সুন্দরগঞ্জে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গাছ কর্তন
https://www.obolokon24.com/2019/04/gaibandha_24.html
নুরুল আলম ডাকুয়া, সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধিঃ
গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৭০ হাজার টাকা মূল্যের ৭টি গাছ কর্তন করা হয়েছে।
জানা যায়, উপজেলার বোচাগাড়ী মৌজায় অবস্থিত ‘উজান বোচাগাড়ী শিশু মঙ্গল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নামে বোচাগাড়ী গ্রামের মৃত মোজাহেদুল বারী খানের পুত্র ডা. নওয়াজেশ হোসেন খান ৩৩ শতাংশ জমি দান করেন। যার এসএ খতিয়ান নং-১৬১০ জমা-৩/৩১ টাকা দাগ নং- ২৯১৬,২৯০৮,২৯১৫,২৯১৩,২৯০৬ ও ২৯১৭ জমির পরিমান ২ একর ৫ শতাংশ যার মধ্যে থেকে ২৯০৬ দাগ উল্লেখ করে ৩৩ শতাংশ জমি বিদ্যালয়ের নামে দান করেন। উক্ত জমা খতিয়ানে নওয়াজেশ হোসেন খান ৩৩ শতাংশেরও বেশি জমির প্রাপ্যতা থাকলেও তথাকতিত ভাবে বিদ্যালয়কে ৩০ শতাংশ জমি দেওয়া হয়। ফলে বিদ্যালয় ৩ শতাংশ জমি থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। উক্ত ৩ শতাংশ জমিতে অসংখ্য বিভিন্ন প্রজাতির গাছ রয়েছে। গত শনিবার বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে না জানিয়ে নওয়াজেশ হোসেনের বড় ভাই প্রধান শিক্ষকের যোগসাজসে ৭টি ইউক্লিপটার গাছ স্থানীয় গাছ ব্যবসায়ী নুরুল ইসলামের নিকট বিক্রয় করেন। যার আনুমানিক মুল্য ৭০ হাজার টাকা। বিক্রয়কৃত গাছগুলি ঐ দিনই কর্তন করা হয়।
এসময় স্থানীয় জনতা বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসার সোলায়মান আলীকে জানালে তিনি থানা পুলিশ ও সহকারী উপজেলা প্রাঃ শিক্ষা অফিসার পরিমলকে ঘটনা স্থলে পাঠালেও কর্তনকৃত গাছ রক্ষা করা সম্ভব হয়নি।
এব্যাপারে সহকারী উপজেলা প্রাঃ শিক্ষা অফিসার পরিমল জানান, ৩০ শতাংশ জমি বিদ্যালয়ের নামে খারিজ করার কারনে গাছ কর্তনে বাধাঁ দেওয়া হয়নি। তবে কাগজ পত্র অনুসারে বিদ্যালয় ৩৩ শতাংশ জমি প্রাপ্যতা হলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উক্ত ইউনিয়নের ভুুমি অফিসের দায়িত্বশীল আবু বক্কর সিদ্দিক জানান, যেহেতু ১৬০৯,১৬১০ এই দুই খতিয়ানে ৩ একর ১০ শতাংশ জমি আছে। খতিয়ানের মালিক জমিদাতা নওয়াজেশ হোসেন খানের মৌরশ পিতা ও দাদি সেহেতু ৩৩ শতাংশ জমি স্কুলে সঠিক আছে।
বিষয়টি জেলা প্রশাসক সহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরের সকল কর্মকর্তার আসু দৃষ্টি দেওয়া প্রয়োজন।
গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৭০ হাজার টাকা মূল্যের ৭টি গাছ কর্তন করা হয়েছে।
জানা যায়, উপজেলার বোচাগাড়ী মৌজায় অবস্থিত ‘উজান বোচাগাড়ী শিশু মঙ্গল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নামে বোচাগাড়ী গ্রামের মৃত মোজাহেদুল বারী খানের পুত্র ডা. নওয়াজেশ হোসেন খান ৩৩ শতাংশ জমি দান করেন। যার এসএ খতিয়ান নং-১৬১০ জমা-৩/৩১ টাকা দাগ নং- ২৯১৬,২৯০৮,২৯১৫,২৯১৩,২৯০৬ ও ২৯১৭ জমির পরিমান ২ একর ৫ শতাংশ যার মধ্যে থেকে ২৯০৬ দাগ উল্লেখ করে ৩৩ শতাংশ জমি বিদ্যালয়ের নামে দান করেন। উক্ত জমা খতিয়ানে নওয়াজেশ হোসেন খান ৩৩ শতাংশেরও বেশি জমির প্রাপ্যতা থাকলেও তথাকতিত ভাবে বিদ্যালয়কে ৩০ শতাংশ জমি দেওয়া হয়। ফলে বিদ্যালয় ৩ শতাংশ জমি থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। উক্ত ৩ শতাংশ জমিতে অসংখ্য বিভিন্ন প্রজাতির গাছ রয়েছে। গত শনিবার বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে না জানিয়ে নওয়াজেশ হোসেনের বড় ভাই প্রধান শিক্ষকের যোগসাজসে ৭টি ইউক্লিপটার গাছ স্থানীয় গাছ ব্যবসায়ী নুরুল ইসলামের নিকট বিক্রয় করেন। যার আনুমানিক মুল্য ৭০ হাজার টাকা। বিক্রয়কৃত গাছগুলি ঐ দিনই কর্তন করা হয়।
এসময় স্থানীয় জনতা বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসার সোলায়মান আলীকে জানালে তিনি থানা পুলিশ ও সহকারী উপজেলা প্রাঃ শিক্ষা অফিসার পরিমলকে ঘটনা স্থলে পাঠালেও কর্তনকৃত গাছ রক্ষা করা সম্ভব হয়নি।
এব্যাপারে সহকারী উপজেলা প্রাঃ শিক্ষা অফিসার পরিমল জানান, ৩০ শতাংশ জমি বিদ্যালয়ের নামে খারিজ করার কারনে গাছ কর্তনে বাধাঁ দেওয়া হয়নি। তবে কাগজ পত্র অনুসারে বিদ্যালয় ৩৩ শতাংশ জমি প্রাপ্যতা হলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উক্ত ইউনিয়নের ভুুমি অফিসের দায়িত্বশীল আবু বক্কর সিদ্দিক জানান, যেহেতু ১৬০৯,১৬১০ এই দুই খতিয়ানে ৩ একর ১০ শতাংশ জমি আছে। খতিয়ানের মালিক জমিদাতা নওয়াজেশ হোসেন খানের মৌরশ পিতা ও দাদি সেহেতু ৩৩ শতাংশ জমি স্কুলে সঠিক আছে।
বিষয়টি জেলা প্রশাসক সহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরের সকল কর্মকর্তার আসু দৃষ্টি দেওয়া প্রয়োজন।