কিশোরগঞ্জে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে ৭ টি পরিবারের সর্বস্ব পুড়ে ছাই
https://www.obolokon24.com/2019/04/fire.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)সংবাদদাতাঃ নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার পুটিমারী ইউনিয়নের সাদুরারপুল মন্থনা গ্রামে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে ৭টি পরিবারের ১৪ টি বসতঘর, ঘরেরক্ষিত মালামাল, নগদ ৫ লক্ষ টাকা , একটি গরু ও চারটি ছাগল পুরে ছাই হয়ে গেছে।এসময় আগুনে পুরে মোরছালিন ইসলাম নামে ১০ বছরের একটি শিশু আহত হয়। আহত শিশুটিকে কিশোরগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার রাত আড়াইটার দিকে ।
কিশোরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের ষ্টেশন অফিসার রেদওয়ানুজ্জামান জানান, মঙ্গলবার রাত আড়াইটার দিকে বজ্রপাত থেকে আগুনের সুত্রপাত হয়। মুহুত্বের মধ্যেই আগুনের লেলিহান শিখা চারিদিকে ছড়িয়ে পরে । এসময় ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি যাওয়ার আগেই সাদুরার পুল মন্থনা গ্রামের মৃত ফরিজ উদ্দিনের ছেলে আবু হোসেনের দুইটি টিনের ঘর, মেয়ের বিয়ের খরচের ৫ লাখ টাকা, বাকি মামুদের দুটি টিনের ঘর একটি গরু, কাফি মামুদের দুটি টিনের ঘর তিনটি ছাগল, আবু বায়দার দুটি টিনের ঘর, মেছের আলীর দুটি টিনের ঘর, দেলাবরের দুটি টিনের ঘর, এবং আমিনা বেগমের দুটি টিনের ঘরসহ ঘরে রক্ষিত আসবাবপত্র ধান, চাল, আলু শরিষা, পুরে ছাই হয়ে গেছে। এতে ক্ষয়ক্ষতির পরিমান প্রায় ২০ লাখ টাকা। পরে ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে।
পুটিমারী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবু সায়েম লিটন বলেন, মঙ্গলবার রাত আড়াইটার দিকে ১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা আবু হোসেনের ঘরে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে কিশোরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসকে খরব দেই। ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি আসার আগেই ৭টি পরিবারের সবস্ব পুরে ছাই হয়ে গেছে। সঠিক সময়ে ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি না আসলে আরো বড় ধরনের ক্ষতি হতে পারত। এদিকে বুধবার সকাল ৯ টায় ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শাহ মোঃ আবুল কালাম বারী পাইলট উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবুল কালাম আজাদ, পুটিমারী ইউপি চেয়ারম্যান আবু সায়েম লিটন, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আব্দুল হাই সরকার, শিক্ষক মোকলেছুর রহমান।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবুল কালাম আজাদ বলেন, অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার গুলোর মাঝে তাৎক্ষনিভাবে ৩০ কেজি করে চাল, নগদ ৩ হাজার করে টাকা, দুটি করে কম্বল এবং এক বান্ডিল করে টিন বিতরন করা হয়েছে।
কিশোরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের ষ্টেশন অফিসার রেদওয়ানুজ্জামান জানান, মঙ্গলবার রাত আড়াইটার দিকে বজ্রপাত থেকে আগুনের সুত্রপাত হয়। মুহুত্বের মধ্যেই আগুনের লেলিহান শিখা চারিদিকে ছড়িয়ে পরে । এসময় ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি যাওয়ার আগেই সাদুরার পুল মন্থনা গ্রামের মৃত ফরিজ উদ্দিনের ছেলে আবু হোসেনের দুইটি টিনের ঘর, মেয়ের বিয়ের খরচের ৫ লাখ টাকা, বাকি মামুদের দুটি টিনের ঘর একটি গরু, কাফি মামুদের দুটি টিনের ঘর তিনটি ছাগল, আবু বায়দার দুটি টিনের ঘর, মেছের আলীর দুটি টিনের ঘর, দেলাবরের দুটি টিনের ঘর, এবং আমিনা বেগমের দুটি টিনের ঘরসহ ঘরে রক্ষিত আসবাবপত্র ধান, চাল, আলু শরিষা, পুরে ছাই হয়ে গেছে। এতে ক্ষয়ক্ষতির পরিমান প্রায় ২০ লাখ টাকা। পরে ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে।
পুটিমারী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবু সায়েম লিটন বলেন, মঙ্গলবার রাত আড়াইটার দিকে ১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা আবু হোসেনের ঘরে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে কিশোরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসকে খরব দেই। ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি আসার আগেই ৭টি পরিবারের সবস্ব পুরে ছাই হয়ে গেছে। সঠিক সময়ে ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি না আসলে আরো বড় ধরনের ক্ষতি হতে পারত। এদিকে বুধবার সকাল ৯ টায় ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শাহ মোঃ আবুল কালাম বারী পাইলট উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবুল কালাম আজাদ, পুটিমারী ইউপি চেয়ারম্যান আবু সায়েম লিটন, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আব্দুল হাই সরকার, শিক্ষক মোকলেছুর রহমান।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবুল কালাম আজাদ বলেন, অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার গুলোর মাঝে তাৎক্ষনিভাবে ৩০ কেজি করে চাল, নগদ ৩ হাজার করে টাকা, দুটি করে কম্বল এবং এক বান্ডিল করে টিন বিতরন করা হয়েছে।