পঞ্চগড়ে কারাগারে আইনজীবীর মৃত্যু : বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ
https://www.obolokon24.com/2019/05/high-coart.html
অনলাইন ডেস্ক
কারা হেফাজতে অগ্নিদগ্ধ হওয়ার পর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আইনজীবী পলাশ কুমার রায়ের মৃত্যুর ঘটনায় পঞ্চগড়ের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের তত্ত্বাবধানে বিচারিক তদন্ত করতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
জনস্বার্থে আনা এক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি রাজিক আল জলিল সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ আজ বুধবার এ আদেশ দেন।
আদেশে আদালত তদন্ত কাজে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করতে পঞ্চগড়ের জেলা প্রশাসক (ডিসি), জেলা কারাগারের প্রধান (জেল সুপার) ও পুলিশ সুপারকে (এসপি) নির্দেশ দিয়েছেন। এ ছাড়া কারাগারে কারাবন্দিকে যথাযথ নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থতা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না- তা জানতে চেয়ে রুলও জারি করেছে আদালত।
এ বিষয়ে পরবর্তী আদেশের জন্য আদালত ২৩ জুন দিন ধার্য রেখেছেন।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি এটর্নি জেনারেল মো. মোখলেছুর রহমান। রিটকারী আইনজীবী ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন নিজেই শুনানি করেন।
ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন সাংবাদিকদের বলেন, পঞ্চগড়ের পলাশ ঢাকা বারের একজন অ্যাডভোকেট। উনি মানহানির মামলায় পঞ্চগড় জেলা কারাগারে ছিলেন। কারাগারে থাকাকালে গত ২৬ এপ্রিল অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারাত্মক আহত হন আইনজীবী পলাশ। পরবর্তী সময় তাকে চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। বিষয়টি নিয়ে হাইকোর্টে রিট করি।
তিনি বলেন, শুনানি নিয়ে আদালত উল্লেখিত আদেশ দেয়। ৩০ দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে জমা দিতে হবে।
ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন সোমবার ৬ মে রিটটি করেন। রিটে স্বরাষ্ট্র সচিব, আইজি প্রিজন, রংপুর বিভাগের ডিআইজি ও পঞ্চগড় কারাগারের জেলারসহ সংশ্লিষ্টদের রেসপনডেন্ট করা হয়।
বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের তালিকাভুক্ত আইনজীবী পলাশ জেলার আটোয়ারী উপজেলার আলোয়াখোয়া ইউনিয়নের বড়সিংগিয়া গ্রামের প্রণব কুমার রায়ের ছেলে। একটি মামলায় পলাশ পঞ্চগড় জেলা কারাগারে বন্দি ছিলেন।
কারা হেফাজতে অগ্নিদগ্ধ হওয়ার পর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আইনজীবী পলাশ কুমার রায়ের মৃত্যুর ঘটনায় পঞ্চগড়ের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের তত্ত্বাবধানে বিচারিক তদন্ত করতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
জনস্বার্থে আনা এক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি রাজিক আল জলিল সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ আজ বুধবার এ আদেশ দেন।
আদেশে আদালত তদন্ত কাজে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করতে পঞ্চগড়ের জেলা প্রশাসক (ডিসি), জেলা কারাগারের প্রধান (জেল সুপার) ও পুলিশ সুপারকে (এসপি) নির্দেশ দিয়েছেন। এ ছাড়া কারাগারে কারাবন্দিকে যথাযথ নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থতা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না- তা জানতে চেয়ে রুলও জারি করেছে আদালত।
এ বিষয়ে পরবর্তী আদেশের জন্য আদালত ২৩ জুন দিন ধার্য রেখেছেন।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি এটর্নি জেনারেল মো. মোখলেছুর রহমান। রিটকারী আইনজীবী ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন নিজেই শুনানি করেন।
ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন সাংবাদিকদের বলেন, পঞ্চগড়ের পলাশ ঢাকা বারের একজন অ্যাডভোকেট। উনি মানহানির মামলায় পঞ্চগড় জেলা কারাগারে ছিলেন। কারাগারে থাকাকালে গত ২৬ এপ্রিল অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারাত্মক আহত হন আইনজীবী পলাশ। পরবর্তী সময় তাকে চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। বিষয়টি নিয়ে হাইকোর্টে রিট করি।
তিনি বলেন, শুনানি নিয়ে আদালত উল্লেখিত আদেশ দেয়। ৩০ দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে জমা দিতে হবে।
ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন সোমবার ৬ মে রিটটি করেন। রিটে স্বরাষ্ট্র সচিব, আইজি প্রিজন, রংপুর বিভাগের ডিআইজি ও পঞ্চগড় কারাগারের জেলারসহ সংশ্লিষ্টদের রেসপনডেন্ট করা হয়।
বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের তালিকাভুক্ত আইনজীবী পলাশ জেলার আটোয়ারী উপজেলার আলোয়াখোয়া ইউনিয়নের বড়সিংগিয়া গ্রামের প্রণব কুমার রায়ের ছেলে। একটি মামলায় পলাশ পঞ্চগড় জেলা কারাগারে বন্দি ছিলেন।