প্রভাষক দিয়ে চলছে কালীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগ!
https://www.obolokon24.com/2019/06/lalmonirhat_19.html
নুর আলমগীর অনু,লালমনিরহাট প্রতিনিধিঃ
লালমনিরহাট জেলার কালীগঞ্জে আওয়ামী লীগের ভাতৃসংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কমিটি চলছে মেয়াদোত্তীর্ণ ও বিবাহিত, অছাত্র আর কলেজ প্রভাষক দিয়ে। ফলে নতুন নেতৃত্ব তৈরি হচ্ছে না।
গতবছর জেলার পাঁচটি উপজেলার তিনটিতে সম্মেলন সম্পন্ন করে নতুন জেলা কমিটি গঠিত হলেও ৭ বছরেও কালীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগ সম্মেলন করা সম্ভব হয়নি।
অপরদিকে সম্মেলনের মাধ্যমে নতুন কমিটি গঠনের জোর দাবি তুলেছেন ছাত্রলীগের মাঠ পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আওয়ামী লীগের অনাগ্রহের কারনে উপজেলার কমিটি গঠন করা সম্ভব হচ্ছে না।
জানা যায়, কালীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হারুন উর রশিদ এবং সাধারণ সম্পাদক আনিচুর রহমান উভয়ই বিবাহিত এবং অছাত্র, এবং উভয়েই কলেজের প্রভাষক পদে কর্মরত।
সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সভাপতি করিম উদ্দিন সরকারী কলেজে প্রভাষক পদে এবং সাধারন সম্পাদক উত্তর বাংলা ডিগ্রী কলেজে প্রভাষক পদে কর্মরত রয়েছেন।
এ বিষয়ে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি জাবেদ হোসেন বক্কর বলেন বলেন, সম্প্রতি জেলা ছাত্রলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেখানে নির্বাচনের মাধ্যমে আমি সভাপতি এবং ইয়াকুব সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছি। আমরা কালীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটিকে বিলুপ্ত করে সম্মেলনের উদ্দ্যেগ নিয়েছিলাম। কিন্তুু স্থানীয় আঃ লীগের কারনে তা সম্ভব হয়নি।
স্থানীয় অনেকে বলেন বিবাহিত আর অছাত্রত্ব ছাত্রনেতাদের প্রতি কেন্দ্রের নির্দেশনা থাকা সত্ত্বেও যে সব ছাত্রলীগের নেতারা পদত্যাগ করেননি তারা ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্র মানেন না। আর যারা ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্র মানেন না তারা ছাত্রলীগের নেতা হতে পারেন না।
দীর্থদিন সম্মেলন না হওয়ার কারনে ছাত্রলীগ আজ বিলুপ্তির পথে। সম্মেলন না হওয়ার কারনে পদ প্রত্যাশীরা সংগঠন হতে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। উপজেলার সকল ইউনিয়ন পর্যায়ের নেতারা বলেন, অচিরেই সম্মেলন করা না গেলে আদর্শের পতাকাবাহী এ সংগঠন তার ঐতিয্য হারাবে। হারিয়ে যাবে সাংগঠনিক গতিশীলতা। উপজেলা ছাত্রলীগের কোন কার্যক্রম আজ আর দেখা যায় না। একই অবস্থা বিরাজ করছে ইউনিয়ন গুলোতে।
উল্লেখ্য, ২০১২ সালের শেষ দিকে কালীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে হারুন উর রশিদ সভাপতি ও আনিসুর রহমানকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করে কমিটি গঠন করা হয়। এরপর আর সম্মেলন করা সম্ভব হয়নি।
লালমনিরহাট জেলার কালীগঞ্জে আওয়ামী লীগের ভাতৃসংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কমিটি চলছে মেয়াদোত্তীর্ণ ও বিবাহিত, অছাত্র আর কলেজ প্রভাষক দিয়ে। ফলে নতুন নেতৃত্ব তৈরি হচ্ছে না।
গতবছর জেলার পাঁচটি উপজেলার তিনটিতে সম্মেলন সম্পন্ন করে নতুন জেলা কমিটি গঠিত হলেও ৭ বছরেও কালীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগ সম্মেলন করা সম্ভব হয়নি।
অপরদিকে সম্মেলনের মাধ্যমে নতুন কমিটি গঠনের জোর দাবি তুলেছেন ছাত্রলীগের মাঠ পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আওয়ামী লীগের অনাগ্রহের কারনে উপজেলার কমিটি গঠন করা সম্ভব হচ্ছে না।
জানা যায়, কালীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হারুন উর রশিদ এবং সাধারণ সম্পাদক আনিচুর রহমান উভয়ই বিবাহিত এবং অছাত্র, এবং উভয়েই কলেজের প্রভাষক পদে কর্মরত।
সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সভাপতি করিম উদ্দিন সরকারী কলেজে প্রভাষক পদে এবং সাধারন সম্পাদক উত্তর বাংলা ডিগ্রী কলেজে প্রভাষক পদে কর্মরত রয়েছেন।
এ বিষয়ে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি জাবেদ হোসেন বক্কর বলেন বলেন, সম্প্রতি জেলা ছাত্রলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেখানে নির্বাচনের মাধ্যমে আমি সভাপতি এবং ইয়াকুব সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছি। আমরা কালীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটিকে বিলুপ্ত করে সম্মেলনের উদ্দ্যেগ নিয়েছিলাম। কিন্তুু স্থানীয় আঃ লীগের কারনে তা সম্ভব হয়নি।
স্থানীয় অনেকে বলেন বিবাহিত আর অছাত্রত্ব ছাত্রনেতাদের প্রতি কেন্দ্রের নির্দেশনা থাকা সত্ত্বেও যে সব ছাত্রলীগের নেতারা পদত্যাগ করেননি তারা ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্র মানেন না। আর যারা ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্র মানেন না তারা ছাত্রলীগের নেতা হতে পারেন না।
দীর্থদিন সম্মেলন না হওয়ার কারনে ছাত্রলীগ আজ বিলুপ্তির পথে। সম্মেলন না হওয়ার কারনে পদ প্রত্যাশীরা সংগঠন হতে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। উপজেলার সকল ইউনিয়ন পর্যায়ের নেতারা বলেন, অচিরেই সম্মেলন করা না গেলে আদর্শের পতাকাবাহী এ সংগঠন তার ঐতিয্য হারাবে। হারিয়ে যাবে সাংগঠনিক গতিশীলতা। উপজেলা ছাত্রলীগের কোন কার্যক্রম আজ আর দেখা যায় না। একই অবস্থা বিরাজ করছে ইউনিয়ন গুলোতে।
উল্লেখ্য, ২০১২ সালের শেষ দিকে কালীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে হারুন উর রশিদ সভাপতি ও আনিসুর রহমানকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করে কমিটি গঠন করা হয়। এরপর আর সম্মেলন করা সম্ভব হয়নি।