গঙ্গাচড়ায় সামান্য ঝড়-বৃষ্টিতেই সীমাহীন বিদ্যুৎ বিভ্রাট, রমজান মাসেও মানুষের ভোগান্তি!
https://www.obolokon24.com/2019/05/Power-outag.html
সফিয়ার কাজল, গঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধিঃ প্রদীপের আলোয় চারিদিক আলোকিত হলেও এর নিচে থাকে অন্ধকার। গঙ্গাচড়া উপজেলা বাসীর অবস্থাও আলোর নিচে অন্ধকারের মতোই।
পবিত্র রমজান মাসেও সেহরী ও ইফতারের সময় গঙ্গাচড়ায় বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে উপজেলার ১২০টি গ্রামের সাধারণ মানুষ অন্ধকারে, প্রচন্ড দাবদাহে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়। সামান্য ঝড়-বৃষ্টি এলেই অন্ধকারে ভুতুরে পরিবেশে বিদ্যুৎবিহীন থাকতে হচ্ছে এ উপজেলার মানুষকে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিদ্যুৎ বিভ্রাট দেখা দেয়। অনেক সময় এক রাত বিদ্যুৎ গেলে পরের রাতও অনেক এলাকায় বিদ্যুতের খোঁজ মিলে না। চলতি সপ্তাহেও ঝড়ের কারণে পল্লী বিদ্যুতের আওতাধীন উপজেলা বিভিন্ন গ্রামে প্রায় দিনই বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ ছিল। ফলে এলাকার বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, বিপণী বিতাণ, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ক্ষতির সম্মুখীন সহ বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে শিক্ষার্থীদের লেখা-পড়া মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। বিদ্যুৎ বিভ্রাট মোবাইল নেটওয়ার্ক ব্যাহত হয়। বিদ্যুৎ না থাকলে অপারেটররা ৩/৪ ঘণ্টা পর্যন্ত নিজেদের ব্যবস্থায় নেটওয়ার্ক চালাতে পারে, কিন্তু এর বেশি হলে সাইট সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। এতেও দেখা দেয় চরম ভোগান্তি।
সূত্র জানায়, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি গঙ্গাচড়া জোনাল অফিসের আওতায় বর্তমানে প্রায় ৫৫ হাজার গ্রাহক। এ সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে ঝড়ো মৌসুম হওয়ায় এ সমস্যা বিরাট আকার ধারণ করেছে বলে মনে করছেন অনেকেই।
পল্লী বিদ্যূৎ অফিসের তথ্যমতে, সাধারণত দুটি কারণে ঝড়-বৃষ্টির সময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বিঘ্নিত হয়। প্রথমত, জানমালের নিরাপত্তা ও নিজেদের যন্ত্রপাতির সুরক্ষার জন্য কর্তৃপক্ষ নিজেরাই সরবরাহ বন্ধ রাখে। যেন ঝড়-বৃষ্টির সময় বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে কোনো দুর্ঘটনা না ঘটে। আবার বজ্রপাতে বা বৃষ্টির কারণে দুর্ঘটনায় যেন ট্রান্সফরমার পুড়ে না যায় সে জন্য অনেক সময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখা হয়। আরেকটি হলো প্রাকৃতিক দুর্যোগ। এ উপজেলায় প্রচুর গাছপালা, বাঁশঝার রয়েছে এবং এদের ভিতর দিয়েই লাইন টাঙ্গানো হয়েছে ফলে ঝড়ে বিদ্যুতের লাইনের ওপর গাছপালা পড়ে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে সরবরাহ বিঘ্নিত হয়। গঙ্গাচড়া জোনাল অফিসের এজিএম নুরুজ্জামান আহমেদ বলেন, ঝড়-বৃষ্টির সময় গাছের ডাল পড়ে শর্টসার্কিট হয়, তার ছিরে যায়, জনবল সংকট এসব কারনে ঝড়-বৃষ্টির পরে বিদ্যুৎ সংযোগ দিতে একটু দেরি হয়। তারপরেও জনবল সংকট থাকলে অতিরিক্ত শ্রমিক নিয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়ার জন্য আমরা আন্তরিকতার সহিত সর্বোচ্চ চেষ্টা করি।
পবিত্র রমজান মাসেও সেহরী ও ইফতারের সময় গঙ্গাচড়ায় বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে উপজেলার ১২০টি গ্রামের সাধারণ মানুষ অন্ধকারে, প্রচন্ড দাবদাহে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়। সামান্য ঝড়-বৃষ্টি এলেই অন্ধকারে ভুতুরে পরিবেশে বিদ্যুৎবিহীন থাকতে হচ্ছে এ উপজেলার মানুষকে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিদ্যুৎ বিভ্রাট দেখা দেয়। অনেক সময় এক রাত বিদ্যুৎ গেলে পরের রাতও অনেক এলাকায় বিদ্যুতের খোঁজ মিলে না। চলতি সপ্তাহেও ঝড়ের কারণে পল্লী বিদ্যুতের আওতাধীন উপজেলা বিভিন্ন গ্রামে প্রায় দিনই বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ ছিল। ফলে এলাকার বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, বিপণী বিতাণ, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ক্ষতির সম্মুখীন সহ বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে শিক্ষার্থীদের লেখা-পড়া মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। বিদ্যুৎ বিভ্রাট মোবাইল নেটওয়ার্ক ব্যাহত হয়। বিদ্যুৎ না থাকলে অপারেটররা ৩/৪ ঘণ্টা পর্যন্ত নিজেদের ব্যবস্থায় নেটওয়ার্ক চালাতে পারে, কিন্তু এর বেশি হলে সাইট সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। এতেও দেখা দেয় চরম ভোগান্তি।
সূত্র জানায়, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি গঙ্গাচড়া জোনাল অফিসের আওতায় বর্তমানে প্রায় ৫৫ হাজার গ্রাহক। এ সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে ঝড়ো মৌসুম হওয়ায় এ সমস্যা বিরাট আকার ধারণ করেছে বলে মনে করছেন অনেকেই।
পল্লী বিদ্যূৎ অফিসের তথ্যমতে, সাধারণত দুটি কারণে ঝড়-বৃষ্টির সময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বিঘ্নিত হয়। প্রথমত, জানমালের নিরাপত্তা ও নিজেদের যন্ত্রপাতির সুরক্ষার জন্য কর্তৃপক্ষ নিজেরাই সরবরাহ বন্ধ রাখে। যেন ঝড়-বৃষ্টির সময় বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে কোনো দুর্ঘটনা না ঘটে। আবার বজ্রপাতে বা বৃষ্টির কারণে দুর্ঘটনায় যেন ট্রান্সফরমার পুড়ে না যায় সে জন্য অনেক সময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখা হয়। আরেকটি হলো প্রাকৃতিক দুর্যোগ। এ উপজেলায় প্রচুর গাছপালা, বাঁশঝার রয়েছে এবং এদের ভিতর দিয়েই লাইন টাঙ্গানো হয়েছে ফলে ঝড়ে বিদ্যুতের লাইনের ওপর গাছপালা পড়ে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে সরবরাহ বিঘ্নিত হয়। গঙ্গাচড়া জোনাল অফিসের এজিএম নুরুজ্জামান আহমেদ বলেন, ঝড়-বৃষ্টির সময় গাছের ডাল পড়ে শর্টসার্কিট হয়, তার ছিরে যায়, জনবল সংকট এসব কারনে ঝড়-বৃষ্টির পরে বিদ্যুৎ সংযোগ দিতে একটু দেরি হয়। তারপরেও জনবল সংকট থাকলে অতিরিক্ত শ্রমিক নিয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়ার জন্য আমরা আন্তরিকতার সহিত সর্বোচ্চ চেষ্টা করি।