সৈয়দপুরে আকস্মিক শিলা বৃষ্টি
https://www.obolokon24.com/2019/04/saidpur_64.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু,সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:
গতকাল মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) নীলফামারীর সৈয়দপুরে আকস্মিক শিলা বৃষ্টি হয়েছে। প্রায় ১৫/ ২০ মিনিটের প্রবল শিলা বৃষ্টিতে আম ও লিচুর মুকুল ও গুটি ঝড়ে পড়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) বেলা আনুমানিক ৩ টার দিকে আকস্মিক শিলাবৃষ্টির শুরু হয়। তার আগে থেকে আকাশে বিকটভাবে গর্জাতে থাকে। এভাবে বেশ কিছু সময় ধরে আকাশ প্রচন্ডভাবে গর্জাগর্জির এক পর্যায়ে প্রবল বেগে শিলাবৃষ্টি শুরু হয়। বড় বড় আকারে এ শিলাবৃষ্টি প্রায় ১৫/২০ মিনিট অব্যাহত ছিল। এক একটি শিলার আনুমানিক ওজন ৫০ গ্রাম থেকে ১০০ গ্রাম পর্যন্ত হবে। বড় বড় আকারে শিলাবৃষ্টির কারেণ পুরাতন টিনের চাল, মৃৎশিল্পীদের তৈরি করা বিভিন্ন মাটির তৈজসপত্রসহ অন্যান্য জিনিসপত্র নষ্ট হয়েছে। শিলাবৃষ্টিতে ইটভাটাগুলোতে তৈরি করে রাখা কাঁচা ইট শিলাবৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্থ হয়।
এদিকে, আকস্মিক শিলাবৃষ্টি শুরু হলে শহরের বিভিন্ন পাড়া-মহল্লার নানা বয়সী ছেলে মেয়েরা ঘরে বাইরে বেরিয়ে শিলা সংগ্রহ করতে থাকে। কিন্তু বেশ বড় আকৃতির শিলার আঘাতে তারা বেশি সময় বাইরে অবস্থান নিতে পারেনি। এ সময় স্কুল- কলেজে থাকা শিক্ষার্থীরা আকাশ থেকে পড়া শিলা সংগ্রহে মেতে উঠে।
শহরের বাঙ্গালীপুর নিজপাড়া ষাট্টোর্ধ্ব মালেকা বেগম আলী বলেন, আমার এই সময়ে আমি এতোদিন এতো বড় আকারে শিলাবৃষ্টি হতে দেখেনি।
অপরদিকে, শিলার সঙ্গে সঙ্গে মুষলধারে বৃষ্টিপাতও হয়েছে। এ শিলাবৃষ্টি ফলে আম ও লিচু গাছের গুটি আম সম্পূর্ণরূপে ঝড়ে পড়েছে। এতে আমগাছগুলো একেবারে গুটি শুন্য হয়ে পড়ে।তবে অবিশ্বাস্য হলেও সত্য সৈয়দপুর শহর এলাকায় প্রবলবেগে শিলাবৃষ্টি হলেও উপজেলার ৫টি ইউনিয়নে শুধুমাত্র হালকা বৃষ্টিপাত হয়েছে।
সৈয়দপুর উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মোছা. হোমায়রা মন্ডল বলেন, মৌসুমের প্রথম শিলাবৃষ্টিতে আম ও লিচুর গুটি ঝরে পড়েছে। এতে ফলন কম মিলবে। এছাড়াও এ হালকা বৃষ্টি ফলে ফসলের তেমন ক্ষয়ক্ষতি হয়নি বলে জানান তিনি।
সৈয়দপুর বিমানবন্দরে স্থাপিত আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবহাওয়া সহকারি মো. লোকমান হাকিম জানান, আজ মঙ্গলবার বিকেল ২টা ৫০ মিনিট থেকে পৌণ ৪টা পর্যন্ত ৩ দশমিক ৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) নীলফামারীর সৈয়দপুরে আকস্মিক শিলা বৃষ্টি হয়েছে। প্রায় ১৫/ ২০ মিনিটের প্রবল শিলা বৃষ্টিতে আম ও লিচুর মুকুল ও গুটি ঝড়ে পড়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) বেলা আনুমানিক ৩ টার দিকে আকস্মিক শিলাবৃষ্টির শুরু হয়। তার আগে থেকে আকাশে বিকটভাবে গর্জাতে থাকে। এভাবে বেশ কিছু সময় ধরে আকাশ প্রচন্ডভাবে গর্জাগর্জির এক পর্যায়ে প্রবল বেগে শিলাবৃষ্টি শুরু হয়। বড় বড় আকারে এ শিলাবৃষ্টি প্রায় ১৫/২০ মিনিট অব্যাহত ছিল। এক একটি শিলার আনুমানিক ওজন ৫০ গ্রাম থেকে ১০০ গ্রাম পর্যন্ত হবে। বড় বড় আকারে শিলাবৃষ্টির কারেণ পুরাতন টিনের চাল, মৃৎশিল্পীদের তৈরি করা বিভিন্ন মাটির তৈজসপত্রসহ অন্যান্য জিনিসপত্র নষ্ট হয়েছে। শিলাবৃষ্টিতে ইটভাটাগুলোতে তৈরি করে রাখা কাঁচা ইট শিলাবৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্থ হয়।
এদিকে, আকস্মিক শিলাবৃষ্টি শুরু হলে শহরের বিভিন্ন পাড়া-মহল্লার নানা বয়সী ছেলে মেয়েরা ঘরে বাইরে বেরিয়ে শিলা সংগ্রহ করতে থাকে। কিন্তু বেশ বড় আকৃতির শিলার আঘাতে তারা বেশি সময় বাইরে অবস্থান নিতে পারেনি। এ সময় স্কুল- কলেজে থাকা শিক্ষার্থীরা আকাশ থেকে পড়া শিলা সংগ্রহে মেতে উঠে।
শহরের বাঙ্গালীপুর নিজপাড়া ষাট্টোর্ধ্ব মালেকা বেগম আলী বলেন, আমার এই সময়ে আমি এতোদিন এতো বড় আকারে শিলাবৃষ্টি হতে দেখেনি।
অপরদিকে, শিলার সঙ্গে সঙ্গে মুষলধারে বৃষ্টিপাতও হয়েছে। এ শিলাবৃষ্টি ফলে আম ও লিচু গাছের গুটি আম সম্পূর্ণরূপে ঝড়ে পড়েছে। এতে আমগাছগুলো একেবারে গুটি শুন্য হয়ে পড়ে।তবে অবিশ্বাস্য হলেও সত্য সৈয়দপুর শহর এলাকায় প্রবলবেগে শিলাবৃষ্টি হলেও উপজেলার ৫টি ইউনিয়নে শুধুমাত্র হালকা বৃষ্টিপাত হয়েছে।
সৈয়দপুর উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মোছা. হোমায়রা মন্ডল বলেন, মৌসুমের প্রথম শিলাবৃষ্টিতে আম ও লিচুর গুটি ঝরে পড়েছে। এতে ফলন কম মিলবে। এছাড়াও এ হালকা বৃষ্টি ফলে ফসলের তেমন ক্ষয়ক্ষতি হয়নি বলে জানান তিনি।
সৈয়দপুর বিমানবন্দরে স্থাপিত আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবহাওয়া সহকারি মো. লোকমান হাকিম জানান, আজ মঙ্গলবার বিকেল ২টা ৫০ মিনিট থেকে পৌণ ৪টা পর্যন্ত ৩ দশমিক ৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।