হরিপুরে গরীবের সেবক ডাঃ আঃ সামাদ
https://www.obolokon24.com/2019/05/thakurgaon_11.html
জে.ইতি-ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (ইউ এইচ এফ পি ও) ডাঃ মোঃ আব্দুস সামাদ চৌধুরী। গরীবের ডাক্তার নামেই যার পরিচয়। তিনি গরীব অসহায় মানুষের পাশে থেকে চিকিৎসা সেবা হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন।
“ মানুষ মানুষের জন্য, জীবন জীবনের জন্য” এমন কথা বলেই মনে হয়। কিন্ত সৃষ্টিকর্তা যদি মানুষের হৃদয়ে মায়া-মমতা,বিচার-বিবেক,জ্ঞান-বুদ্ধি দিয়ে মানুষকে সৃষ্টি না করতো তবে এসব কথা ইতিহাসের পাতায় আসত না। আর এ মূল্যবান কথাটির যথার্থ খুঁজে পাওয়া যায় ডাঃ মোঃ আব্দুস সামাদ চৌধুরী এর জীবন আদর্শে।
তিনি একজন হরিপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (ইউ এইচ এফ পি ও)। সার্বক্ষণিক ব্যস্ত থাকেন অফিস কাজে, এইপরেও কর্মরত অবস্থায় সময় মতো হাসপাতালে অসুস্থ্য সাধারণ মানুষকে সু-চিকিৎসা জন্য নিয়োজিত রয়েছেন সবসময়। মন দিয়ে রোগীর সব কথাই শুনেন তিনি। সমস্যার কথা শুনে সঠিক পরামর্শ ও চিকিৎসা সেবা দিয়ে মানুষের মন জয় করেছেন তিনি। অবসর সময়ে তাঁর কাছে চিকিৎসা সেবা নিতে আসা মানুষগুলোর কাছে ভিজিট নেন না তিনি। কাউকে বাধ্য করেন না ভিজিট দিতে। গরীব অসহায়দের সুখ দুঃখের ভাগিদার হয়ে যান। তার সেবায় খুশি কর্মস্থলের ডাক্তার থেকে কর্মচারীরাও।
শুধু হরিপুর না, রানীশংকৈল এমনকি জেলার দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মাঝেও চিকিৎসার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন তিনি। রিক্সা, ভ্যান চালক, মুক্তিযোদ্ধা, প্রতিবন্ধিদের কোন প্রকার চিকিৎসা ফি ছাড়াই সু-চিকিৎসা দিয়ে থাকেন।
“ মানুষ মানুষের জন্য, জীবন জীবনের জন্য” এমন কথা বলেই মনে হয়। কিন্ত সৃষ্টিকর্তা যদি মানুষের হৃদয়ে মায়া-মমতা,বিচার-বিবেক,জ্ঞান-বুদ্ধি দিয়ে মানুষকে সৃষ্টি না করতো তবে এসব কথা ইতিহাসের পাতায় আসত না। আর এ মূল্যবান কথাটির যথার্থ খুঁজে পাওয়া যায় ডাঃ মোঃ আব্দুস সামাদ চৌধুরী এর জীবন আদর্শে।
তিনি একজন হরিপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (ইউ এইচ এফ পি ও)। সার্বক্ষণিক ব্যস্ত থাকেন অফিস কাজে, এইপরেও কর্মরত অবস্থায় সময় মতো হাসপাতালে অসুস্থ্য সাধারণ মানুষকে সু-চিকিৎসা জন্য নিয়োজিত রয়েছেন সবসময়। মন দিয়ে রোগীর সব কথাই শুনেন তিনি। সমস্যার কথা শুনে সঠিক পরামর্শ ও চিকিৎসা সেবা দিয়ে মানুষের মন জয় করেছেন তিনি। অবসর সময়ে তাঁর কাছে চিকিৎসা সেবা নিতে আসা মানুষগুলোর কাছে ভিজিট নেন না তিনি। কাউকে বাধ্য করেন না ভিজিট দিতে। গরীব অসহায়দের সুখ দুঃখের ভাগিদার হয়ে যান। তার সেবায় খুশি কর্মস্থলের ডাক্তার থেকে কর্মচারীরাও।
শুধু হরিপুর না, রানীশংকৈল এমনকি জেলার দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মাঝেও চিকিৎসার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন তিনি। রিক্সা, ভ্যান চালক, মুক্তিযোদ্ধা, প্রতিবন্ধিদের কোন প্রকার চিকিৎসা ফি ছাড়াই সু-চিকিৎসা দিয়ে থাকেন।