ডিমলায় ব্যাংক কর্মকর্তা অপহরন-অতঃপর উদ্ধার॥ আটক ১
https://www.obolokon24.com/2019/05/dimla.html
বিশেষ প্রতিনিধি॥ নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার সোনালী ব্যাংক শাখার প্রিন্সিপাল অফিসার রমেন চন্দ্র রায়কে(২৮) অপহরনের ঘটনা ঘটেছে। পুলিশের অভিযানে উক্ত ব্যাংক কর্মকর্তাকে সোমবার (২৯ এপ্রিল) রাতে পার্শ¦বর্তী ডোমার উপজেলা হতে উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় বিথী রানী নামের এক নারীকে আটক করে পুলিশ।
মামলা সুত্র মতে নীলফামারী সদর উপজেলার গোড়গ্রাম ইউনিয়নের ধোপাডাঙ্গা গ্রামের ভদ্র নারায়নের ছেলে ডিমলা সোনালী ব্যাংকের প্রিন্সিপাল অফিসার রমেন চন্দ্র রায় ঘটনার দিন সোমবার (২৯ এপ্রিল) বিকালে ব্যাংকের সিড়ি দিয়ে নিচে নামছিলেন। এ সময় তাকে জোড়পূর্বক একটি কালো মাইক্রোবাসে উঠিয়ে অপহরন করে নিয়ে যাওয়া হয়। ডিমলা শহরের প্রাণকেন্দ্র প্রধান সড়কের ধারে এমন ঘটনায় পথচারীরা দেখতে পেয়ে আতœচিৎকার দিয়ে উঠে। নিমিষেই ঘটনাটি ছড়িয়ে পড়ে।
তাৎক্ষনিকভাবে মাঠে নেমে পড়ে ডিমলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজমুন নাহার, ডিমলা থানার ওসি মফিজ উদ্দিন শেখের নেতৃত্বে কয়েক ভাগে পুলিশ। রাতে পুলিশ ডোমার উপজেলার থেকে ওই ব্যাংক কর্মকর্তাকে উদ্ধার করে। এমন সময় বিথী নামের এক নারী এসে ওই ব্যাংক কর্মকর্তার সঙ্গে প্রেমের সর্ম্পকে বিয়ের দাবি তুললে পুলিশ তাকে আটক করে। এক পর্যায়ে ফাঁস হয়ে পড়ে ওই নারীর সঙ্গে বিয়ে দেয়ার জন্য উক্ত ব্যাংক কর্মকর্তাকে জোড়পূর্বক উঠিয়ে নেয়া হয়। এ ঘটনায় কারা কারা জড়িত ছিল তাও প্রকাশ হয়ে পড়ে। ওই নারী দুই বছর ধরে প্রেমের সর্ম্পক দাবি করলেও উক্ত ব্যাংক কর্মকর্তা তা অস্বীকার করে।
এ ঘটনায় উক্ত ব্যাংকটির শাখা ব্যবস্থাপক শরীফ হাসান বাদী হয়ে ডিমলা থানায় একটি অপহরন মামলা দায়ের করেছে। মামলায় নামীয় তিনজন ও অজ্ঞাত ৪/৫ জন রয়েছে। নামীয় আসামীরা হলো ডিমলা উপজেলার বালাপাড়া ইউনিয়নের মধ্য সুন্দরখাতার সুশীল চন্দ্র রায়ের ছেলে ডিমলা এলাকার ত্রাস বলে পরিচিত সুভাস চন্দ্র রায়(৩০), জেলার ডোমার উপজেলার পৌর আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ময়নুল হক মনু (৪০) ও ডোমার উপজেলা শহরের কলেজপাড়া মহল্লার ভবেন রায়ের মেয়ে বিথী রানী(২৫)। এদের মধ্যে পুলিশ বিথী রানীকে গ্রেফতার করে। অপর নামীয় ও অজ্ঞাত আসামীরা পলাতক রয়েছে। ডিমলা থানা ওসি মফিজ উদ্দিন শেখ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে। #
মামলা সুত্র মতে নীলফামারী সদর উপজেলার গোড়গ্রাম ইউনিয়নের ধোপাডাঙ্গা গ্রামের ভদ্র নারায়নের ছেলে ডিমলা সোনালী ব্যাংকের প্রিন্সিপাল অফিসার রমেন চন্দ্র রায় ঘটনার দিন সোমবার (২৯ এপ্রিল) বিকালে ব্যাংকের সিড়ি দিয়ে নিচে নামছিলেন। এ সময় তাকে জোড়পূর্বক একটি কালো মাইক্রোবাসে উঠিয়ে অপহরন করে নিয়ে যাওয়া হয়। ডিমলা শহরের প্রাণকেন্দ্র প্রধান সড়কের ধারে এমন ঘটনায় পথচারীরা দেখতে পেয়ে আতœচিৎকার দিয়ে উঠে। নিমিষেই ঘটনাটি ছড়িয়ে পড়ে।
তাৎক্ষনিকভাবে মাঠে নেমে পড়ে ডিমলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজমুন নাহার, ডিমলা থানার ওসি মফিজ উদ্দিন শেখের নেতৃত্বে কয়েক ভাগে পুলিশ। রাতে পুলিশ ডোমার উপজেলার থেকে ওই ব্যাংক কর্মকর্তাকে উদ্ধার করে। এমন সময় বিথী নামের এক নারী এসে ওই ব্যাংক কর্মকর্তার সঙ্গে প্রেমের সর্ম্পকে বিয়ের দাবি তুললে পুলিশ তাকে আটক করে। এক পর্যায়ে ফাঁস হয়ে পড়ে ওই নারীর সঙ্গে বিয়ে দেয়ার জন্য উক্ত ব্যাংক কর্মকর্তাকে জোড়পূর্বক উঠিয়ে নেয়া হয়। এ ঘটনায় কারা কারা জড়িত ছিল তাও প্রকাশ হয়ে পড়ে। ওই নারী দুই বছর ধরে প্রেমের সর্ম্পক দাবি করলেও উক্ত ব্যাংক কর্মকর্তা তা অস্বীকার করে।
এ ঘটনায় উক্ত ব্যাংকটির শাখা ব্যবস্থাপক শরীফ হাসান বাদী হয়ে ডিমলা থানায় একটি অপহরন মামলা দায়ের করেছে। মামলায় নামীয় তিনজন ও অজ্ঞাত ৪/৫ জন রয়েছে। নামীয় আসামীরা হলো ডিমলা উপজেলার বালাপাড়া ইউনিয়নের মধ্য সুন্দরখাতার সুশীল চন্দ্র রায়ের ছেলে ডিমলা এলাকার ত্রাস বলে পরিচিত সুভাস চন্দ্র রায়(৩০), জেলার ডোমার উপজেলার পৌর আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ময়নুল হক মনু (৪০) ও ডোমার উপজেলা শহরের কলেজপাড়া মহল্লার ভবেন রায়ের মেয়ে বিথী রানী(২৫)। এদের মধ্যে পুলিশ বিথী রানীকে গ্রেফতার করে। অপর নামীয় ও অজ্ঞাত আসামীরা পলাতক রয়েছে। ডিমলা থানা ওসি মফিজ উদ্দিন শেখ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে। #