পীরগাছায় কৃষিতে জনপ্রিয় আলোক ফাঁদ ও পাচিং পদ্ধতি
https://www.obolokon24.com/2019/04/rangpur_4.html
ফজলুর রহমান,পীরগাছা(রংপুর) ঃ
রংপুরের পীরগাছায় বুধবার সন্ধায় এক যোগে ২৭টি ব্লকের ইরি-বোরো ধান ক্ষেতে ক্ষতিকর পোকা দমনে কীটনাশকের বদলে নিজস্ব উদ্ভাবনে আলোক ফাঁদ ও পার্চিং পদ্ধতি বাস্তবায়ন করা হয়। ক্ষেতে ক্ষতিকর পোকা দমনে আলোক ফাঁদ তৈরী ও জমিতে অল্প ব্যবধানে গাছের ডাল বা বাঁশের কঞ্চি পুতে পাচিং পদ্ধতি ব্যবহার দিন দিন কৃষকদের মাঝে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ।
সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন এলাকার বিশাল সবুজ মাঠ জুড়ে সারি সারি বাঁশের কঞ্চি ও গাছের ডাল দাড়িয়ে রয়েছে। এসব কঞ্চি ও গাছের ডালে দলবেঁধে বসে আছে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি। এছাড়া সন্ধার পর ধান ক্ষেতে খুটিঁর সাথে বৈদ্যুতিক বাল্ব বা চার্জার লাইট জ্বালিয়ে নীচের পাত্রে পানির সাথে কেরোসিন তেল মিশিয়ে আলোক ফাঁদ তৈরী করা হয়। ফলে ক্ষেতের জন্য ক্ষতিকর পোকামাকড় আলোর নিকট এসে পানিতে পড়ে মারা যাচ্ছে। উপজেরার তাম্বুলপুর ইউনিয়নের দিকটারী গ্রামের কৃষক মতিয়ার রহমান বলেন, কীটনাশক দিয়ে পোকামাকড় দমনে খরচ বেশি হতো। এখন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তাদের পরামর্শক্রমে ক্ষেতে আলোক ফাঁদ ও পার্চি পদ্ধতিতে খরচ নেই বললেই চলে।
তাম্বুলপুর ইউনিয়নের তাম্বুলপুর ব্লকের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা খয়বার হোসেন বলেন, ধান ক্ষেতে রোগ বালাই ও পোকামাকড় দমনে কৃষকদের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
উপজেলা উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা আব্দুল লতিফ এর সাথে কথা হলে তিনি জানান, কৃষকরা আলোক ফাঁদ ও পাচিং পদ্ধতি ব্যবহার করে খুব সহজেই ধানের ক্ষেতে পোকামাকড়ের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শামীমূর রহমান জানান, গত বুধবার উপজেলার ২৭ ব্লকে এক যোগে আলোক ফাঁদ স্থাপন করি। এসময় উপকারি ও ক্ষতিকর পোকার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করে কৃষকদের প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা দেয়া হয়।
রংপুরের পীরগাছায় বুধবার সন্ধায় এক যোগে ২৭টি ব্লকের ইরি-বোরো ধান ক্ষেতে ক্ষতিকর পোকা দমনে কীটনাশকের বদলে নিজস্ব উদ্ভাবনে আলোক ফাঁদ ও পার্চিং পদ্ধতি বাস্তবায়ন করা হয়। ক্ষেতে ক্ষতিকর পোকা দমনে আলোক ফাঁদ তৈরী ও জমিতে অল্প ব্যবধানে গাছের ডাল বা বাঁশের কঞ্চি পুতে পাচিং পদ্ধতি ব্যবহার দিন দিন কৃষকদের মাঝে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ।
সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন এলাকার বিশাল সবুজ মাঠ জুড়ে সারি সারি বাঁশের কঞ্চি ও গাছের ডাল দাড়িয়ে রয়েছে। এসব কঞ্চি ও গাছের ডালে দলবেঁধে বসে আছে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি। এছাড়া সন্ধার পর ধান ক্ষেতে খুটিঁর সাথে বৈদ্যুতিক বাল্ব বা চার্জার লাইট জ্বালিয়ে নীচের পাত্রে পানির সাথে কেরোসিন তেল মিশিয়ে আলোক ফাঁদ তৈরী করা হয়। ফলে ক্ষেতের জন্য ক্ষতিকর পোকামাকড় আলোর নিকট এসে পানিতে পড়ে মারা যাচ্ছে। উপজেরার তাম্বুলপুর ইউনিয়নের দিকটারী গ্রামের কৃষক মতিয়ার রহমান বলেন, কীটনাশক দিয়ে পোকামাকড় দমনে খরচ বেশি হতো। এখন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তাদের পরামর্শক্রমে ক্ষেতে আলোক ফাঁদ ও পার্চি পদ্ধতিতে খরচ নেই বললেই চলে।
তাম্বুলপুর ইউনিয়নের তাম্বুলপুর ব্লকের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা খয়বার হোসেন বলেন, ধান ক্ষেতে রোগ বালাই ও পোকামাকড় দমনে কৃষকদের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
উপজেলা উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা আব্দুল লতিফ এর সাথে কথা হলে তিনি জানান, কৃষকরা আলোক ফাঁদ ও পাচিং পদ্ধতি ব্যবহার করে খুব সহজেই ধানের ক্ষেতে পোকামাকড়ের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শামীমূর রহমান জানান, গত বুধবার উপজেলার ২৭ ব্লকে এক যোগে আলোক ফাঁদ স্থাপন করি। এসময় উপকারি ও ক্ষতিকর পোকার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করে কৃষকদের প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা দেয়া হয়।