেদ আলী (৫০) এবং মেয়ের বাবা শহরের সাহেবপাড়া মো. ইরফান হোসেন (৫৯)।
জানা গেছে, সৈয়দপুর শহরের সাহেবপাড়া এলাকার ওয়াজেদ আলী ছেলে মো. ইমরান হোসেনের সঙ্গে শহরের হাতিখানা ক্যাম্পের (উর্দূভাষী) বাসিন্দা মো. ইরফান আলীর মেয়ে মোছা. সাবিনা খাতুনের বিয়ে ঠিক হয়। শহরের বিমানবন্দর সড়কের একটি কমিউনিটি সেন্টারে গত বৃহস্পতিবার ওই বিয়ের আয়োজন করা হয়েছিল। বিয়েতে আমন্ত্রিত অতিথিদের দুপুর থেকে আপ্যায়নও শুরু হয়। তা চলে প্রায় বিকেল পর্যন্ত। এরপর বিকেলে বিয়ের আয়োজনস্থল ওই কমিউনিটি সেন্টারে এসে উপস্থিত আসেন বরসহ বরপক্ষের লোকজন। আর এ বাল্য বিয়ের আয়োজনের ঘটনাটি জানতে পারেন সৈয়দপুর ইউনাইটেড ভলান্টিয়ার এসোসিয়েশনের (সুভা) সদস্য তরুণ স্বেচ্ছাসেবক মো. সোহেল রানা। তিনি সঙ্গে সঙ্গে বিষয়টি মুঠোফোনে সৈয়দপুর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) পরিমল কুমার সরকারসহ স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা সুভার সকল সদস্য সৈয়দপুর অবহিত করেন। পরে সৈয়দপুরের এসিল্যান্ড পরিমল কুমার সরকার ও উপজেলা মহিলা বিষয়ক কমকর্তা নুরুন্নাহার শাহ্জাদী সৈয়দপুর পুলিশ সদস্যদের নিয়ে ওই বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির হন। এ সময় তারা বাল্য বিয়ের আয়োজনের সত্যতা নিশ্চিত হয়ে সেখান থেকে বর কনের বাবা-মাসহ বর মো. ইমরান (২০) ও কনে মোছা. সাবিনা খাতুনকে (১৫) আটক করেন। পরে ভ্রাম্যমান আদালতে বরের বাবা ওয়াজেদ আলী ও কনে বাবা মো. ইরফান হোসেনকে বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন ২০১৭ এর ৮ ধারায় ১৫ দিন করে বিনাশ্রম কারাদন্ড দেন। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সৈয়দপুর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) পরিমল কুমার সরকার ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন।
এ সময় সৈয়দপুর ইউনাইটেড ভলান্টিয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য জিনাত আরা জিতু, মো. শাহাজাহান আলী, সোহেল রানা, রিয়া, পলাশ, তাবাসসুম, আমির হোসেন ও ইতু উপস্থিত ছিলেন।