সৈয়দপুরে ইয়ারা ব্যবসায়ীকে ধরতে গিয়ে হামলায় ৪ পুলিশ আহত ॥ আটক - ২
https://www.obolokon24.com/2019/05/saidpur_10.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু,সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:
নীলফামারীর সৈয়দপুরে এক ইয়াবা ব্যবসায়ীকে ধরতে গিয়ে তাঁর সহযোগী ও স্বজনদের হামলায় ৪ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার তিন নম্বও বাঙ্গালীপুর ইউনিয়নের দোলাপাড়ায় মন্ডলপাড়ায় এ ঘটনাটি ঘটে। আহত পুলিশ সদস্যরা হচ্ছেন, সৈয়দপুর থানার সহকারি উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. নুর আমিন (৩৫), কনস্টেবল মো. শওকত আলী (৪০), মো. আবু কালাম আজাদ (৩০) ও গণেশ রায় (৩৮)। এ সময় ওই এলাকার শমসের আলীর ছেলে চিহ্নিত ইয়াবা ব্যবসায়ী হাসান আলী (৩৫) ও তাঁর সহযোগী একই এলাকার মো. সাইদুর রহমানের ছেলে মিল্টন হোসেন ওরফে লিটনকে (২৫) আটক করে পুৃলিশ।
থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিনের মতো গত বৃহস্পতিবার রাতেও সৈয়দপুর থানার সহকারি উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. নুর আমিনের নেতৃত্বে চার পুলিশ সদস্য একটি ব্যাটারিচালিত অটেরিকশায় করে নিয়মিত পুলিশ টহলে বের হন। টহলরত থানার পুলিশ সদস্যরা রাত আনুমানিক সাড়ে ৯ টার দিকে উপজেলার বাঙ্গালীপুর ইউনিয়নের মন্ডলপাড়া পৌঁছেন। এ সময় উল্লিখিত এলাকায় বসে গ্রামের কিছু লোকজন গল্পগুজব করছিলেন। আর এ সময় সেখানে পুলিশের উপস্থিতিতে দেখে এলাকার শীর্ষ ইয়াবা ব্যবসায়ী মো. হাসান আলী দৌঁড়ে পালানোর চেষ্টা করে। তাকে দৌঁড়ে পালাতে দেখে পুলিশের মনে জোর সন্দেহ হয়। তারাও (পুলিশ) তার পিছু নেয়। এ সময় বেশ কিছু দূর ধাওয়া করে তাকে আটক করে পুলিশ। এ সময় পুলিশ তাঁর দেহ তল্লাশি করে ৯৫৫ পিস ইয়ারা উদ্ধার করে। পরে উদ্ধারকৃত ইয়ারাসহ তাকে অটোরিকশা তুলে পুলিশ থানায় নিয়ে আসার প্রস্তুতি নেয়। এ সময় ইয়াবা ব্যবসায়ী হাসানের সহযোগী ও স্বজনরা পুলিশের ওপর চড়াও হয়ে তাকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় সেখানে পুলিশের সঙ্গে হামলাকারী ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে। এতে থানার উল্লিখিত চার পুলিশ সদস্য আহত হন। পরে খবর পেয়ে সৈয়দপুর থানা থেকে অতিরিক্ত পুলিশ সদস্য সেখান পৌঁছৈ ইয়াবা ব্যবসায়ী হাসান আলী ও তাঁর সহযোগি মিল্টন হোসেন ওরফে লিটকে (২৫) আটক করে। পরে ব্যবসায়ীদের হামলায় আহত পুলিশ সদস্যরা সৈয়দপুর থানায় প্রাথমিক চিকিৎসা নেয়। এ সময় পুলিশের হাতে আটক ইয়াবা ব্যবসায়ী অসুস্থ অনুভব করলে তাকেও সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসাপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বর্তমানে সে পুলিশী প্রহরায় ওই হাসপাতালের পুরুষ ওয়ার্ডের ৩০ নম্বর শয্যা চিকিৎসাধীন রয়েছে।
সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. শাহজাহান পাশা জানান, আটক হাসান আলী এলাকার চিহ্নিত মাদক কারবারি। এছাড়াও হাসান এলাকার ইজিবাইক চোর সিন্ডিকেট দলের মূল হোতা। এর আগেও সে একাধিকবার মাদকসহ পুলিশের হাতে ধরা পড়ে হাজতবাস করে। আর জেল থেকে বেরিয়ে পুনরায় মাদক ব্যবসায় জড়িড়ে পড়ে সে। তাঁর বিরুদ্ধে স্থানীয় থানায় একাধিক মাদক মামলা রয়েছে। গতকালকের ঘটনায় পুলিশের কাজে বাঁধা ও মাদক আইনে পৃথক দুইটি মামলা হয়েছে।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে এক ইয়াবা ব্যবসায়ীকে ধরতে গিয়ে তাঁর সহযোগী ও স্বজনদের হামলায় ৪ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার তিন নম্বও বাঙ্গালীপুর ইউনিয়নের দোলাপাড়ায় মন্ডলপাড়ায় এ ঘটনাটি ঘটে। আহত পুলিশ সদস্যরা হচ্ছেন, সৈয়দপুর থানার সহকারি উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. নুর আমিন (৩৫), কনস্টেবল মো. শওকত আলী (৪০), মো. আবু কালাম আজাদ (৩০) ও গণেশ রায় (৩৮)। এ সময় ওই এলাকার শমসের আলীর ছেলে চিহ্নিত ইয়াবা ব্যবসায়ী হাসান আলী (৩৫) ও তাঁর সহযোগী একই এলাকার মো. সাইদুর রহমানের ছেলে মিল্টন হোসেন ওরফে লিটনকে (২৫) আটক করে পুৃলিশ।
থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিনের মতো গত বৃহস্পতিবার রাতেও সৈয়দপুর থানার সহকারি উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. নুর আমিনের নেতৃত্বে চার পুলিশ সদস্য একটি ব্যাটারিচালিত অটেরিকশায় করে নিয়মিত পুলিশ টহলে বের হন। টহলরত থানার পুলিশ সদস্যরা রাত আনুমানিক সাড়ে ৯ টার দিকে উপজেলার বাঙ্গালীপুর ইউনিয়নের মন্ডলপাড়া পৌঁছেন। এ সময় উল্লিখিত এলাকায় বসে গ্রামের কিছু লোকজন গল্পগুজব করছিলেন। আর এ সময় সেখানে পুলিশের উপস্থিতিতে দেখে এলাকার শীর্ষ ইয়াবা ব্যবসায়ী মো. হাসান আলী দৌঁড়ে পালানোর চেষ্টা করে। তাকে দৌঁড়ে পালাতে দেখে পুলিশের মনে জোর সন্দেহ হয়। তারাও (পুলিশ) তার পিছু নেয়। এ সময় বেশ কিছু দূর ধাওয়া করে তাকে আটক করে পুলিশ। এ সময় পুলিশ তাঁর দেহ তল্লাশি করে ৯৫৫ পিস ইয়ারা উদ্ধার করে। পরে উদ্ধারকৃত ইয়ারাসহ তাকে অটোরিকশা তুলে পুলিশ থানায় নিয়ে আসার প্রস্তুতি নেয়। এ সময় ইয়াবা ব্যবসায়ী হাসানের সহযোগী ও স্বজনরা পুলিশের ওপর চড়াও হয়ে তাকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় সেখানে পুলিশের সঙ্গে হামলাকারী ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে। এতে থানার উল্লিখিত চার পুলিশ সদস্য আহত হন। পরে খবর পেয়ে সৈয়দপুর থানা থেকে অতিরিক্ত পুলিশ সদস্য সেখান পৌঁছৈ ইয়াবা ব্যবসায়ী হাসান আলী ও তাঁর সহযোগি মিল্টন হোসেন ওরফে লিটকে (২৫) আটক করে। পরে ব্যবসায়ীদের হামলায় আহত পুলিশ সদস্যরা সৈয়দপুর থানায় প্রাথমিক চিকিৎসা নেয়। এ সময় পুলিশের হাতে আটক ইয়াবা ব্যবসায়ী অসুস্থ অনুভব করলে তাকেও সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসাপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বর্তমানে সে পুলিশী প্রহরায় ওই হাসপাতালের পুরুষ ওয়ার্ডের ৩০ নম্বর শয্যা চিকিৎসাধীন রয়েছে।
সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. শাহজাহান পাশা জানান, আটক হাসান আলী এলাকার চিহ্নিত মাদক কারবারি। এছাড়াও হাসান এলাকার ইজিবাইক চোর সিন্ডিকেট দলের মূল হোতা। এর আগেও সে একাধিকবার মাদকসহ পুলিশের হাতে ধরা পড়ে হাজতবাস করে। আর জেল থেকে বেরিয়ে পুনরায় মাদক ব্যবসায় জড়িড়ে পড়ে সে। তাঁর বিরুদ্ধে স্থানীয় থানায় একাধিক মাদক মামলা রয়েছে। গতকালকের ঘটনায় পুলিশের কাজে বাঁধা ও মাদক আইনে পৃথক দুইটি মামলা হয়েছে।