ডিমলায় বাল্যবিবাহ থেকে রক্ষা পেল কিশোরী:দুইজনের কারাদন্ড
https://www.obolokon24.com/2019/05/dimla_2.html
মহিনুল ইসলাম সুজন,ডিমলা প্রতিনিধি॥নীলফামারীর ডিমলায় গভীর রাতে বাল্যবিবাহ বন্ধ করলেন উপজেলা প্রশাসন।
মঙ্গলবার(৩০শে এপ্রিল)গভীর রাতে উপজেলার নাউতাড়া ইউনিয়নের কাকড়া বাজার সংলগ্ন এলাকায় এ বাল্যবিবাহটি বন্ধ করা হয়।
জানা গেছে, ওই এলাকার নুর ইসলামের কন্যা নুরবানু (১৬) এর সাথে একই উপজেলার ঝুনাগাছ চাপানী ইউনিযনের ৪ নংওয়ার্ডের আব্দুর রহমানের পুত্র মনিরুজ্জামান মনির (২৪)এর বিবাহের আয়োজন করে বলে সংবাদ পান উপজেলা প্রশাসন। রাতেই গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজমুন নাহার, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নূর-ই আলম সিদ্দিকী, ডিমলা থানার এসআই শাহ্ সুলতান সঙ্গীয় ফোর্সসহ হাজির হন বিয়ের বাড়ীতে। বিয়ের বাড়িতে উপস্থিত হয়ে কনে ও বর পক্ষের সকলের সামনে বাল্যবিয়ের কুফল সম্পর্কে এবং সচেতনতামূলক আলোচনা করেন তারা। পরে বাল্যবিবাহের আয়োজন করার অপরাধে ঘটনাস্থলেই ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে বরের বাবা ও ঘটককে দুই দিনের কারাদন্ড প্রদান করেন ভ্রাম্যমান আদালত। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজমুন নাহার মুন বলেন, বাল্যবিয়ে আমাদের দেশের জন্য একটি অভিশাপ। জনসচেতনতার মাধ্যমে বাল্যবিবাহের অভিশাপ থেকে দেশ ও জাতিকে মুক্ত করতে হবে। বাল্যবিবাহের অপরাধে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না, আর বাল্যবিবাহ বন্ধের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।
ডিমলা থানার ওসি মফিজ উদ্দিন শেখ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন,দন্ডপ্রাপ্তদের বুধবার সকালে জেলা কারাগারে প্রেরন করা হয়েছে।
মঙ্গলবার(৩০শে এপ্রিল)গভীর রাতে উপজেলার নাউতাড়া ইউনিয়নের কাকড়া বাজার সংলগ্ন এলাকায় এ বাল্যবিবাহটি বন্ধ করা হয়।
জানা গেছে, ওই এলাকার নুর ইসলামের কন্যা নুরবানু (১৬) এর সাথে একই উপজেলার ঝুনাগাছ চাপানী ইউনিযনের ৪ নংওয়ার্ডের আব্দুর রহমানের পুত্র মনিরুজ্জামান মনির (২৪)এর বিবাহের আয়োজন করে বলে সংবাদ পান উপজেলা প্রশাসন। রাতেই গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজমুন নাহার, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নূর-ই আলম সিদ্দিকী, ডিমলা থানার এসআই শাহ্ সুলতান সঙ্গীয় ফোর্সসহ হাজির হন বিয়ের বাড়ীতে। বিয়ের বাড়িতে উপস্থিত হয়ে কনে ও বর পক্ষের সকলের সামনে বাল্যবিয়ের কুফল সম্পর্কে এবং সচেতনতামূলক আলোচনা করেন তারা। পরে বাল্যবিবাহের আয়োজন করার অপরাধে ঘটনাস্থলেই ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে বরের বাবা ও ঘটককে দুই দিনের কারাদন্ড প্রদান করেন ভ্রাম্যমান আদালত। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজমুন নাহার মুন বলেন, বাল্যবিয়ে আমাদের দেশের জন্য একটি অভিশাপ। জনসচেতনতার মাধ্যমে বাল্যবিবাহের অভিশাপ থেকে দেশ ও জাতিকে মুক্ত করতে হবে। বাল্যবিবাহের অপরাধে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না, আর বাল্যবিবাহ বন্ধের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।
ডিমলা থানার ওসি মফিজ উদ্দিন শেখ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন,দন্ডপ্রাপ্তদের বুধবার সকালে জেলা কারাগারে প্রেরন করা হয়েছে।