কিশোরগঞ্জে ১১ দিন ধরে স্ত্রীর স্বীকৃতির দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে প্রেমিকার অবস্থান
https://www.obolokon24.com/2019/05/kisargang11.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)সংবাদদাতাঃ নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার মাগুড়া ইউনিয়নের সিঙ্গেরগাড়ী চৌধুরীপাড়া গ্রামের রিক্সা চালক এরশাদুল হকের প্রাপ্তবয়স্ক কন্যা স্ত্রীর স্বীকৃতির জন্য ১১ দিন ধরে খেয়ে না খেয়ে প্রেমিকের বাড়িতে পড়ে আছে। গত ১ লা মে থেকে অদ্যাবধী পর্যন্ত প্রেমিকের মায়ের ও নিকট আত্মীয়ের নানা নির্যাতন ও কটু কথা নিরবে হজম করে স্বামীর স্বীকৃতি অর্জনের চেষ্ঠা করে চলছেন।
জানা গেছে, সিঙ্গেরগাড়ী চৌধুরী গ্রামের রিক্সাচালক এরশাদুল হকের প্রাপ্তবয়স্ক মেয়ের সাথে বিয়ে করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে প্রতিবেশি মোহাম্মদ আলীর সদ্য মাষ্টার্স পাশ করা ছেলে রবিউল ইসলাম। এরপর প্রেমিকার সাথে দিনের পর দিন দৈহিক সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে প্রতারক প্রেমিক। প্রেমিকা বিয়ের জন্য চাপ দিলে প্রেমিক রবিউল আজকাল করে দীর্ঘ এক বছর যাবৎ তালবাহানা করে আসছে। মেয়েটি প্রেমিক রবিউলের উদ্দ্যশ্য বুঝতে পেরে গত ১ মে স্ত্রীরস্বীকৃতির দাবি নিয়ে রবিউলের বাড়িতে এসে অবস্থান করে।
মেয়ের বাবা এরশাদুল হক বলেন, আমি গরীব মানুষ রিক্সাচালক বলে আমার মেয়েকে তারা মেনে নিচ্ছেনা। প্রতিপক্ষ বিত্তশালী হওয়ায় দীর্ঘ ১১ দিন ধরে শালিস বিচারের নামে আমাকে হয়রানী করা হচ্ছে। আমি এ ব্যাপারে অভিযোগ নিয়ে থানায় গেলে পুলিশ আমার অভিযোগ গ্রহন না করে আমাকে কোর্টে যাওয়ার পরামর্শ দেন।
রবিউল ইসলামের সাথে যোগাযোগের জন্য তার বাড়িতে গেলে তাকে পাওয়া যায়নি। এসময় রবিউলের মা রওশনআরা জোড় দিয়ে বলেন, আমার ছেলে নির্দোশ, আমার ছেলেকে ফাঁসানোর চেষ্টা করা হচ্ছে।
কিশোরগঞ্জ থানার ওসি (তদন্ত) মফিজুল ইসলাম বলেন, মেয়েটির মায়ের লিখিত অভিযোগ পাওয়ার পর মেয়েটিকে উদ্ধার করার জন্য ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু মেয়েটি ওই ছেলেকে ছাড়া কিছুতেই স্থান ত্যাগ করবেনা । এ অবস্থায় পুলিশ চলে আসে।
জানা গেছে, সিঙ্গেরগাড়ী চৌধুরী গ্রামের রিক্সাচালক এরশাদুল হকের প্রাপ্তবয়স্ক মেয়ের সাথে বিয়ে করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে প্রতিবেশি মোহাম্মদ আলীর সদ্য মাষ্টার্স পাশ করা ছেলে রবিউল ইসলাম। এরপর প্রেমিকার সাথে দিনের পর দিন দৈহিক সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে প্রতারক প্রেমিক। প্রেমিকা বিয়ের জন্য চাপ দিলে প্রেমিক রবিউল আজকাল করে দীর্ঘ এক বছর যাবৎ তালবাহানা করে আসছে। মেয়েটি প্রেমিক রবিউলের উদ্দ্যশ্য বুঝতে পেরে গত ১ মে স্ত্রীরস্বীকৃতির দাবি নিয়ে রবিউলের বাড়িতে এসে অবস্থান করে।
মেয়ের বাবা এরশাদুল হক বলেন, আমি গরীব মানুষ রিক্সাচালক বলে আমার মেয়েকে তারা মেনে নিচ্ছেনা। প্রতিপক্ষ বিত্তশালী হওয়ায় দীর্ঘ ১১ দিন ধরে শালিস বিচারের নামে আমাকে হয়রানী করা হচ্ছে। আমি এ ব্যাপারে অভিযোগ নিয়ে থানায় গেলে পুলিশ আমার অভিযোগ গ্রহন না করে আমাকে কোর্টে যাওয়ার পরামর্শ দেন।
রবিউল ইসলামের সাথে যোগাযোগের জন্য তার বাড়িতে গেলে তাকে পাওয়া যায়নি। এসময় রবিউলের মা রওশনআরা জোড় দিয়ে বলেন, আমার ছেলে নির্দোশ, আমার ছেলেকে ফাঁসানোর চেষ্টা করা হচ্ছে।
কিশোরগঞ্জ থানার ওসি (তদন্ত) মফিজুল ইসলাম বলেন, মেয়েটির মায়ের লিখিত অভিযোগ পাওয়ার পর মেয়েটিকে উদ্ধার করার জন্য ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু মেয়েটি ওই ছেলেকে ছাড়া কিছুতেই স্থান ত্যাগ করবেনা । এ অবস্থায় পুলিশ চলে আসে।