বাঁচতে চায় হার্ট ছিদ্র হওয়া শিশু তৌহিদ
https://www.obolokon24.com/2019/04/thakurgaon_24.html
আব্দুল আওয়াল, ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি ॥ ফুটফুটে শিশু আবু তৌহিদ। বয়স ৯ বছর। এখনি ঝরে যেতে বসেছে। শিশুটির হার্ট ছিদ্র হয়ে গেছে। সে ঠাকুরগাঁও রোড আমান নগর এলাকার মো: তৈবুর রহমানের ছেলে। আবু তৌহিদ বছর দুয়েক আগে অসুস্থ হলে স্থানীয় চিকিৎসকের কাছে নিলে কোন চিকিৎসায় সে সুস্থ হয়নি। পরবর্তিতে স্থানীয় চিকিৎসকের পরামর্শে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা জাতীয় হার্ট ইন্সটিউট ও হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে তার হার্ট ছিদ্র হয়েছে বলে জানান চিকিৎসক। তার পর থেকে তার বাবা সন্তানের চিকিৎসা করাতে করাতে এখন নিঃস্ব প্রায়।
বর্তমানে সে ঢাকার জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউট ও হাসপাতালে চিকিৎসক ড. সালাউদ্দীনের চিকিৎসা গ্রহণ করছেন। ডাক্তার বলেছেন তার চিকিৎসা খুব দ্রুত করাতে হবে এবং এর জন্য কমপক্ষে ৫ লক্ষ টাকার প্রয়োজন। যা তার বাবার পক্ষে যোগার করা সম্ভব নয়। টাকার অভাবে ঝড়ে যেতে বসেছে শিশু তৌহিদ। এদিকে আবু তৌহিদের সহপাঠিরা ও খেলার সাথীরা যখন স্কুলে যায় ও মাঠে খেলে তখন সে অসহায় চোখে তাকিয়ে দেখে তাদের দিকে। সে স্কুলে যেতে পারেনা ও খেলতে পারেনা। কারন সে যে রোগে ভুগছে সে রোগ নিয়ে দৌড়ঝাপ করা নিষেধ আছে চিকৎসকের। ইতিমধ্যে আবু তৌহিদ জেনে গেছে সে একটি মারাত্মক রোগে আক্রান্ত। তার পর থেকেই আবু তৌহীদের ফুটফুটে মুখের দিকে তাকাতে পারছেনা তার বাবা-মা ও স্বজনেরা।
আবু তৌহিদের বাবা তৈবুর রহমান এক বুক হতাশা ও অশ্রুসিক্ত চোখে এ প্রতিবেদককে বলেন, আমার ছেলে একটি কঠিন রোগে আক্রান্ত। তার হার্টে একটি ছিদ্র হয়েছে। আমার সন্তানের চিকিৎসা করাতে গিয়ে আমি নিজের সর্বস্বটুকু ফুরিয়েছি। তিনি আরও বলেন, আমি একজন সামান্য ফল বিক্রেতা। ঠাকুরগাঁও রোড বাজারে ফুটপাতে বসে ফল বিক্রি করি। আমার যা আয় তা দিয়ে চিকিৎসার এত টাকা যোগার করা সম্ভব নয়। আমার সন্তান যখন আমার দিকে তাকিয়ে বলে বাবা আমি কি তোমাদের ছেড়ে অনেক দূরে চলে যাবো? তখন আমাদের নিজেদের আবেগ তার কাছে ধরে রাখা খুব কষ্টকর হয়ে যায়। নিজেকে ভিষণ অসহায় মনে হয়। তাই আমি সমাজের স্ব-হৃদয়বান ব্যাক্তিদের কাছে আহ্বান ও অনুরোধ করছি যেন তারা আমার ছোট্ট শিশুকে বাঁচাতে এগিয়ে আসে। তারা প্রত্যেকে আমাকে আর্থিক ভাবে সাহায্য করলে হয়তো আমার সন্তান সু-চিকিৎসা পেয়ে সুস্থ হয়ে যাবে। আবারো হেসে খেলে আমাদের ঘরকে আলোকিত করে রাখবে আমাদের ছোট্ট তৌহিদ।
আসুন আমরা সবাই শিশু তৌহিদকে বাঁচাতে এগিয়ে আসি। আরও একবর প্রমান করি মানুষ মানুষের জন্য।
আবু তৌহিদকে সাহায্য পাঠানোর ঠিকানা:
বিকাশ নাম্বার: ০১৭৯৮৯৯৩৭০৪ (আবু তৌহিদের বাবা, মো: তৈবুর রহমান)
বর্তমানে সে ঢাকার জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউট ও হাসপাতালে চিকিৎসক ড. সালাউদ্দীনের চিকিৎসা গ্রহণ করছেন। ডাক্তার বলেছেন তার চিকিৎসা খুব দ্রুত করাতে হবে এবং এর জন্য কমপক্ষে ৫ লক্ষ টাকার প্রয়োজন। যা তার বাবার পক্ষে যোগার করা সম্ভব নয়। টাকার অভাবে ঝড়ে যেতে বসেছে শিশু তৌহিদ। এদিকে আবু তৌহিদের সহপাঠিরা ও খেলার সাথীরা যখন স্কুলে যায় ও মাঠে খেলে তখন সে অসহায় চোখে তাকিয়ে দেখে তাদের দিকে। সে স্কুলে যেতে পারেনা ও খেলতে পারেনা। কারন সে যে রোগে ভুগছে সে রোগ নিয়ে দৌড়ঝাপ করা নিষেধ আছে চিকৎসকের। ইতিমধ্যে আবু তৌহিদ জেনে গেছে সে একটি মারাত্মক রোগে আক্রান্ত। তার পর থেকেই আবু তৌহীদের ফুটফুটে মুখের দিকে তাকাতে পারছেনা তার বাবা-মা ও স্বজনেরা।
আবু তৌহিদের বাবা তৈবুর রহমান এক বুক হতাশা ও অশ্রুসিক্ত চোখে এ প্রতিবেদককে বলেন, আমার ছেলে একটি কঠিন রোগে আক্রান্ত। তার হার্টে একটি ছিদ্র হয়েছে। আমার সন্তানের চিকিৎসা করাতে গিয়ে আমি নিজের সর্বস্বটুকু ফুরিয়েছি। তিনি আরও বলেন, আমি একজন সামান্য ফল বিক্রেতা। ঠাকুরগাঁও রোড বাজারে ফুটপাতে বসে ফল বিক্রি করি। আমার যা আয় তা দিয়ে চিকিৎসার এত টাকা যোগার করা সম্ভব নয়। আমার সন্তান যখন আমার দিকে তাকিয়ে বলে বাবা আমি কি তোমাদের ছেড়ে অনেক দূরে চলে যাবো? তখন আমাদের নিজেদের আবেগ তার কাছে ধরে রাখা খুব কষ্টকর হয়ে যায়। নিজেকে ভিষণ অসহায় মনে হয়। তাই আমি সমাজের স্ব-হৃদয়বান ব্যাক্তিদের কাছে আহ্বান ও অনুরোধ করছি যেন তারা আমার ছোট্ট শিশুকে বাঁচাতে এগিয়ে আসে। তারা প্রত্যেকে আমাকে আর্থিক ভাবে সাহায্য করলে হয়তো আমার সন্তান সু-চিকিৎসা পেয়ে সুস্থ হয়ে যাবে। আবারো হেসে খেলে আমাদের ঘরকে আলোকিত করে রাখবে আমাদের ছোট্ট তৌহিদ।
আসুন আমরা সবাই শিশু তৌহিদকে বাঁচাতে এগিয়ে আসি। আরও একবর প্রমান করি মানুষ মানুষের জন্য।
আবু তৌহিদকে সাহায্য পাঠানোর ঠিকানা:
বিকাশ নাম্বার: ০১৭৯৮৯৯৩৭০৪ (আবু তৌহিদের বাবা, মো: তৈবুর রহমান)