পদ্মা সেতুতে বসল ১৩তম স্প্যান, দৃশ্যমান ১৯৫০ মিটার
https://www.obolokon24.com/2019/05/padma.html
অনলাইন ডেস্ক
প্রতিকূলতা কাটিয়ে পদ্মা সেতুর ১৩তম স্প্যান ‘৩বি’ বসানো হয়েছে। এতে দৃশ্যমান হলো সেতুর ১৯৫০ মিটার।
আজ শনিবার (২৫ মে) সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটের দিকে স্প্যানটি মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্তে ১৪ ও ১৫ নম্বর পিলারের ওপর দেশি-বিদেশি প্রকৌশলীদের চেষ্টায় সফলভাবে বসানো হয়। তৃতীয় মডিউলের দুই নম্বর স্প্যান এটি।
সকাল থেকেই মেঘাচ্ছন্ন আকাশ আর পদ্মা উত্তাল রয়েছে। এর মধ্যেই শুরু হয় স্প্যান বসানোর কার্যক্রম। দু’দিনের চেষ্টায় স্প্যানটি বসানো হয়েছে। এর জন্য নির্ধারিত তারিখ পরিবর্তন করতে হয়েছে কয়েকবার। তবে এভাবে একের পর এক স্প্যান বসিয়ে দৈর্ঘ্য বেড়ে চলছে সেতুর। ১২তম স্প্যান (অস্থায়ী) বসানোর ১৯ দিনের মাথায় স্থায়ীভাবে বসল এই স্প্যানটি।
এর আগে শুক্রবার (২৪ মে) বেলা ১১টা ১০ মিনিটে ধূসর রঙের ১৫০ মিটার দৈর্ঘ্যরে আর ৩ হাজার ১৪০ টন ওজনের স্প্যানটিকে মাওয়া কন্সট্রাকশন ইয়ার্ড থেকে বহন করে নিয়ে আসে ৩ হাজার ৬শ টন ধারণক্ষমতার ‘তিয়ান ই’ ক্রেন। তবে প্রতিকূল আবহাওয়ার প্রভাবে এই দিন স্প্যানটি বসানো যায়নি।
জাজিরা প্রান্তে ২০১৭ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর বসানো হয় প্রথম স্প্যান। ২০১৮ সালের ২৮ জানুয়ারি বসে দ্বিতীয় স্প্যান। ১১ মার্চ এ প্রান্তে ধূসর রঙের তৃতীয় স্প্যান বসানো হয়। দুই মাস পর ১৩ মে বসে চতুর্থ স্প্যান। পঞ্চম স্প্যানটি বসে ২৯ জুন। তারপর ২০১৯ সালের ২৩ জানুয়ারি বসে ষষ্ঠ স্প্যানটি। ২০ ফেব্রুয়ারি বসে সপ্তম স্প্যানটি। এর একমাস পরে ২২ মার্চ বসে অষ্টম স্প্যানটি। ১০ এপ্রিল বসে দশম স্প্যানটি। ২৩ এপ্রিল বসে একাদশ স্প্যান। এর ১২ দিনের মাথায় ১২তম স্প্যানটি অস্থায়ীভাবে বসে চলতি মাসের ৫ মে। আর মাওয়া প্রান্তে একটিমাত্র অস্থায়ীভাবে স্প্যান বসানো হয় ২০১৮ সালের ১২ অক্টোবর।
২০১৪ সালের ডিসেম্বরে সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু হয়। সেতু নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে ৩৩ হাজার কোটি টাকা। মূল সেতু নির্মাণের জন্য কাজ করছে চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি (এমবিইসি) ও নদী শাসনের কাজ করছে দেশটির আরেকটি প্রতিষ্ঠান সিনো হাইড্রো করপোরেশন।
প্রতিকূলতা কাটিয়ে পদ্মা সেতুর ১৩তম স্প্যান ‘৩বি’ বসানো হয়েছে। এতে দৃশ্যমান হলো সেতুর ১৯৫০ মিটার।
আজ শনিবার (২৫ মে) সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটের দিকে স্প্যানটি মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্তে ১৪ ও ১৫ নম্বর পিলারের ওপর দেশি-বিদেশি প্রকৌশলীদের চেষ্টায় সফলভাবে বসানো হয়। তৃতীয় মডিউলের দুই নম্বর স্প্যান এটি।
সকাল থেকেই মেঘাচ্ছন্ন আকাশ আর পদ্মা উত্তাল রয়েছে। এর মধ্যেই শুরু হয় স্প্যান বসানোর কার্যক্রম। দু’দিনের চেষ্টায় স্প্যানটি বসানো হয়েছে। এর জন্য নির্ধারিত তারিখ পরিবর্তন করতে হয়েছে কয়েকবার। তবে এভাবে একের পর এক স্প্যান বসিয়ে দৈর্ঘ্য বেড়ে চলছে সেতুর। ১২তম স্প্যান (অস্থায়ী) বসানোর ১৯ দিনের মাথায় স্থায়ীভাবে বসল এই স্প্যানটি।
এর আগে শুক্রবার (২৪ মে) বেলা ১১টা ১০ মিনিটে ধূসর রঙের ১৫০ মিটার দৈর্ঘ্যরে আর ৩ হাজার ১৪০ টন ওজনের স্প্যানটিকে মাওয়া কন্সট্রাকশন ইয়ার্ড থেকে বহন করে নিয়ে আসে ৩ হাজার ৬শ টন ধারণক্ষমতার ‘তিয়ান ই’ ক্রেন। তবে প্রতিকূল আবহাওয়ার প্রভাবে এই দিন স্প্যানটি বসানো যায়নি।
জাজিরা প্রান্তে ২০১৭ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর বসানো হয় প্রথম স্প্যান। ২০১৮ সালের ২৮ জানুয়ারি বসে দ্বিতীয় স্প্যান। ১১ মার্চ এ প্রান্তে ধূসর রঙের তৃতীয় স্প্যান বসানো হয়। দুই মাস পর ১৩ মে বসে চতুর্থ স্প্যান। পঞ্চম স্প্যানটি বসে ২৯ জুন। তারপর ২০১৯ সালের ২৩ জানুয়ারি বসে ষষ্ঠ স্প্যানটি। ২০ ফেব্রুয়ারি বসে সপ্তম স্প্যানটি। এর একমাস পরে ২২ মার্চ বসে অষ্টম স্প্যানটি। ১০ এপ্রিল বসে দশম স্প্যানটি। ২৩ এপ্রিল বসে একাদশ স্প্যান। এর ১২ দিনের মাথায় ১২তম স্প্যানটি অস্থায়ীভাবে বসে চলতি মাসের ৫ মে। আর মাওয়া প্রান্তে একটিমাত্র অস্থায়ীভাবে স্প্যান বসানো হয় ২০১৮ সালের ১২ অক্টোবর।
২০১৪ সালের ডিসেম্বরে সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু হয়। সেতু নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে ৩৩ হাজার কোটি টাকা। মূল সেতু নির্মাণের জন্য কাজ করছে চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি (এমবিইসি) ও নদী শাসনের কাজ করছে দেশটির আরেকটি প্রতিষ্ঠান সিনো হাইড্রো করপোরেশন।