সামনে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘বায়ু’
https://www.obolokon24.com/2019/05/weather.html
অনলাইন ডেস
ফণীর প্রবাহ কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই আবারো শুরু হয়েছে দাবদাহ। রমজানের শুরুতে রাজধানীসহ সারা দেশেই প্রচণ্ড গরমে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে মানুষ। আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এই গরম থাকবে আরো তিন-চার দিন।
চলতি মে মাসের জন্য আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে দেওয়া পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এই মাসে বঙ্গোপসাগরে দু'টি নিম্নচাপ তৈরি হতে পারে, যার একটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। ভারতীয় আবহাওয়া দফতর বলছে, ২৬ মে থেকে ৩ জুনের মধ্যে বঙ্গোপসাগরে তৈরি হতে পারে ওই ঘূর্ণিঝড়টি।
নতুন ঘূর্ণিঝড়টির নাম হবে ‘বায়ু’। ফণি ছিল বাংলাদেশের দেয়া নাম। বায়ু নামটি ভারতের। তবে ঠিক কোথায় কোথায় ঝড়ের প্রভাব পড়বে, তা এখনো জানা যায়নি।
বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার আঞ্চলিক কমিটি আলাদা আলাদাভাবে ঝড়ের নামকরণ করে। যেমন- ভারত মহাসাগরের ঝড়গুলোর নামকরণ করে ৮ দেশ। দেশগুলো হচ্ছে- বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, মিয়ানমার, মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড এবং ওমান। এসব দেশের প্রস্তাব অনুসারে একটি তালিকা থেকে একটির পর একটি ঝড়ের নামকরণ করা হয়।
এদিকে, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে চলমান মৃদু তাপপ্রবাহ অব্যাহত রয়েছে এবং দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।
বুধবার (৮ মে) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়, দেশের ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, কুতুবদিয়া, রাজশাহী,পাবনা ও দিনাজপুর অঞ্চলসহ খুলনা বিভাগের উপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকবে। অন্যদিকে সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।এছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
আবহাওয়ার পূর্বাভাসে আরও বলা হয়,লঘুচাপের বর্ধিতাংশ বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল অতিক্রম করে পশ্চিমবঙ্গ হয়ে উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। পরবর্তী ৭২ ঘণ্টায় আবহাওয়ার উল্লেখযোগ্য কোনো পরিবর্তন নেই।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, চলতি মাসে দেশের উত্তর ও মধ্যাঞ্চলে দুই থেকে তিনটি কালবৈশাখী এবং অন্যান্য স্থানে চার থেকে পাঁচটি বজ্রসহ ঝড়ের আশঙ্কা আছে। দেশের উত্তর ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে এক থেকে দুইটি এবং অন্যান্য স্থানে দুই থেকে তিনটি দাবদাহ হতে পারে।
এ বিষয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ আরিফ হোসেন বলেন, এপ্রিল ও মে হচ্ছে বছরের সবচেয়ে উষ্ণতম মাস। সাধারণত এই সময়ে একটি ঘূর্ণিঝড় ও একাধিক নিম্নচাপ তৈরি হয়ে থাকে।
ফণীর প্রবাহ কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই আবারো শুরু হয়েছে দাবদাহ। রমজানের শুরুতে রাজধানীসহ সারা দেশেই প্রচণ্ড গরমে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে মানুষ। আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এই গরম থাকবে আরো তিন-চার দিন।
চলতি মে মাসের জন্য আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে দেওয়া পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এই মাসে বঙ্গোপসাগরে দু'টি নিম্নচাপ তৈরি হতে পারে, যার একটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। ভারতীয় আবহাওয়া দফতর বলছে, ২৬ মে থেকে ৩ জুনের মধ্যে বঙ্গোপসাগরে তৈরি হতে পারে ওই ঘূর্ণিঝড়টি।
নতুন ঘূর্ণিঝড়টির নাম হবে ‘বায়ু’। ফণি ছিল বাংলাদেশের দেয়া নাম। বায়ু নামটি ভারতের। তবে ঠিক কোথায় কোথায় ঝড়ের প্রভাব পড়বে, তা এখনো জানা যায়নি।
বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার আঞ্চলিক কমিটি আলাদা আলাদাভাবে ঝড়ের নামকরণ করে। যেমন- ভারত মহাসাগরের ঝড়গুলোর নামকরণ করে ৮ দেশ। দেশগুলো হচ্ছে- বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, মিয়ানমার, মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড এবং ওমান। এসব দেশের প্রস্তাব অনুসারে একটি তালিকা থেকে একটির পর একটি ঝড়ের নামকরণ করা হয়।
এদিকে, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে চলমান মৃদু তাপপ্রবাহ অব্যাহত রয়েছে এবং দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।
বুধবার (৮ মে) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়, দেশের ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, কুতুবদিয়া, রাজশাহী,পাবনা ও দিনাজপুর অঞ্চলসহ খুলনা বিভাগের উপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকবে। অন্যদিকে সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।এছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
আবহাওয়ার পূর্বাভাসে আরও বলা হয়,লঘুচাপের বর্ধিতাংশ বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল অতিক্রম করে পশ্চিমবঙ্গ হয়ে উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। পরবর্তী ৭২ ঘণ্টায় আবহাওয়ার উল্লেখযোগ্য কোনো পরিবর্তন নেই।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, চলতি মাসে দেশের উত্তর ও মধ্যাঞ্চলে দুই থেকে তিনটি কালবৈশাখী এবং অন্যান্য স্থানে চার থেকে পাঁচটি বজ্রসহ ঝড়ের আশঙ্কা আছে। দেশের উত্তর ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে এক থেকে দুইটি এবং অন্যান্য স্থানে দুই থেকে তিনটি দাবদাহ হতে পারে।
এ বিষয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ আরিফ হোসেন বলেন, এপ্রিল ও মে হচ্ছে বছরের সবচেয়ে উষ্ণতম মাস। সাধারণত এই সময়ে একটি ঘূর্ণিঝড় ও একাধিক নিম্নচাপ তৈরি হয়ে থাকে।