ডোমারে অবৈধ পাগলীমার হাটে(মুছার মোড়) পণ্য কেনা-বেচার দায়ে তিন পণ্য বিক্রেতাকে জরিমানা
https://www.obolokon24.com/2019/05/domar_22.html
আবু ফাত্তাহ্ কামাল পাখি,স্টাফ রিপোর্টার-সরকারি নির্দেশনা অমান্য করে পণ্য কেনা-বেচার দায়ে নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার অবৈধ পাগলীমার হাটে তিনজন পণ্য বিক্রেতাকে জরিমানা করা হয়েছে।সোমবার (২০ মে) উপজেলার পাঙ্গা ইউনিয়নের মুছার মোড়ে অবস্থিত হাটটিতে অভিযান চালিয়ে উক্ত জরিমানা করেন ডোমার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও ভ্রাম্যমান আদালতের এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট উম্মে ফাতিমা।তিনি দন্ডবিধি ১৮৬০এর ১৮৮ ধারা মোতাবেক তিনজন মরিচ বিক্রেতার প্রত্যেকতে ১হাজার টাকা করে জরিমানা করেন।দন্ডপ্রাপ্ত মরিচ বিক্রেতা ৩ জন হলেন,জলঢাকা উপজেলার শিমুলবাড়ি এলাকার আব্দুল মজিদের ছেলে রোকনুজ্জামান(৪০),ডোমার উপজেলার মটকপুর ইউনিয়নের আব্দুল গোফফারের ছেলে জুয়েল(৩৫) এবং ডোমার উপজেলার মেলাপাঙ্গা ইউনিয়নের ফজলার রহমানের ছেলে তমিজার রহমান।
উল্লেখ্য যে এ বছরের ২০ ফেব্রুয়ারী আদালত এবং স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন সমবায় মন্ত্রনালয়ের আদেশ ও নির্দেশে ডোমার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উম্মে ফাতিমা এলাকায় ঢোল শহরত ও মাইকে প্রচারনা চালিয়ে অবৈধভাবে স্থাপিত পাগলীমার হাট হাট বন্ধ সহ উচ্ছেদ করে।
কিন্তু উচ্ছেদের এক মাসের মাথায় প্রভাবশালীরা ওই হাট পুনরায় চালু করে অবৈধভাবে টোল আদায় শুরু করেছে। ফলে এর আশে পাশের সরকারি অনুমোদিত ২৬টি হাটবাজার লোকসান গুনছে।
উল্লেখ্য যে এ বছরের ২০ ফেব্রুয়ারী আদালত এবং স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন সমবায় মন্ত্রনালয়ের আদেশ ও নির্দেশে ডোমার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উম্মে ফাতিমা এলাকায় ঢোল শহরত ও মাইকে প্রচারনা চালিয়ে অবৈধভাবে স্থাপিত পাগলীমার হাট হাট বন্ধ সহ উচ্ছেদ করে।
কিন্তু উচ্ছেদের এক মাসের মাথায় প্রভাবশালীরা ওই হাট পুনরায় চালু করে অবৈধভাবে টোল আদায় শুরু করেছে। ফলে এর আশে পাশের সরকারি অনুমোদিত ২৬টি হাটবাজার লোকসান গুনছে।