দেশে ফিরলেন ভূমধ্যসাগরে বেঁচে যাওয়া ১৫ বাংলাদেশি
https://www.obolokon24.com/2019/05/death_21.html
অনলাইন ডেস্ক
লিবিয়া থেকে ইতালি যাওয়ার পথে তিউনিসিয়ার উপকূলবর্তী ভূমধ্যসাগরে অভিবাসীবাহী নৌকাডুবির ঘটনায় প্রাণে বেঁচে যাওয়া ১৫ বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন।
আজ মঙ্গলবার ভোর ৫টা ৫০ মিনিটে টার্কিশ এয়ারলাইন্সের টিকে-৭১২ বিমানযোগে দেশে পৌঁছান তারা।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের প্রবাসী কল্যাণ ডেস্ক এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
লিবিয়ার ত্রিপোলির বাংলাদেশ দূতাবাস সূত্র জানায়, লিবিয়া হয়ে দুটি নৌকায় ইতালি যেতে চেয়েছিলেন অভিবাসীপ্রত্যাশীরা। একটি নৌকায় প্রায় ৫০ এবং অন্যটিতে ৭০ জন যাত্রী ছিল। ওই দুটি নৌকা গত ৯ মে রাতে একই সময়ে যাত্রা শুরু করে। তবে একটি নৌকা নিরাপদে ইতালি পৌঁছলেও অন্যটি দুর্ঘটনার কবলে পড়ে।
ত্রিপোলির বাংলাদেশ দূতাবাসের লেবার কাউন্সিলর এএসএম আশরাফুল ইসলাম বার্তা সংস্থা ইউএনবিকে বলেন, এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৪ বাংলাদেশিকে জীবিত এবং এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।
এর আগে ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবির ঘটনায় কতজন বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে সে বিষয়ে নিশ্চিত কোনো তথ্য পাননি জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন বলেন, আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বলা হয়েছে, উদ্ধার হওয়া ১৪ জনের সবাই বাংলাদেশি। এ ছাড়া নিহতদের মধ্যে কতজন বাংলাদেশি সে বিষয়ে নিশ্চিত তথ্য নেই। যেহেতু ৩৭ জনকে পাওয়া যাচ্ছে না, সেক্ষেত্রে ৩০ থেকে ৩৫ জনের মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে।
সোমবার (১৪ মে) রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে নৌকাডুবির নিহত ঘটনায় ২৭ বাংলাদেশির পরিচয় নিশ্চিত হয়েছে বলে জানানো হয়।
লিবিয়া থেকে ইতালি যাওয়ার পথে তিউনিসিয়ার উপকূলবর্তী ভূমধ্যসাগরে অভিবাসীবাহী নৌকাডুবির ঘটনায় প্রাণে বেঁচে যাওয়া ১৫ বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন।
আজ মঙ্গলবার ভোর ৫টা ৫০ মিনিটে টার্কিশ এয়ারলাইন্সের টিকে-৭১২ বিমানযোগে দেশে পৌঁছান তারা।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের প্রবাসী কল্যাণ ডেস্ক এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
লিবিয়ার ত্রিপোলির বাংলাদেশ দূতাবাস সূত্র জানায়, লিবিয়া হয়ে দুটি নৌকায় ইতালি যেতে চেয়েছিলেন অভিবাসীপ্রত্যাশীরা। একটি নৌকায় প্রায় ৫০ এবং অন্যটিতে ৭০ জন যাত্রী ছিল। ওই দুটি নৌকা গত ৯ মে রাতে একই সময়ে যাত্রা শুরু করে। তবে একটি নৌকা নিরাপদে ইতালি পৌঁছলেও অন্যটি দুর্ঘটনার কবলে পড়ে।
ত্রিপোলির বাংলাদেশ দূতাবাসের লেবার কাউন্সিলর এএসএম আশরাফুল ইসলাম বার্তা সংস্থা ইউএনবিকে বলেন, এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৪ বাংলাদেশিকে জীবিত এবং এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।
এর আগে ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবির ঘটনায় কতজন বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে সে বিষয়ে নিশ্চিত কোনো তথ্য পাননি জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন বলেন, আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বলা হয়েছে, উদ্ধার হওয়া ১৪ জনের সবাই বাংলাদেশি। এ ছাড়া নিহতদের মধ্যে কতজন বাংলাদেশি সে বিষয়ে নিশ্চিত তথ্য নেই। যেহেতু ৩৭ জনকে পাওয়া যাচ্ছে না, সেক্ষেত্রে ৩০ থেকে ৩৫ জনের মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে।
সোমবার (১৪ মে) রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে নৌকাডুবির নিহত ঘটনায় ২৭ বাংলাদেশির পরিচয় নিশ্চিত হয়েছে বলে জানানো হয়।