পীরগঞ্জে এক এএসআই’র সমাচার ২ জনের ভ্রাম্যমান, ১ জনের ৩৪ ধারা!
https://www.obolokon24.com/2019/05/rangpur_48.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল, রংপুর ব্যুরো ঃ
পীরগঞ্জের কুখ্যাত ইয়াবা ব্যবসায়ী পুলিশের মোস্ট ওয়ান্টেড ও ৩টি মাদক মামলার আসামী হীরা (২৫) সহ ৩ জনকে এএসআই সোহেল মিয়া আটকের পর টাকা নিয়ে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে ছেড়ে দিয়েছে। আটককৃতদের ২ জনকে ভ্রাম্যমান আদালত এবং অপরজনের বিরুদ্ধে ৩৪ ধারায় মামলা হয়েছে। গত বৃহষ্পতিবার দিবাগত রাতে ঘটনাটি ঘটেছে।
বিশ্বস্ত সুত্রে জানা গেছে, উপজেলার একবারপুরের সাবেক মেম্বার সাদেকুল ইসলাম সাদার ছেলে কুখ্যাত ইয়াবা ব্যবসায়ী হীরা মিয়া। তার বিরুদ্ধে পীরগঞ্জ থানায় ৩টি মাদক দ্রব্যের মামলা রয়েছে। মামলাগুলো হলো- ১৬, তাং-১০/৪/১৮; মামলা নং- ৪১, তাং- ২৯/৬/১৮ এবং মামলা নং- ৮৯/১৬, তাং- ২৬/৪/১৬। ওই মামলার আসামী হীরা মিয়া পীরগঞ্জ থানার পুলিশের মোস্ট ওয়ান্টেড আসামী। কারণ সে পুলিশকে এ্যাসল্ট করেছিল বলে জানা গেছে। গত বৃহষ্পতিবার দুপুরে ওই হীরা এবং সোনাকান্দর গ্রামের সজীব মিয়া উপজেলা সদরের প্রজাপাড়ায় সাগরের বাসায় ইয়াবা সেবনের আসরে বসে। এ সময় থানার এএসআই সোহেল মিয়া গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে গিয়ে হাতেনাতে উল্লেখিত ৩ জনকে আটক করে থানা হাজতে রাখে। দিনভর রেখে আটককৃতদেরকে ছেড়ে দেয়ার জন্য দেনদরবার চালায় ওই এএসআই। পরে অর্ধ লক্ষাধিক টাকায় বিষয়টি দফারফা হলে রাত ৯ টার দিকে ইউএনও’র কার্যালয়ে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে হীরা এবং সজীবকে ১ হাজার টাকার জরিমানা করে ছেড়ে দেয়া হয়। অপরদিকে সাগর মিয়ার বিরুদ্ধে ৩৪ ধারায় মামলা করে কোর্টে প্রেরন করা হয়। থানার ডিউটি অফিসার সোলায়মান বলেন, থানার রেজিষ্ট্রারে এ ধরনের কোন তথ্য নেই। টাকা নেয়ার কথা অস্বীকার করে এএসআই সোহেল মিয়া বলেন, ইয়াবা পাওয়া না যাওয়ায় ভ্রাম্যমান আদালত করা হয়েছে। ১ জনের ৩৪ ধারার ব্যাপারে তিনি নিশ্চুপ ছিলেন। ওসি সরেস চন্দ্র বলেন, এএসআই সোহেল ৩ ইয়াবাখোর (হীরাসহ) কে ছাত্র বলেছিল এবং তারা একটু ইয়াবা সেবন করে বলে জানায়। পরে তাদেরকে ভ্রাম্যমান আদালতে পাঠানো হয়েছে। রংপুর পুলিশের ডি-সার্কেলের এএসপি হাফিজুর রহমান বলেন, বিষয়টি অবগত হয়েছি। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
পীরগঞ্জের কুখ্যাত ইয়াবা ব্যবসায়ী পুলিশের মোস্ট ওয়ান্টেড ও ৩টি মাদক মামলার আসামী হীরা (২৫) সহ ৩ জনকে এএসআই সোহেল মিয়া আটকের পর টাকা নিয়ে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে ছেড়ে দিয়েছে। আটককৃতদের ২ জনকে ভ্রাম্যমান আদালত এবং অপরজনের বিরুদ্ধে ৩৪ ধারায় মামলা হয়েছে। গত বৃহষ্পতিবার দিবাগত রাতে ঘটনাটি ঘটেছে।
বিশ্বস্ত সুত্রে জানা গেছে, উপজেলার একবারপুরের সাবেক মেম্বার সাদেকুল ইসলাম সাদার ছেলে কুখ্যাত ইয়াবা ব্যবসায়ী হীরা মিয়া। তার বিরুদ্ধে পীরগঞ্জ থানায় ৩টি মাদক দ্রব্যের মামলা রয়েছে। মামলাগুলো হলো- ১৬, তাং-১০/৪/১৮; মামলা নং- ৪১, তাং- ২৯/৬/১৮ এবং মামলা নং- ৮৯/১৬, তাং- ২৬/৪/১৬। ওই মামলার আসামী হীরা মিয়া পীরগঞ্জ থানার পুলিশের মোস্ট ওয়ান্টেড আসামী। কারণ সে পুলিশকে এ্যাসল্ট করেছিল বলে জানা গেছে। গত বৃহষ্পতিবার দুপুরে ওই হীরা এবং সোনাকান্দর গ্রামের সজীব মিয়া উপজেলা সদরের প্রজাপাড়ায় সাগরের বাসায় ইয়াবা সেবনের আসরে বসে। এ সময় থানার এএসআই সোহেল মিয়া গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে গিয়ে হাতেনাতে উল্লেখিত ৩ জনকে আটক করে থানা হাজতে রাখে। দিনভর রেখে আটককৃতদেরকে ছেড়ে দেয়ার জন্য দেনদরবার চালায় ওই এএসআই। পরে অর্ধ লক্ষাধিক টাকায় বিষয়টি দফারফা হলে রাত ৯ টার দিকে ইউএনও’র কার্যালয়ে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে হীরা এবং সজীবকে ১ হাজার টাকার জরিমানা করে ছেড়ে দেয়া হয়। অপরদিকে সাগর মিয়ার বিরুদ্ধে ৩৪ ধারায় মামলা করে কোর্টে প্রেরন করা হয়। থানার ডিউটি অফিসার সোলায়মান বলেন, থানার রেজিষ্ট্রারে এ ধরনের কোন তথ্য নেই। টাকা নেয়ার কথা অস্বীকার করে এএসআই সোহেল মিয়া বলেন, ইয়াবা পাওয়া না যাওয়ায় ভ্রাম্যমান আদালত করা হয়েছে। ১ জনের ৩৪ ধারার ব্যাপারে তিনি নিশ্চুপ ছিলেন। ওসি সরেস চন্দ্র বলেন, এএসআই সোহেল ৩ ইয়াবাখোর (হীরাসহ) কে ছাত্র বলেছিল এবং তারা একটু ইয়াবা সেবন করে বলে জানায়। পরে তাদেরকে ভ্রাম্যমান আদালতে পাঠানো হয়েছে। রংপুর পুলিশের ডি-সার্কেলের এএসপি হাফিজুর রহমান বলেন, বিষয়টি অবগত হয়েছি। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।