চিলাহাটি- হলদিবাড়ী রেললাইন স্থাপন কাজ অচিরের শুরু হচ্ছে- চিলাহাটিতে রেল সচিব
https://www.obolokon24.com/2019/06/rail.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ॥ বাংলাদেশের সীমান্তের নীলফামারীর চিলাহাটি-ও ভারতের জলপাইগুড়ি হলদিবাড়ী রেলসংযোগ স্থাপনের কাজ শুরু হতে যাচ্ছে। শুক্রবার সকালে চিলাহাটি ও হলদীবাড়ি সীমান্ত এলাকা পরিদর্শন শেষে অল্প কিছুদিনের মধ্যেই পুরনো এই রেলপথে নতুন রেললাইন স্থাপন সহ অন্যান্য অবকাঠামো নির্মানের কাজ শুরু করা হবে বলে জানালেন রেলপথ মন্ত্রনালয়ের সচিব মোফাজ্জেল হোসেন। এ জন্য চিলাহাটির বাংলাদেশ অংশে ৭ কিলোমিটার রেললাইন স্থাপন, ৭টি ব্রীজ ও ডিজিটাল সিঙ্গন্যাল ও চিলাহাটি রেলস্টেশনকে আন্তর্জাতিকমানে উন্নতি করা হবে । এতে ৮০ কোটি ১৭ লাখ টাকা ব্যয় হবে। ঠিকাদারের মাধ্যমে এই সকল কাজ সম্পন্ন করা হবে বলেও সচিব জানান।
চিলাহাটি পরিদর্শন শেষে রেলসচিব নীলফামারী উত্তরা ইপিজেড এলাকা পরিদর্শন করেন। এই ইপিজেডের মধ্যে রেলপথ স্থাপনের জন্য একটি প্রাথমিক ধারনা নেয়া হয়। সুত্র মতে চিলাহাটি-হলদীবাড়ি রেললাইন স্থাপনের পাশাপাশি মুল রেললাইনের সঙ্গে উত্তরা ইপিজেডকে সংযুক্ত করা হবে। এতে এই ইপিজেডের উৎপাদিত মালামাল সহজে রেলপথে পরিবহন করতে পারবে।
সুত্রমতে আগামী ২০২১ সালের ৩০ জুনের মধ্যে চিলাহাটি-হলদীবাড়ি রেলপথ চালু হয়ে যাবে। এতে ঢাকা ও মংলা থেকে সরাসরি ট্রেন ভারতের শিলিগুড়ি পর্যন্ত চলাচল করতে পারবে। সেই সঙ্গে খয়রাত নগর স্টেশনের সঙ্গে নীলফামারীর উত্তরা ইপিজেড রেলপথ সম্প্রসারন করা হবে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) ও রেল বিভাগের অন্যান্য কর্মকর্তাগন ।
জানা যায় চিলাহাটি-হলদীবাড়ি নতুন এই রেললাইন নির্মাণের ফলে বাংলাদেশের মংলা বন্দর হয়ে ভারতে উত্তর-পূর্ব অংশ, নেপাল এবং ভুটানের মধ্যে যাত্রী চলাচলসহ আমদানি ও রফতানি কার্যক্রম পরিচালনা সহজ হবে। এর ফলে যোগাযোগ অবকাঠামো মানোন্নয়নের মাধ্যমে বাণিজ্যিক কার্যক্রম জোরদার এবং ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে নতুন ট্রেনের মাধ্যমে যাত্রী ও পণ্য পরিবহন সহজ হবে। এতে চার দেশের মধ্যে বন্ধুত্ব ও বাণিজ্য স¤পর্ক বাড়বে।
এদিকে ভারতের সীমান্ত হয়ে হলদীবাড়ি পর্যন্ত সাড়ে ৩ কিলোমিটার রেলপথ স্থাপন ও হলদীবাড়ি রেলস্টেশনটি আন্তর্জাতিক স্টেশনে রূপান্তরের কাজ ইতোমধ্যে ভারত শেষ করেছে।
জানা গেছে, ভারত ও তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের মধ্যে চিলাহাটি ও হলদিবাড়ি হয়ে রেলওয়ে সংযোগ চালু ছিল। ১৯৬৫ সালে ভারত পাকিস্তান যুদ্ধের পর এ রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। যদিও বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে রেল যোগাযোগের ইতিহাস অনেক দিনের পুরনো। ১৮৬২ সালে চুয়াডাঙ্গার দর্শনা হতে জগতি পর্যন্ত ৫৩ দশমিক ১১ কিলোমিটার ব্রডগেজ রেললাইন নির্মাণের মধ্য দিয়ে এ অঞ্চলে রেলওয়ের যাত্রা শুরু হয়।
সুত্র মতে “ভারতের সঙ্গে রেল সংযোগ স্থাপনের লক্ষ্যে চিলাহাটি এবং চিলাহাটি বর্ডারের মধ্যে রেলপথ নির্মাণ” নামে একটি প্রকল্প গ্রহণ করে সরকার। প্রকল্পটির প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ৮০ কোটি ১৭ লাখ টাকা। সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে প্রকল্প বাস্তবায়নের পুরো অর্থ জোগান দেওয়া হবে। রেলপথ মন্ত্রণালয়ের আওতায় বাংলাদেশ রেলওয়ে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে। প্রকল্পটি ২০২১ সালের ৩০ জুন মেয়াদে বাস্তবায়িত হবে।
অপর দিকে ভারত ও বাংলাদেশের যৌথ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ভারতের হলদিবাড়ী অংশে বাংলাদেশ সীমান্ত পর্যন্ত সাড়ে ৩ কিলোমিটার রেলপথ ভারতের অর্থায়নে নির্মাণ কাজ শেষ করেছে।#
চিলাহাটি পরিদর্শন শেষে রেলসচিব নীলফামারী উত্তরা ইপিজেড এলাকা পরিদর্শন করেন। এই ইপিজেডের মধ্যে রেলপথ স্থাপনের জন্য একটি প্রাথমিক ধারনা নেয়া হয়। সুত্র মতে চিলাহাটি-হলদীবাড়ি রেললাইন স্থাপনের পাশাপাশি মুল রেললাইনের সঙ্গে উত্তরা ইপিজেডকে সংযুক্ত করা হবে। এতে এই ইপিজেডের উৎপাদিত মালামাল সহজে রেলপথে পরিবহন করতে পারবে।
সুত্রমতে আগামী ২০২১ সালের ৩০ জুনের মধ্যে চিলাহাটি-হলদীবাড়ি রেলপথ চালু হয়ে যাবে। এতে ঢাকা ও মংলা থেকে সরাসরি ট্রেন ভারতের শিলিগুড়ি পর্যন্ত চলাচল করতে পারবে। সেই সঙ্গে খয়রাত নগর স্টেশনের সঙ্গে নীলফামারীর উত্তরা ইপিজেড রেলপথ সম্প্রসারন করা হবে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) ও রেল বিভাগের অন্যান্য কর্মকর্তাগন ।
জানা যায় চিলাহাটি-হলদীবাড়ি নতুন এই রেললাইন নির্মাণের ফলে বাংলাদেশের মংলা বন্দর হয়ে ভারতে উত্তর-পূর্ব অংশ, নেপাল এবং ভুটানের মধ্যে যাত্রী চলাচলসহ আমদানি ও রফতানি কার্যক্রম পরিচালনা সহজ হবে। এর ফলে যোগাযোগ অবকাঠামো মানোন্নয়নের মাধ্যমে বাণিজ্যিক কার্যক্রম জোরদার এবং ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে নতুন ট্রেনের মাধ্যমে যাত্রী ও পণ্য পরিবহন সহজ হবে। এতে চার দেশের মধ্যে বন্ধুত্ব ও বাণিজ্য স¤পর্ক বাড়বে।
এদিকে ভারতের সীমান্ত হয়ে হলদীবাড়ি পর্যন্ত সাড়ে ৩ কিলোমিটার রেলপথ স্থাপন ও হলদীবাড়ি রেলস্টেশনটি আন্তর্জাতিক স্টেশনে রূপান্তরের কাজ ইতোমধ্যে ভারত শেষ করেছে।
জানা গেছে, ভারত ও তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের মধ্যে চিলাহাটি ও হলদিবাড়ি হয়ে রেলওয়ে সংযোগ চালু ছিল। ১৯৬৫ সালে ভারত পাকিস্তান যুদ্ধের পর এ রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। যদিও বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে রেল যোগাযোগের ইতিহাস অনেক দিনের পুরনো। ১৮৬২ সালে চুয়াডাঙ্গার দর্শনা হতে জগতি পর্যন্ত ৫৩ দশমিক ১১ কিলোমিটার ব্রডগেজ রেললাইন নির্মাণের মধ্য দিয়ে এ অঞ্চলে রেলওয়ের যাত্রা শুরু হয়।
সুত্র মতে “ভারতের সঙ্গে রেল সংযোগ স্থাপনের লক্ষ্যে চিলাহাটি এবং চিলাহাটি বর্ডারের মধ্যে রেলপথ নির্মাণ” নামে একটি প্রকল্প গ্রহণ করে সরকার। প্রকল্পটির প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ৮০ কোটি ১৭ লাখ টাকা। সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে প্রকল্প বাস্তবায়নের পুরো অর্থ জোগান দেওয়া হবে। রেলপথ মন্ত্রণালয়ের আওতায় বাংলাদেশ রেলওয়ে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে। প্রকল্পটি ২০২১ সালের ৩০ জুন মেয়াদে বাস্তবায়িত হবে।
অপর দিকে ভারত ও বাংলাদেশের যৌথ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ভারতের হলদিবাড়ী অংশে বাংলাদেশ সীমান্ত পর্যন্ত সাড়ে ৩ কিলোমিটার রেলপথ ভারতের অর্থায়নে নির্মাণ কাজ শেষ করেছে।#