আটোয়ারীতে ঐতিহ্যবাহী কৃষ্ণচুড়া গাছ কর্তনে চেয়ারম্যান জনগণের তোপের মুখে
https://www.obolokon24.com/2019/05/panchagar_30.html
সাইদুজ্জামান রেজা পঞ্চগড়: আটোয়ারী উপজেলার মির্জাপুর উইনিয়নের নুরমন্ডল বাজার সংলগ্ন,এলএসডি গোডাউনের সামনে সি এন্ড বি আওতাধীন ঐতিহ্যবাহী কৃষ্ণচূড়া গাছটি গত দুই বছর পূর্বে কালবৈশাখী ঝড়ো হাওয়ায় উপরে পরে।
গাছটি সরানোর জন্য আজ ৩০/০৫/২০১৯ তারিখ আনুমানিক সকাল ৭:৩০মিনিটে,আকস্মিক ভাবে মির্জাপুর ইউনিয়ন এর বার আউলিয়া গ্রামের গাছের পাইকার মোঃ জয়নুল ইসলাম গাছটি কর্তন করে।
গাছটি কাটার পরে,একটি নছিমন গাড়িতে গাছের ডাল বোঝাই করে মির্জাপুর উত্তরা এলাকায় কালুর কাঠ ফাড়াই মিলে নিয়ে গেলে,এলাকার মানুষের সন্দেহ হয়।
এই নিয়ে এলাকার মানুষ সহ,নুরুজ্জামান ও শিশির এর নেতৃত্বে গাছটি জব্দ করে,চেয়ারম্যান মোঃ ওমর আলী ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার শারমিন সুলতানা কে অবগত করলে প্রথমে চেয়ারম্যান ঘটনাস্থলে আসে।
চেয়ারম্যান সাংবাদিককে জানায়, উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নির্দেশে গাছটি কাটা হয়েছে। গাছটি বিক্রি করা হয়েছে কিনা এই বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি আরো জানান গাছটি নিলামের মাধ্যমে বিক্রি করা হবে।
উল্লেখ্য যে নছিমনের ড্রাইভার হিরু জানায়,গাছ ব্যবসায়ী জয়নুলের কথামত গাছের ডাল গুলি আমি মিলে নিয়ে যাই।চেয়ারম্যান ও গাছ ব্যবসায়ী জয়নুল জানায় নছিমন ড্রাইভার কে আমরা ইউনিয়ন পরিষদে রাখতে বলেছিলাম,হয়তো বা ভুল করে ড্রাইভার ডালগুলো কাঠ ফাঁড়াই মিলে নিয়ে যায়।
গাছটি অবৈধ ভাবে বিক্রয়ের সন্দেহে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হলে,উপজেলা নির্বাহি অফিসার শারমিন সুলতানা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে তিনি জানান,আমি উপজেলা চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন চেয়ারম্যান এর সাথে আলোচনা সাপেক্ষে গাছটি কেটে সরিয়ে ফেলার সিদ্ধান্ত নিই এবং গাছটি নিলামের মাধ্যমে বিক্রির সিদ্ধান্ত হয়।
উপস্থিত এলাকার মানুষ গাছটি নিলামে ডেকে নেওয়ার জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসার কে প্রস্তাব দিলে উপজেলা নির্বাহি অফিসার উপস্থিত সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলামের ডাক দেয়,নিলাম ডাকে মির্জাপুর গ্রামের মৃত মঈনুদ্দিনের ছেলে মোঃ শাহীন,সাত হাজার টাকা মূল্যে ক্রয় করে।
উপ সহকারী প্রকৌশলী মোঃ জহিরুল ইসলাম বলেন,গাছটি সি এন্ড বি এর না জেলা পরিষদের আওতাধীন আমি সঠিক বলতে পারছিনা কিন্তু যদি সি এম বির হয়ে থাকে,সি এন্ড বি এর কতৃপক্ষ গাছটি কাটার বিষয়ে কিছুই জানেনা।
গাছটি সরানোর জন্য আজ ৩০/০৫/২০১৯ তারিখ আনুমানিক সকাল ৭:৩০মিনিটে,আকস্মিক ভাবে মির্জাপুর ইউনিয়ন এর বার আউলিয়া গ্রামের গাছের পাইকার মোঃ জয়নুল ইসলাম গাছটি কর্তন করে।
গাছটি কাটার পরে,একটি নছিমন গাড়িতে গাছের ডাল বোঝাই করে মির্জাপুর উত্তরা এলাকায় কালুর কাঠ ফাড়াই মিলে নিয়ে গেলে,এলাকার মানুষের সন্দেহ হয়।
এই নিয়ে এলাকার মানুষ সহ,নুরুজ্জামান ও শিশির এর নেতৃত্বে গাছটি জব্দ করে,চেয়ারম্যান মোঃ ওমর আলী ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার শারমিন সুলতানা কে অবগত করলে প্রথমে চেয়ারম্যান ঘটনাস্থলে আসে।
চেয়ারম্যান সাংবাদিককে জানায়, উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নির্দেশে গাছটি কাটা হয়েছে। গাছটি বিক্রি করা হয়েছে কিনা এই বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি আরো জানান গাছটি নিলামের মাধ্যমে বিক্রি করা হবে।
উল্লেখ্য যে নছিমনের ড্রাইভার হিরু জানায়,গাছ ব্যবসায়ী জয়নুলের কথামত গাছের ডাল গুলি আমি মিলে নিয়ে যাই।চেয়ারম্যান ও গাছ ব্যবসায়ী জয়নুল জানায় নছিমন ড্রাইভার কে আমরা ইউনিয়ন পরিষদে রাখতে বলেছিলাম,হয়তো বা ভুল করে ড্রাইভার ডালগুলো কাঠ ফাঁড়াই মিলে নিয়ে যায়।
গাছটি অবৈধ ভাবে বিক্রয়ের সন্দেহে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হলে,উপজেলা নির্বাহি অফিসার শারমিন সুলতানা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে তিনি জানান,আমি উপজেলা চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন চেয়ারম্যান এর সাথে আলোচনা সাপেক্ষে গাছটি কেটে সরিয়ে ফেলার সিদ্ধান্ত নিই এবং গাছটি নিলামের মাধ্যমে বিক্রির সিদ্ধান্ত হয়।
উপস্থিত এলাকার মানুষ গাছটি নিলামে ডেকে নেওয়ার জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসার কে প্রস্তাব দিলে উপজেলা নির্বাহি অফিসার উপস্থিত সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলামের ডাক দেয়,নিলাম ডাকে মির্জাপুর গ্রামের মৃত মঈনুদ্দিনের ছেলে মোঃ শাহীন,সাত হাজার টাকা মূল্যে ক্রয় করে।
উপ সহকারী প্রকৌশলী মোঃ জহিরুল ইসলাম বলেন,গাছটি সি এন্ড বি এর না জেলা পরিষদের আওতাধীন আমি সঠিক বলতে পারছিনা কিন্তু যদি সি এম বির হয়ে থাকে,সি এন্ড বি এর কতৃপক্ষ গাছটি কাটার বিষয়ে কিছুই জানেনা।