ডোমারে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবককে পিটিয়ে আহত।
https://www.obolokon24.com/2019/05/domar_5.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি>>
নীলফামারীর ডোমারে পওনা টাকা চাইকে গিয়ে টেইলার্স মাষ্টার ফেরদৌস(৪৫) নামে এক যুবক কে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ উঠেছে এক গ্রাম পুলিশের বিরুদ্ধে।
ঘটনাটি ঘটেছে, উপজেলার গোমনাতী ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড বানিয়াপাড়া চৌরঙ্গী বাজার এলাকায়। সরেজমিনে জানা যায়, চান্দখানা মসজিদ পাড়া গ্রামের মৃত আব্দুর রহমানের ছেলে ফেরদৌস আলী (৪৫) গোমনাতী ৬নং ওয়ার্ডের সন্যাসী তলা বাজারে দীর্ঘদিন যাবত দর্জির দোকান করে আসছে। উক্ত ওয়ার্ডের গ্রাম পুলিশ মৃত আমির উদ্দিনের ছেলে আব্দুল করিমের সাথে পরিচয় হলে করিমের বাড়ীতে থাকা খাওয়া করতো টেইলার্স মাষ্টার। ফেরদৌস আলী অভিযোগ করে বলেন, সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে আব্দুল করিম গত ১০মাস পূর্বে তার নাতনী সাহিদা বেগমের বিয়ের সময় তার কাছে ২৭ হাজার টাকা ধার নেয়। টাকা চাইতে গেলে বিভিন্ন সময় টাল বাহানা করতে থাকে। ঘটনার দিন বৃহস্পতিবার (১৬মে) টাকা দেয়ার নাম করে গ্রাম পুলিশ রাত ৮টায় ফেরদৌসকে চৌরঙ্গী বাজার এলাকার একটি ভুট্টা ক্ষেতে ডেকে নিয়ে পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে অজ্ঞাত নামা ২ব্যক্তিসহ মিলে লাঠি শোঠা দিয়ে তাকে বেধরক মারপিট করে। পরে তার আতœচিৎকারে এলাকাবাসী গিয়ে ফেরদৌসকে উদ্ধার করে। এ বিষয়ে অভিযুক্ত গ্রাম পুলিশ আব্দুল করিম টাকার বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, সে অনেকদিন ধরে আমাদের বাড়ীতে থাকা খাওয়া করে কোন টাকা দেয়না। উল্টো আমি তার কাছে ৫হাজার টাকা পাবো। এ বিষয়ে সংশিষ্ট ইউপি সদস্য দুলাল হোসেন বলেন, মারামারীর বিষয়টা আমি শুনেছি, তবে টাকা লেনদেন ছাড়াও তাদের দু জনের মধ্যে ব্যক্তিগত গোপন কোন ঘটনা থাকতে পারে। তাদের দুজনকে নিয়ে চেয়ারম্যানসহ স্থানীয় ভাবে পরিষদে বসলেই বিস্তারিত জানা যাবে।
নীলফামারীর ডোমারে পওনা টাকা চাইকে গিয়ে টেইলার্স মাষ্টার ফেরদৌস(৪৫) নামে এক যুবক কে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ উঠেছে এক গ্রাম পুলিশের বিরুদ্ধে।
ঘটনাটি ঘটেছে, উপজেলার গোমনাতী ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড বানিয়াপাড়া চৌরঙ্গী বাজার এলাকায়। সরেজমিনে জানা যায়, চান্দখানা মসজিদ পাড়া গ্রামের মৃত আব্দুর রহমানের ছেলে ফেরদৌস আলী (৪৫) গোমনাতী ৬নং ওয়ার্ডের সন্যাসী তলা বাজারে দীর্ঘদিন যাবত দর্জির দোকান করে আসছে। উক্ত ওয়ার্ডের গ্রাম পুলিশ মৃত আমির উদ্দিনের ছেলে আব্দুল করিমের সাথে পরিচয় হলে করিমের বাড়ীতে থাকা খাওয়া করতো টেইলার্স মাষ্টার। ফেরদৌস আলী অভিযোগ করে বলেন, সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে আব্দুল করিম গত ১০মাস পূর্বে তার নাতনী সাহিদা বেগমের বিয়ের সময় তার কাছে ২৭ হাজার টাকা ধার নেয়। টাকা চাইতে গেলে বিভিন্ন সময় টাল বাহানা করতে থাকে। ঘটনার দিন বৃহস্পতিবার (১৬মে) টাকা দেয়ার নাম করে গ্রাম পুলিশ রাত ৮টায় ফেরদৌসকে চৌরঙ্গী বাজার এলাকার একটি ভুট্টা ক্ষেতে ডেকে নিয়ে পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে অজ্ঞাত নামা ২ব্যক্তিসহ মিলে লাঠি শোঠা দিয়ে তাকে বেধরক মারপিট করে। পরে তার আতœচিৎকারে এলাকাবাসী গিয়ে ফেরদৌসকে উদ্ধার করে। এ বিষয়ে অভিযুক্ত গ্রাম পুলিশ আব্দুল করিম টাকার বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, সে অনেকদিন ধরে আমাদের বাড়ীতে থাকা খাওয়া করে কোন টাকা দেয়না। উল্টো আমি তার কাছে ৫হাজার টাকা পাবো। এ বিষয়ে সংশিষ্ট ইউপি সদস্য দুলাল হোসেন বলেন, মারামারীর বিষয়টা আমি শুনেছি, তবে টাকা লেনদেন ছাড়াও তাদের দু জনের মধ্যে ব্যক্তিগত গোপন কোন ঘটনা থাকতে পারে। তাদের দুজনকে নিয়ে চেয়ারম্যানসহ স্থানীয় ভাবে পরিষদে বসলেই বিস্তারিত জানা যাবে।