পঞ্চগড়ের গলেহায় ড্রেন নির্মাণে অনিয়ম
https://www.obolokon24.com/2019/06/panchagar_23.html
সাইদুজ্জামান রেজা, পঞ্চগড়:
পঞ্চগড়ে এডিপির অর্থায়নে পানি নিস্কাশন ড্রেন নির্মানে ব্যাপক অনিয়ম হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
পঞ্চগড় সদর উপজেলার গলেহা হাট বাজারে ২০১৮-১৯ অর্থ বছরের এই ড্রেন নির্মাণে নিম্নমানের রড, সিমেন্ট ব্যবহার হয়েছে বলে জানিয়েছে গলেহা হাট বাজারের ব্যবসায়ীরা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, নব নির্মিত পানি নিস্কাশন ড্রেনের বেশ কয়েকটি স্লাব ভেঙ্গে আছে, যেখানে রড নাই বললেই চলে। নির্মিত ড্রেনে ঢালাইয়ের আস্তর কেউ কেউ হাত দিয়ে টেনে তুলছে। ড্রেনটি মূলত পানি নিস্কাশনের জন্য করা হলেও সেখানে পানি জমাটবদ্ধ দেখা গেছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সম্প্রতি কাজ শেষ করতে না করতেই ড্রেনের উল্লেখিত সমস্যা গুলো দেখা যায়।
জানা যায়, পঞ্চগড় সদর উপজেলায় ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে এডিপির অর্থায়নে গলেহা হাট বাজারের ৪২ মিটার দৈর্ঘ্যের পানি নিস্কাশন ড্রেন নির্মাণে দুই লক্ষ টাকা বরাদ্দ হয়।
এবিষয়ে গলেহা হাট বাজার বণিক সমিতির সভাপতি মোঃ আহাম্মদ আলী বলেন, ড্রেন নির্মাণে নিম্নমানের রড এবং সিমেন্টের তুলনায় অতিরিক্ত বালু ব্যবহার হয়েছে। প্রয়োজন মত রড না দেয়ায় কাজ শেষ হতে না হতেই স্লাব গুলো ভেঙ্গে গেছে।
পঞ্চগড় সদর উপজেলা প্রকৌশলী আতাউর রহমান বলেন, তদন্ত স্বাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
পঞ্চগড়ে এডিপির অর্থায়নে পানি নিস্কাশন ড্রেন নির্মানে ব্যাপক অনিয়ম হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
পঞ্চগড় সদর উপজেলার গলেহা হাট বাজারে ২০১৮-১৯ অর্থ বছরের এই ড্রেন নির্মাণে নিম্নমানের রড, সিমেন্ট ব্যবহার হয়েছে বলে জানিয়েছে গলেহা হাট বাজারের ব্যবসায়ীরা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, নব নির্মিত পানি নিস্কাশন ড্রেনের বেশ কয়েকটি স্লাব ভেঙ্গে আছে, যেখানে রড নাই বললেই চলে। নির্মিত ড্রেনে ঢালাইয়ের আস্তর কেউ কেউ হাত দিয়ে টেনে তুলছে। ড্রেনটি মূলত পানি নিস্কাশনের জন্য করা হলেও সেখানে পানি জমাটবদ্ধ দেখা গেছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সম্প্রতি কাজ শেষ করতে না করতেই ড্রেনের উল্লেখিত সমস্যা গুলো দেখা যায়।
জানা যায়, পঞ্চগড় সদর উপজেলায় ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে এডিপির অর্থায়নে গলেহা হাট বাজারের ৪২ মিটার দৈর্ঘ্যের পানি নিস্কাশন ড্রেন নির্মাণে দুই লক্ষ টাকা বরাদ্দ হয়।
এবিষয়ে গলেহা হাট বাজার বণিক সমিতির সভাপতি মোঃ আহাম্মদ আলী বলেন, ড্রেন নির্মাণে নিম্নমানের রড এবং সিমেন্টের তুলনায় অতিরিক্ত বালু ব্যবহার হয়েছে। প্রয়োজন মত রড না দেয়ায় কাজ শেষ হতে না হতেই স্লাব গুলো ভেঙ্গে গেছে।
পঞ্চগড় সদর উপজেলা প্রকৌশলী আতাউর রহমান বলেন, তদন্ত স্বাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।