ডোমারে স্ত্রী সন্তান রেখে অষ্টম শ্রেনীর ছাত্রীকে নিয়ে উধাও মসজিদের ইমাম, থানায় মামলা।
https://www.obolokon24.com/2019/06/domar_44.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি>>
নীলফামারীর ডোমারে এক মসজিদের ইমাম স্ত্রী ও ২সন্তান রেখে অষ্টম শ্রেনীর ছাত্রীকে নিয়ে উধাও।
এ বিষয়ে থানায় মামলা করায় ১জনকে আটক করেছে ডোমার থানা পুলিশ।
ঘটনাটি ঘটেছে, উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড মফিজপাড়া গ্রামে। মামলা সুত্রে জানাযায়, উক্ত গ্রামের মৃত আলম আলীর ছেলে মফিজপাড়া জামে মসজিদের ইমাম হাফেজ আব্দুল জলিল (২৫) স্ত্রী মোর্শেদা বেগম ও ২সন্তান থাকা সত্ত্বেও ওই গ্রামের এক কৃষকের কন্যা মিরজাগঞ্জ দ্বি-মূখী উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেনীর ছাত্রী (১৪)’র উপর তার কু-দৃষ্টি পড়ে। ঘটনার দিন ১৪জুন রাতে মেয়েটি তার মায়ের গহনা ও তার নিজের কাপড় নিয়ে হাফেজের সাথে উধাও হয়। ২দিন ধরে খোজাখুজির পরেও কোন সন্ধান না পাওয়ায় ১৫জুন ডোমার থানায় সাধারণ ডায়রী নং-৩২৫ দায়ের করে। শেষে নিরুপায় হয়ে গত ১৮জুন মেয়েটির বাবা বাদী হয়ে ৫জনকে আসামী করে ডোমার থানায় (নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে-২০০০সালের সংশোধনী) ০৩/ এর ০৭/৩০ ধারায় অপহরণ মামলা নং-১৬ দায়ের করে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই আব্দুল লতিফ জানান, উক্ত মামলার ২নং আসামী আলম আলীকে গ্রেফতার করে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। বাকী আসামীদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। মামলার তদন্ত অব্যাহত রয়েছে, তদন্ত সাপেক্ষে দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। এ নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
নীলফামারীর ডোমারে এক মসজিদের ইমাম স্ত্রী ও ২সন্তান রেখে অষ্টম শ্রেনীর ছাত্রীকে নিয়ে উধাও।
এ বিষয়ে থানায় মামলা করায় ১জনকে আটক করেছে ডোমার থানা পুলিশ।
ঘটনাটি ঘটেছে, উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড মফিজপাড়া গ্রামে। মামলা সুত্রে জানাযায়, উক্ত গ্রামের মৃত আলম আলীর ছেলে মফিজপাড়া জামে মসজিদের ইমাম হাফেজ আব্দুল জলিল (২৫) স্ত্রী মোর্শেদা বেগম ও ২সন্তান থাকা সত্ত্বেও ওই গ্রামের এক কৃষকের কন্যা মিরজাগঞ্জ দ্বি-মূখী উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেনীর ছাত্রী (১৪)’র উপর তার কু-দৃষ্টি পড়ে। ঘটনার দিন ১৪জুন রাতে মেয়েটি তার মায়ের গহনা ও তার নিজের কাপড় নিয়ে হাফেজের সাথে উধাও হয়। ২দিন ধরে খোজাখুজির পরেও কোন সন্ধান না পাওয়ায় ১৫জুন ডোমার থানায় সাধারণ ডায়রী নং-৩২৫ দায়ের করে। শেষে নিরুপায় হয়ে গত ১৮জুন মেয়েটির বাবা বাদী হয়ে ৫জনকে আসামী করে ডোমার থানায় (নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে-২০০০সালের সংশোধনী) ০৩/ এর ০৭/৩০ ধারায় অপহরণ মামলা নং-১৬ দায়ের করে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই আব্দুল লতিফ জানান, উক্ত মামলার ২নং আসামী আলম আলীকে গ্রেফতার করে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। বাকী আসামীদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। মামলার তদন্ত অব্যাহত রয়েছে, তদন্ত সাপেক্ষে দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। এ নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।