কিশোরগঞ্জে ১ কোটি ৭০ লাখ টাকা বিদ্যুৎ বিল বকেয়া
https://www.obolokon24.com/2019/06/kisargang_12.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)সংবাদদাতাঃ নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় সরকারী বেসরকারী অফিস ও সাধারণ গ্রাহক মিলে ১ কোটি ৭০ লাখ ৪১ হাজার ৫৯ টাকা বিদ্যুৎ বিল বকেয়া রয়েছে নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানী ( নেসকো)লি,এর। এসব বকেয়া বিদ্যুৎ বিল আদায়ের ক্ষেত্রে কোন তৎপরতা লক্ষ্য করা যায়নি।
কিশোরগঞ্জ বিদ্যুৎ সরবরাহ অফিস সুত্রে জানা গেছে, কিশোরগঞ্জ উপজেলার মোট গ্রাহক সংখ্যা ৬ হাজার ৫ শ ৮ জন। বকেয়া বিদ্যুৎ বিলের পরিমাণ ১ কোটি ৭০ লাখ ৪১ হাজার ৫৯ টাকা, এর মধ্যে ইউ এন ও ওয়াটার পাম্প ষ্টিট লাইটের বকেয়া বিদ্যুৎ বিল ৯ লাখ ৪৮ হাজার ৫৭৯ টাকা, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্য্রে বকেয়া বিদ্যুৎ বিলের পরিমান ৩ লাখ ৩২ হাজার ৯৭৬ টাকা, কিশোরগঞ্জ থানার বকেয়া বিদ্যুৎ বিল ১ লাখ ২১ হাজার ২৮ টাকা, উপজেলা সমাজসেবা অফিস ৬৩ হাজার ২১ টাকা, কিশোরগঞ্জ কিন্ডার গার্টেন স্কুল ৭০ হাজার টাকা, কিশোরগঞ্জ সদর ইউনিয়ন পরিষদ ৬৬ হাজার টাকা, উপজেলা আনছার ভিডিপি অফিস ২৬ হাজার ২৮৩ টাকা।
কিশোরগঞ্জ স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মোহাম্মদ মেজবাহুল হাসান চৌধুরীর সাথে বকেয়া বিদ্যুৎ বিলের বিষয়ে কথা বললে তিনি বলেন, সরকারী বরাদ্দ না আসার কারণে বিদ্যুৎ বিল একটু বেশি বকেয়া পড়েছে। আমরা বরাদ্দ চেয়ে চিঠি পাঠিয়েছি বরাদ্দ পেলে জুনের মধ্যে সব বিল পরিশোধ করা হবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবুল কালাম আজাদের সাথে বকেয়া বিদ্যুৎ বিলের বিষয়ে কথা বললে তিনি বলেন, আমি ছুটিতে আছি এ বিষয়ে আমার জানা নেই ।
কিশোরগঞ্জ বিদ্যুৎ সরবরাহ অফিসের আবাসিক প্রকৌশলী মোঃ আলআমিন হোসাই বলেন, আমি এখানে নতুন এসেছি। যে সমস্ত গ্রাহকের বিদ্যুৎ বিল বকেয়া রয়েছে তাদেরকে নোটিশ প্রদান করা হবে। তারপরও যদি তারা বিল প্রদান না করে তাহলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হবে।
কিশোরগঞ্জ বিদ্যুৎ সরবরাহ অফিস সুত্রে জানা গেছে, কিশোরগঞ্জ উপজেলার মোট গ্রাহক সংখ্যা ৬ হাজার ৫ শ ৮ জন। বকেয়া বিদ্যুৎ বিলের পরিমাণ ১ কোটি ৭০ লাখ ৪১ হাজার ৫৯ টাকা, এর মধ্যে ইউ এন ও ওয়াটার পাম্প ষ্টিট লাইটের বকেয়া বিদ্যুৎ বিল ৯ লাখ ৪৮ হাজার ৫৭৯ টাকা, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্য্রে বকেয়া বিদ্যুৎ বিলের পরিমান ৩ লাখ ৩২ হাজার ৯৭৬ টাকা, কিশোরগঞ্জ থানার বকেয়া বিদ্যুৎ বিল ১ লাখ ২১ হাজার ২৮ টাকা, উপজেলা সমাজসেবা অফিস ৬৩ হাজার ২১ টাকা, কিশোরগঞ্জ কিন্ডার গার্টেন স্কুল ৭০ হাজার টাকা, কিশোরগঞ্জ সদর ইউনিয়ন পরিষদ ৬৬ হাজার টাকা, উপজেলা আনছার ভিডিপি অফিস ২৬ হাজার ২৮৩ টাকা।
কিশোরগঞ্জ স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মোহাম্মদ মেজবাহুল হাসান চৌধুরীর সাথে বকেয়া বিদ্যুৎ বিলের বিষয়ে কথা বললে তিনি বলেন, সরকারী বরাদ্দ না আসার কারণে বিদ্যুৎ বিল একটু বেশি বকেয়া পড়েছে। আমরা বরাদ্দ চেয়ে চিঠি পাঠিয়েছি বরাদ্দ পেলে জুনের মধ্যে সব বিল পরিশোধ করা হবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবুল কালাম আজাদের সাথে বকেয়া বিদ্যুৎ বিলের বিষয়ে কথা বললে তিনি বলেন, আমি ছুটিতে আছি এ বিষয়ে আমার জানা নেই ।
কিশোরগঞ্জ বিদ্যুৎ সরবরাহ অফিসের আবাসিক প্রকৌশলী মোঃ আলআমিন হোসাই বলেন, আমি এখানে নতুন এসেছি। যে সমস্ত গ্রাহকের বিদ্যুৎ বিল বকেয়া রয়েছে তাদেরকে নোটিশ প্রদান করা হবে। তারপরও যদি তারা বিল প্রদান না করে তাহলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হবে।