নাট্যকার মমতাজউদদীন আহমদ আর নেই
https://www.obolokon24.com/2019/06/momotaz_2.html
অনলাইন ডেস্ক
দেশের অন্যতম নাট্যকার, নির্দেশক ও অভিনেতা অধ্যাপক মমতাজউদদীন আহমদ আর নেই। আজ রোববার (২ জুন) বেলা ৩টা ৪৮ মিনিটের দিকে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্নালিল্লাহি...রাজিউন)। এই কিংবদন্তি নাট্যজনের ভাগ্নে শাহরিয়ার মাহমুদ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
গত ১৬ দিন ধরে মমতাজউদদীন আহমদ রাজধানীর অ্যাপোলো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, মমতাজউদদীন আহমদের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হবে রবিবার (২ জুন) মাগরিবের নামাজের পর গুলশান আজাদ মসজিদে। এরপর মরদেহ নিয়ে যাওয়া হবে মিরপুরের বাসায়। ৩ জুন সকালে দ্বিতীয় জানাজা হবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মসজিদে। এরপর দাফনের জন্য নিয়ে যাওয়া হবে চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট গ্রামে।
মমতাজউদদীন আহমদের ঘনিষ্ঠজন অধ্যাপক রতন সিদ্দিকী জানান, গত ১৬ মে থেকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন এই নাট্যজন। দুদিন আগে শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে (আইসিইউ) নেওয়া হয়েছে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন। তার শরীরও অক্সিজেন পাচ্ছিলো না। শরীরের ভেতর কার্বন ডাই-অক্সাইড জমা হয়ে যাচ্ছিলো। মস্তিষ্কেও পানি জমেছে।
অধ্যাপক মমতাজউদদীন আহমদ স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশের নাট্য আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ। এক অঙ্কের নাটক লেখায় বিশেষ পারদর্শিতার স্বাক্ষর রেখেছেন তিনি। তিনি ১৯৯৭ সালে নাট্যকার হিসেবে একুশে পদকে ভূষিত হন। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগে খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এছাড়া বিভিন্ন সরকারি কলেজে ৩২ বছর বাংলা ভাষা সাহিত্য এবং বাংলা ও ইউরোপীয় নাট্য বিষয়ে শিক্ষকতা করেন।
১৯৭৭-৮০ সাল পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে গবেষণা ও প্রকাশনা বিভাগের পরিচালক ছিলেন।
দেশের অন্যতম নাট্যকার, নির্দেশক ও অভিনেতা অধ্যাপক মমতাজউদদীন আহমদ আর নেই। আজ রোববার (২ জুন) বেলা ৩টা ৪৮ মিনিটের দিকে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্নালিল্লাহি...রাজিউন)। এই কিংবদন্তি নাট্যজনের ভাগ্নে শাহরিয়ার মাহমুদ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
গত ১৬ দিন ধরে মমতাজউদদীন আহমদ রাজধানীর অ্যাপোলো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, মমতাজউদদীন আহমদের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হবে রবিবার (২ জুন) মাগরিবের নামাজের পর গুলশান আজাদ মসজিদে। এরপর মরদেহ নিয়ে যাওয়া হবে মিরপুরের বাসায়। ৩ জুন সকালে দ্বিতীয় জানাজা হবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মসজিদে। এরপর দাফনের জন্য নিয়ে যাওয়া হবে চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট গ্রামে।
মমতাজউদদীন আহমদের ঘনিষ্ঠজন অধ্যাপক রতন সিদ্দিকী জানান, গত ১৬ মে থেকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন এই নাট্যজন। দুদিন আগে শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে (আইসিইউ) নেওয়া হয়েছে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন। তার শরীরও অক্সিজেন পাচ্ছিলো না। শরীরের ভেতর কার্বন ডাই-অক্সাইড জমা হয়ে যাচ্ছিলো। মস্তিষ্কেও পানি জমেছে।
অধ্যাপক মমতাজউদদীন আহমদ স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশের নাট্য আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ। এক অঙ্কের নাটক লেখায় বিশেষ পারদর্শিতার স্বাক্ষর রেখেছেন তিনি। তিনি ১৯৯৭ সালে নাট্যকার হিসেবে একুশে পদকে ভূষিত হন। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগে খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এছাড়া বিভিন্ন সরকারি কলেজে ৩২ বছর বাংলা ভাষা সাহিত্য এবং বাংলা ও ইউরোপীয় নাট্য বিষয়ে শিক্ষকতা করেন।
১৯৭৭-৮০ সাল পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে গবেষণা ও প্রকাশনা বিভাগের পরিচালক ছিলেন।