স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষনের ২০ দিনেও গ্রেপ্তার হয়নি ধর্ষক ॥ দিনমজুর বাবার চোখে হতাশার ছাপ
https://www.obolokon24.com/2019/04/thakurgaon_3.html
আব্দুল আওয়াল, ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি ॥ ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার দেবীপুর ইউনিয়নের মুজাবর্নী গ্রামে দিন মজুরের মেয়ে চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী (১৩) ধর্ষনের ২০ দিনেও গ্রেপ্তার হয়নি ধর্ষক রইসুল আলম (২২)। এর আগে স্কুল ছাত্রী ধর্ষনের চার দিনেও গ্রেপ্তার হয়নি অভিযুক্ত এমন শিরোনামের সংবাদ , সংবাদ পত্রে ফলাও করে প্রকাশ করা হলেও টনক নরেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের এমন অভিযোগ ধর্ষিতা স্কুল ছাত্রীর’র বাবা মো: লাইজুর এর।
স্কুল ছাত্রীর বাবা মো: লাইজুর বলেন আমার মেয়ে ধর্ষনের ২০ দিন অতিবাহিত হতে চলেছে। তার পরও এখনও পুলিশ ধর্ষককে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হননি। তাই হতাশা ধীরে ধীরে গ্রাস করছে আমাকে। আমি গরীব দিন মজুর। আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আকুল আবেদন করছি যেন ধর্ষককে খুব দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় এনে বিচার করা হয়। এ সময় অশ্রুসিক্ত চোখে তিনি আরও বলেন, ঘটনার পর থেকে লজ্জ্বায় আমার মেয়েটি আর স্কুলে যায়না। এমন চলতে থাকলে আমার মেয়ের উজ্জল ভবিষ্যৎ নষ্ট হয়ে যাবে।
এদিকে এ ধর্ষনের ঘটনায় গত ১৩ মার্চ ধর্ষককে আসামী করে ঠাকুরগাঁও সদর থানায় মামলা করে ওই স্কুল ছাত্রী। মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ১৩ মার্চ বিকালে ওই ছাত্রীর বাবা-মা বাড়িতে না থাকার সুযোগে ওই গ্রামের প্রতিবেশি তোয়াবুর রহমানের ছেলে রইসুল আলম বাড়িতে আসে। এর পর ওই ছাত্রীকে একা পেয়ে মুখ চেপে ধরে ঘরে নিয়ে যায়। জোরপূর্বক ধর্ষন করে। এসময় চিৎকার করলে প্রতিবেশিরা দৌড়ে ওই স্কুল ছাত্রীর বাড়িতে আসে। এ সময় ঘটনা জেনে ফেলা প্রতিবেশীর পা ধরে ক্ষমা চায় এবং ঘটনা প্রকাশ করতে নিষেধ করে। পরে কৌশলে ঘটনাস্থলে থেকে পালিয়ে যায় রইসুল। এ ঘটনায় ওই দিনই ধর্ষিতা স্কুল ছাত্রী বাদি হয়ে রইসুলকে আসামী করে থানায় মামলা দায়ের করে। পুলিশ ওই ছাত্রীর ডাক্তারী পরীক্ষা সম্পন্ন করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা রুজু করে।
এ ব্যপারে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই আহম্মেদ মামলা তদন্ত চলছে জানিয়ে বলেন, আসামী পলাতক আছে। তাকে গ্রেপ্তার করার চেষ্টা অব্যাহত আছে। এ ঘটনার মেডিকেল রিপোর্ট কিছু দিনে মধ্যে হাতে আসবে বলে জানান তিনি।
ধর্ষনের ২০ দিনেও আসামী গ্রেপ্তার না হওয়ার কারন জানতে চাইলে ঠাকুরগাঁও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ আশিকুর রহমান বলেন, আসামী পলাতক আছে। তাকে খুব দ্রুত গ্রেপ্তার করা হবে। আসামীকে গ্রেপ্তার করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে পুলিশ।
স্কুল ছাত্রীর বাবা মো: লাইজুর বলেন আমার মেয়ে ধর্ষনের ২০ দিন অতিবাহিত হতে চলেছে। তার পরও এখনও পুলিশ ধর্ষককে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হননি। তাই হতাশা ধীরে ধীরে গ্রাস করছে আমাকে। আমি গরীব দিন মজুর। আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আকুল আবেদন করছি যেন ধর্ষককে খুব দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় এনে বিচার করা হয়। এ সময় অশ্রুসিক্ত চোখে তিনি আরও বলেন, ঘটনার পর থেকে লজ্জ্বায় আমার মেয়েটি আর স্কুলে যায়না। এমন চলতে থাকলে আমার মেয়ের উজ্জল ভবিষ্যৎ নষ্ট হয়ে যাবে।
এদিকে এ ধর্ষনের ঘটনায় গত ১৩ মার্চ ধর্ষককে আসামী করে ঠাকুরগাঁও সদর থানায় মামলা করে ওই স্কুল ছাত্রী। মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ১৩ মার্চ বিকালে ওই ছাত্রীর বাবা-মা বাড়িতে না থাকার সুযোগে ওই গ্রামের প্রতিবেশি তোয়াবুর রহমানের ছেলে রইসুল আলম বাড়িতে আসে। এর পর ওই ছাত্রীকে একা পেয়ে মুখ চেপে ধরে ঘরে নিয়ে যায়। জোরপূর্বক ধর্ষন করে। এসময় চিৎকার করলে প্রতিবেশিরা দৌড়ে ওই স্কুল ছাত্রীর বাড়িতে আসে। এ সময় ঘটনা জেনে ফেলা প্রতিবেশীর পা ধরে ক্ষমা চায় এবং ঘটনা প্রকাশ করতে নিষেধ করে। পরে কৌশলে ঘটনাস্থলে থেকে পালিয়ে যায় রইসুল। এ ঘটনায় ওই দিনই ধর্ষিতা স্কুল ছাত্রী বাদি হয়ে রইসুলকে আসামী করে থানায় মামলা দায়ের করে। পুলিশ ওই ছাত্রীর ডাক্তারী পরীক্ষা সম্পন্ন করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা রুজু করে।
এ ব্যপারে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই আহম্মেদ মামলা তদন্ত চলছে জানিয়ে বলেন, আসামী পলাতক আছে। তাকে গ্রেপ্তার করার চেষ্টা অব্যাহত আছে। এ ঘটনার মেডিকেল রিপোর্ট কিছু দিনে মধ্যে হাতে আসবে বলে জানান তিনি।
ধর্ষনের ২০ দিনেও আসামী গ্রেপ্তার না হওয়ার কারন জানতে চাইলে ঠাকুরগাঁও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ আশিকুর রহমান বলেন, আসামী পলাতক আছে। তাকে খুব দ্রুত গ্রেপ্তার করা হবে। আসামীকে গ্রেপ্তার করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে পুলিশ।