ডিমলায় বাল্যবিবাহের অনুষ্ঠান বন্ধ করে দিলেন-এ্যাসিল্যান্ড
https://www.obolokon24.com/2019/06/dimla_70.html
ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধি : নীলফামারী ডিমলায় ঈদের পরের দিন বৃহস্পতিবার বালবিবাহের একটি অনুষ্ঠান বন্ধ করেছেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ভ্রাম্যান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নূর-ই আলম সিদ্দিকী। দুপুরে বিয়ে বাড়িতে রান্না হয়েছে, প্যান্ডেল সাজানো হয়েছে, আসবে বর, বাজবে সানাই, বিয়ের সব আয়োজন সম্পন্ন ঠিক এই মুহুর্তে হাজির হলেন থানা পুলিশসহ এ্যাসিল্যান্ড। ঘটনাটি ঘটে উপজেলার খালিশা চাপানী ইউনিয়নের সরকার পাড়া নামক গ্রামে।
জানা যায়, খালিশা চাপানী ইউনিয়নের সরকার পাড়া গ্রামের মশিয়ার রহমানের কন্যা ও খালিশা চাপানী আদর্শ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের (৯ম) শ্রেণির ছাত্রী রুনা আক্তারের (১৪) সঙ্গে দিনাজপুরের কাহারুল উপজেলার ৩নং মুকুন্দপুর ইউনিয়নের সুন্দল গ্রামের তারিকুল ইসলামের পুত্র ফরিদুল ইসলাম (২২)’র সাথে বিয়ের আয়োজন করে। গোপন সংবাদের ভিক্তিতে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় ম্যাজিস্ট্রেট। পরে বাল্যবিবাহের আয়োজন করার অপরাধে ভ্রম্যমান আদালতের মাধ্যমে উভয় পক্ষ্যকে ২৫ হাজার করে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। এসময় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ভ্রাম্যমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নূর-ই আলম সিদ্দীকি জানান, মেয়েদের ১৮ বছর হওয়ার পূর্বে কোনো বিবাহ হবে না। তিনি ডিমলা থানার পুলিশের এএসআই জহুরুল ইসলাম ও পেশকার রোকুনজ্জামান রোকনের উপস্থিতিতে বিয়ের সকল ধরনের আয়োজন বাতিল করতে বলেন বাল্যবিবাহের আয়োজনকারী উদ্দ্যোগতাদের। তিনি আরো বলেন, যদি গোপনে বিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়, তাহলে আবারো মোবাইল কোর্ট অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়ে দু’পক্ষের কাছে মুছলেকা লিখে নেন।
জানা যায়, খালিশা চাপানী ইউনিয়নের সরকার পাড়া গ্রামের মশিয়ার রহমানের কন্যা ও খালিশা চাপানী আদর্শ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের (৯ম) শ্রেণির ছাত্রী রুনা আক্তারের (১৪) সঙ্গে দিনাজপুরের কাহারুল উপজেলার ৩নং মুকুন্দপুর ইউনিয়নের সুন্দল গ্রামের তারিকুল ইসলামের পুত্র ফরিদুল ইসলাম (২২)’র সাথে বিয়ের আয়োজন করে। গোপন সংবাদের ভিক্তিতে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় ম্যাজিস্ট্রেট। পরে বাল্যবিবাহের আয়োজন করার অপরাধে ভ্রম্যমান আদালতের মাধ্যমে উভয় পক্ষ্যকে ২৫ হাজার করে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। এসময় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ভ্রাম্যমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নূর-ই আলম সিদ্দীকি জানান, মেয়েদের ১৮ বছর হওয়ার পূর্বে কোনো বিবাহ হবে না। তিনি ডিমলা থানার পুলিশের এএসআই জহুরুল ইসলাম ও পেশকার রোকুনজ্জামান রোকনের উপস্থিতিতে বিয়ের সকল ধরনের আয়োজন বাতিল করতে বলেন বাল্যবিবাহের আয়োজনকারী উদ্দ্যোগতাদের। তিনি আরো বলেন, যদি গোপনে বিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়, তাহলে আবারো মোবাইল কোর্ট অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়ে দু’পক্ষের কাছে মুছলেকা লিখে নেন।