পীরগঞ্জে বিজিবি সদস্যের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার,হত্যা মামলা দায়ের!
https://www.obolokon24.com/2019/06/rangpur_51.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল রংপুর ব্যুরোঃ
পীরগঞ্জে অবসরপ্রাপ্ত বিজিবি সদস্য হুমায়ুন কবির মাসুদের (৪৫) মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা হয়েছে। উপজেলার ভেন্ডাবাড়ীহাটে ওই ঘটনায় পীরগঞ্জ থানায় বিজিবি সদস্যের বাবা মামলাটি করেছেন।
মামলা ও পারিবারিক সুত্রে জানা গেছে, উপজেলার ভেন্ডাবাড়ী ইউনিয়নের শরিফপুর গ্রামের আব্দুল কাইয়ুম আকন্দের ছেলে হুমায়ুন কবির মাসুদ। সে বিজিবি (বর্ডার গার্ড অব বাংলাদেশ) থেকে কয়েক বছর আগে অবসর গ্রহন করে বাড়ীতে আসে। মাসুদের দাম্পত্য জীবন নিয়ে মনোমালিন্যের কারণে ৭/৮ বছর আগে তার স্ত্রী উম্মে সালমা ওরফে বানুকে ১ ছেলেসহ তালাক দেন। অপরদিকে পরিবারের সদস্যদের সাথে সুসম্পর্ক না থাকায় মাসুদ ভেন্ডাবাড়ীহাটে প্রগতি লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানী লিমিটেড এর অফিস সংলগ্ন একটি কক্ষ ভাড়া নিয়ে একাই বসবাস করেন। গত ১৫ জুন বেলা ২টার দিকে তার (মাসুদ) কক্ষের দরজা ঠেলে ভেন্ডাবাড়ী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মঞ্জুর হোসেন মন্ডল মাসুদকে ফ্যানের সাথে ঝুলন্ত লাশ দেখে। পরে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে। থানার দারোগা শরিফুল ইসলাম লাশের সুরতহাল রিপোর্টে লাশের বিভিন্নস্থানে আঘাতের চিহ্ন, অন্ডকোষ ফোলা এবং পুরুষাঙ্গ, নাক, মুখ দিয়ে রক্ত ঝরা দেখা যায় বলে উল্লেখ করেন। পাশাপাশি ফ্যানের সাথে লাশ ঝুলে থাকলেও দুটি পা চেয়ারের উপরেই ছিল। পরে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের পর ১৬ জুন বিকেলে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। মামলাটির তদন্তকারী কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম বলেন, তদন্ত চলছে, এর বেশি কিছু বলা যাবে না। থানার ওসি সরেস চন্দ্র বলেন, লাশটির সুরতহাল রিপোর্ট এবং লাশের পারিপাশির্^ক অবস্থায় আত্মহত্যা নয়, আপাতত হত্যা বলে মনে হচ্ছে। তবে ময়না তদন্তের রিপোর্ট এবং তদন্তে বিষয়টি বোঝা যাবে।
পীরগঞ্জে অবসরপ্রাপ্ত বিজিবি সদস্য হুমায়ুন কবির মাসুদের (৪৫) মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা হয়েছে। উপজেলার ভেন্ডাবাড়ীহাটে ওই ঘটনায় পীরগঞ্জ থানায় বিজিবি সদস্যের বাবা মামলাটি করেছেন।
মামলা ও পারিবারিক সুত্রে জানা গেছে, উপজেলার ভেন্ডাবাড়ী ইউনিয়নের শরিফপুর গ্রামের আব্দুল কাইয়ুম আকন্দের ছেলে হুমায়ুন কবির মাসুদ। সে বিজিবি (বর্ডার গার্ড অব বাংলাদেশ) থেকে কয়েক বছর আগে অবসর গ্রহন করে বাড়ীতে আসে। মাসুদের দাম্পত্য জীবন নিয়ে মনোমালিন্যের কারণে ৭/৮ বছর আগে তার স্ত্রী উম্মে সালমা ওরফে বানুকে ১ ছেলেসহ তালাক দেন। অপরদিকে পরিবারের সদস্যদের সাথে সুসম্পর্ক না থাকায় মাসুদ ভেন্ডাবাড়ীহাটে প্রগতি লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানী লিমিটেড এর অফিস সংলগ্ন একটি কক্ষ ভাড়া নিয়ে একাই বসবাস করেন। গত ১৫ জুন বেলা ২টার দিকে তার (মাসুদ) কক্ষের দরজা ঠেলে ভেন্ডাবাড়ী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মঞ্জুর হোসেন মন্ডল মাসুদকে ফ্যানের সাথে ঝুলন্ত লাশ দেখে। পরে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে। থানার দারোগা শরিফুল ইসলাম লাশের সুরতহাল রিপোর্টে লাশের বিভিন্নস্থানে আঘাতের চিহ্ন, অন্ডকোষ ফোলা এবং পুরুষাঙ্গ, নাক, মুখ দিয়ে রক্ত ঝরা দেখা যায় বলে উল্লেখ করেন। পাশাপাশি ফ্যানের সাথে লাশ ঝুলে থাকলেও দুটি পা চেয়ারের উপরেই ছিল। পরে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের পর ১৬ জুন বিকেলে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। মামলাটির তদন্তকারী কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম বলেন, তদন্ত চলছে, এর বেশি কিছু বলা যাবে না। থানার ওসি সরেস চন্দ্র বলেন, লাশটির সুরতহাল রিপোর্ট এবং লাশের পারিপাশির্^ক অবস্থায় আত্মহত্যা নয়, আপাতত হত্যা বলে মনে হচ্ছে। তবে ময়না তদন্তের রিপোর্ট এবং তদন্তে বিষয়টি বোঝা যাবে।