রংপুরে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে প্রশিক্ষণ নিয়ে অনেকে স্বাবলম্বী
https://www.obolokon24.com/2019/06/rangpur_30.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল রংপুর ব্যুরোঃ
রংপুরে অর্থ মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে স্কিলস ফর এমপ্লয়মেন্ট ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রাম (SEIP) প্রকল্পের আওতায় রিয়েল এস্টেট এ্যান্ড হাউজিং এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (REHAB) এর অধীনে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (EIT)থেকে সম্পুৃর্ণ বিনা খরচে প্রশিক্ষণ নিয়ে স্বাবলম্বী হচ্ছেন অনেকে। প্রশিক্ষণ নিয়ে দক্ষ জনশক্তি হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করছেন তারা। অনেকেই চাকরি পেয়ে আর্থিক সচ্ছলতা অর্জন করেছেন। আবার অনেকে প্রশিক্ষণ শেষে কেউ নিজে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলেছেন কর্মক্ষেত্র। প্রতিষ্ঠানটিতে ৪টি ট্রেডের মাধ্যমে তিন মাস পর পর ১২৫ জন নারী-পুরুষদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়ে থাকে।
জানা গেছে, এখান থেকে ম্যাশন, টাইলস ফিটিং, প্লাম্বিং ও পাইপ ফিটিং এবং ইলেকট্রিক্যাল ইন্সটলেশন এ্যান্ড মেইনটেন্যান্স ট্রেডে ১৫ থেকে ৪৫ বছর বয়সী নারী-পুরুষদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়ে থাকে। প্রতি ৩ মাস পর পর ৪টি ট্রেডে ১২৫ থেকে ১৫০ জন পর্যন্ত নারী-পুরুষকে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। এর মধ্যে প্রতিবন্ধী ও উপজাতি প্রশিক্ষণার্থীও রয়েছে। প্রশিক্ষণ শেষে সফলদের দেওয়া হয় সনদ। সম্পুর্ণ বিনা খরচে এই প্রশিক্ষণের সঙ্গে থাকছে প্রত্যেকের জন্য ভাতার ব্যবস্থা। এই প্রশিক্ষণ শেষে সবাইকে চাকরিও দেয়া হয়ে থাকে।
শিক্ষার্থী মহিউদ্দিন আজিজ বলেন, আমি রংপুরে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (EIT), রংপুর থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে বর্তমানে সফল ইলেকট্রিক এ্যান্ড হার্ডওয়্যার-এ কর্মরত আছি। এখান থেকে প্রতিমাসে আমি ১২ থেকে ১৫ হাজার টাকা আয় করছি। তাই পরিবার নিয়ে ভালো আছি।
আরেক শিক্ষার্থী চন্দন মৃধা বলেন, সেইপ ও রিহ্যাবের মাধ্যমে ইআইটি থেকে প্লাম্বিং ও পাইপ ফিটিং প্রশিক্ষণ নিয়েছি। বর্তমানে একটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত রয়েছি।
মার্কাজুল ইসলাম ও মাহবুব রেজা বলেন, ইআইটির প্রশিক্ষণ আমাদের জীবন বদলে দিয়েছে। আমরা এখন নিজেরাই প্রতিষ্ঠিত।
নিশি আক্তার ও লুবনা আক্তার বলেন, ইআইটি থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে বাড়ির কাজের পাশাপাশি প্রতিমাসে ৭ থেকে ৮ হাজার টাকা টাকা আয় করছি।
এব্যাপারে জানতে চাইলে রংপুরের ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি ইআইটি’র সভাপতি একেএম নজমল হক বলেন, বেকারত্ব দুরীকরণ ও নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে জনগণকে জনশক্তিতে রুপান্তর করার লক্ষ্যে সেইপ প্রকল্পের আওতায় রিহ্যাবের মাধ্যমে ১৫ থেকে ৪৫ বছর বয়সী নারী-পুরুষকে সম্পুর্ণ বিনা খরচে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করছে বর্তমান সরকার। এই প্রশিক্ষণ নিয়ে দক্ষ কর্মী হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে পারলে সফলতাও অর্জন করা যাবে।
তিনি আরোও জানান, ইতিমধ্যেই প্রথম ব্যাচের ১২৫জন শিক্ষার্থী ইআইটি থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে রংপুরসহ দেশের বিভিন্ন কনস্টাকশন ফার্মে কাজ করছে। চলতি বছরের মধ্যে মোট ৫৫০জন শিক্ষার্থীকে প্রশিক্ষণ দেয়া হবে।
এদিকে রংপুর মহানগরীর রবার্টসনগঞ্জে প্রতিষ্ঠিত ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি ইআইটি’র সুনাম চারিদিকে ছড়িয়ে পড়েছে। ফলে দিন দিন এখানে প্রশিক্ষণার্থীদের সংখ্যা বাড়ছে। অনেকেই আসন সংখ্যা বৃদ্ধি ও নতুন নতুন ট্রেড চালু করণের দাবি জানিয়েছেন।
রংপুরে অর্থ মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে স্কিলস ফর এমপ্লয়মেন্ট ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রাম (SEIP) প্রকল্পের আওতায় রিয়েল এস্টেট এ্যান্ড হাউজিং এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (REHAB) এর অধীনে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (EIT)থেকে সম্পুৃর্ণ বিনা খরচে প্রশিক্ষণ নিয়ে স্বাবলম্বী হচ্ছেন অনেকে। প্রশিক্ষণ নিয়ে দক্ষ জনশক্তি হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করছেন তারা। অনেকেই চাকরি পেয়ে আর্থিক সচ্ছলতা অর্জন করেছেন। আবার অনেকে প্রশিক্ষণ শেষে কেউ নিজে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলেছেন কর্মক্ষেত্র। প্রতিষ্ঠানটিতে ৪টি ট্রেডের মাধ্যমে তিন মাস পর পর ১২৫ জন নারী-পুরুষদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়ে থাকে।
জানা গেছে, এখান থেকে ম্যাশন, টাইলস ফিটিং, প্লাম্বিং ও পাইপ ফিটিং এবং ইলেকট্রিক্যাল ইন্সটলেশন এ্যান্ড মেইনটেন্যান্স ট্রেডে ১৫ থেকে ৪৫ বছর বয়সী নারী-পুরুষদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়ে থাকে। প্রতি ৩ মাস পর পর ৪টি ট্রেডে ১২৫ থেকে ১৫০ জন পর্যন্ত নারী-পুরুষকে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। এর মধ্যে প্রতিবন্ধী ও উপজাতি প্রশিক্ষণার্থীও রয়েছে। প্রশিক্ষণ শেষে সফলদের দেওয়া হয় সনদ। সম্পুর্ণ বিনা খরচে এই প্রশিক্ষণের সঙ্গে থাকছে প্রত্যেকের জন্য ভাতার ব্যবস্থা। এই প্রশিক্ষণ শেষে সবাইকে চাকরিও দেয়া হয়ে থাকে।
শিক্ষার্থী মহিউদ্দিন আজিজ বলেন, আমি রংপুরে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (EIT), রংপুর থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে বর্তমানে সফল ইলেকট্রিক এ্যান্ড হার্ডওয়্যার-এ কর্মরত আছি। এখান থেকে প্রতিমাসে আমি ১২ থেকে ১৫ হাজার টাকা আয় করছি। তাই পরিবার নিয়ে ভালো আছি।
আরেক শিক্ষার্থী চন্দন মৃধা বলেন, সেইপ ও রিহ্যাবের মাধ্যমে ইআইটি থেকে প্লাম্বিং ও পাইপ ফিটিং প্রশিক্ষণ নিয়েছি। বর্তমানে একটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত রয়েছি।
মার্কাজুল ইসলাম ও মাহবুব রেজা বলেন, ইআইটির প্রশিক্ষণ আমাদের জীবন বদলে দিয়েছে। আমরা এখন নিজেরাই প্রতিষ্ঠিত।
নিশি আক্তার ও লুবনা আক্তার বলেন, ইআইটি থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে বাড়ির কাজের পাশাপাশি প্রতিমাসে ৭ থেকে ৮ হাজার টাকা টাকা আয় করছি।
এব্যাপারে জানতে চাইলে রংপুরের ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি ইআইটি’র সভাপতি একেএম নজমল হক বলেন, বেকারত্ব দুরীকরণ ও নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে জনগণকে জনশক্তিতে রুপান্তর করার লক্ষ্যে সেইপ প্রকল্পের আওতায় রিহ্যাবের মাধ্যমে ১৫ থেকে ৪৫ বছর বয়সী নারী-পুরুষকে সম্পুর্ণ বিনা খরচে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করছে বর্তমান সরকার। এই প্রশিক্ষণ নিয়ে দক্ষ কর্মী হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে পারলে সফলতাও অর্জন করা যাবে।
তিনি আরোও জানান, ইতিমধ্যেই প্রথম ব্যাচের ১২৫জন শিক্ষার্থী ইআইটি থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে রংপুরসহ দেশের বিভিন্ন কনস্টাকশন ফার্মে কাজ করছে। চলতি বছরের মধ্যে মোট ৫৫০জন শিক্ষার্থীকে প্রশিক্ষণ দেয়া হবে।
এদিকে রংপুর মহানগরীর রবার্টসনগঞ্জে প্রতিষ্ঠিত ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি ইআইটি’র সুনাম চারিদিকে ছড়িয়ে পড়েছে। ফলে দিন দিন এখানে প্রশিক্ষণার্থীদের সংখ্যা বাড়ছে। অনেকেই আসন সংখ্যা বৃদ্ধি ও নতুন নতুন ট্রেড চালু করণের দাবি জানিয়েছেন।