অভিনেতা মমতাজউদদীন আইসিইউতে
https://www.obolokon24.com/2019/06/momotaz.html
ডেস্ক-প্রখ্যাত নাট্যকার, নির্দেশক ও অভিনেতা অধ্যাপক মমতাজউদদীন আহমদ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তিনি এখন জীবন-মরণ সন্ধিক্ষণে রয়েছেন।
রাজধানীর অ্যাপোলো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মমতাজ উদ্দিনকে হাসপাতালের নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে (আইসিইউ) রাখা হয়েছে। এই অভিনেতার শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
শনিবার সন্ধ্যায় মমতাজউদদীন আহমদকে দেখতে অ্যাপোলো হাসপাতালে যান অধ্যাপক রতন সিদ্দিকী। মমতাজউদদীন আহমদের ছেলে ডা. সেজান মাহমুদ তিতাস যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে এসেছেন।
ডা. সেজান মাহমুদ সাংবাদিকদের জানান, বিপদমুক্ত নন মমতাজ উদ্দিন আহমেদ। তার শরীর অক্সিজেন পাচ্ছে না ও কার্বন ডাই–অক্সাইড বেরিয়ে যাচ্ছে। এছাড়া মস্তিষ্কে পানি জমে গেছে। এ ধরনের রোগীকে সর্বোচ্চ ৪৮ ঘণ্টার বেশি টিকিয়ে রাখা যায় না।
অনেক দিন ধরে শারীরিক অসুস্থতায় ভুগছেন অভিনেতা মমতাজউদদীন। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তবে এর আগেও তাকে একাধিকবার লাইফ সাপোর্ট থেকে ফিরে এসেছিলেন।
মমতাজউদ্দীন আহমেদ প্রখ্যাত নাট্যকার, অভিনেতা ও ভাষাসৈনিক। স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশের নাট্য আন্দোলনের পথিকৃত। এক অঙ্কের নাটক লেখায় বিশেষ পারদর্শিতার স্বাক্ষর রেখেছেন। তিনি ১৯৯৭ সালে নাট্যকার হিসেবে একুশে পদকে ভূষিত হন।
রাজধানীর অ্যাপোলো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মমতাজ উদ্দিনকে হাসপাতালের নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে (আইসিইউ) রাখা হয়েছে। এই অভিনেতার শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
শনিবার সন্ধ্যায় মমতাজউদদীন আহমদকে দেখতে অ্যাপোলো হাসপাতালে যান অধ্যাপক রতন সিদ্দিকী। মমতাজউদদীন আহমদের ছেলে ডা. সেজান মাহমুদ তিতাস যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে এসেছেন।
ডা. সেজান মাহমুদ সাংবাদিকদের জানান, বিপদমুক্ত নন মমতাজ উদ্দিন আহমেদ। তার শরীর অক্সিজেন পাচ্ছে না ও কার্বন ডাই–অক্সাইড বেরিয়ে যাচ্ছে। এছাড়া মস্তিষ্কে পানি জমে গেছে। এ ধরনের রোগীকে সর্বোচ্চ ৪৮ ঘণ্টার বেশি টিকিয়ে রাখা যায় না।
অনেক দিন ধরে শারীরিক অসুস্থতায় ভুগছেন অভিনেতা মমতাজউদদীন। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তবে এর আগেও তাকে একাধিকবার লাইফ সাপোর্ট থেকে ফিরে এসেছিলেন।
মমতাজউদ্দীন আহমেদ প্রখ্যাত নাট্যকার, অভিনেতা ও ভাষাসৈনিক। স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশের নাট্য আন্দোলনের পথিকৃত। এক অঙ্কের নাটক লেখায় বিশেষ পারদর্শিতার স্বাক্ষর রেখেছেন। তিনি ১৯৯৭ সালে নাট্যকার হিসেবে একুশে পদকে ভূষিত হন।