রাজশাহীতে মদপানে নিহত তুর্যের বাড়ি নীলফামারীর ডোমারে
https://www.obolokon24.com/2019/04/domar_8.html
আনিছুর রহমান মানিক/আবু ফাত্তাহ্ কামাল (পাখি)- অতিরিক্ত মদ্যপানে আজ রবিবার (৭ এপ্রিল) যে দুইজন নিহত হয়েছে তাদের মধ্যে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী তুর্য বর্মনের বাড়ি নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার পৌর শহরের ৪নম্বর ওয়ার্ডের চাকধাপাড়ায়। তুর্য বর্মন ২০১৭ সালে অর্থনীতিতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন।
বকুল বর্মনের একমাত্র ছেলে এক মেয়ের মধ্যে তুর্য বড়। ছোটবোন ডোমার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্রী। আর তার মা উপজেলার বোড়াগাড়ী ইউনিয়নের মাহিগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক।
তুর্য বর্মন রাজশাহী নগরীর মোন্নাফের মোড় এলাকার সাইফ টাওয়ারের ২১৪নং রুমে থাকতেন।
তার মৃত্যুর সংবাদে ডোমার এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে। তবে অতিরিক্ত মদপানে নিহত হওয়ার খবরটি এলাকার মানুষ মেনে নিতে পারছে না।
মিথুন রায় নামে তার প্রতিবেশী জানান, তুর্য লেখাপড়ায় বরাবরেই ভালো ছিল। খুব শান্ত স্বভাবের সে। মদপানে তার মৃত্যুর সংবাদটি আমরা মেনে নিতে পারছি না।
একই কথা বলেন, তার প্রতিবেশী রতন। তিনি জানান, এলাকার ছেলেদের সাথে খুব একটা মিশতো না তুর্য। তবে সে যে মদপান করতো এটা তাদের জানা ছিল না। খবর পেয়ে সকালে তুর্য বর্মনের বাবা বকুল বর্মন রাজশাহী গেছেন।
বিভিন্ন গণমাধ্যমে জানা যায়,শনিবার রাতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পিছনে রামচন্দ্রপুর এলাকার বাশার রোডের একটি মেসে তিন বন্ধু তুর্য, রকি, মুতাসিম রাফিদ আড্ডা দিচ্ছিল। এরই ফাকে তারা মদ পান করতে থাকেন। মেস মালিক আলফাজ হোসেন জানান, রাতে তিনজন বন্ধু অতিরিক্ত মদপান করেন। ফলে ভোরে তারা অসুস্থ্য হয়ে পড়ে। স্থানীয়দের সহযোগিতায় তিনজনকে রবিবার সকালে হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয়। সেখানে সকাল ৭টায় মুতাসিম ও সকাল ৮টায় তুর্য রায় মারা যান। অপর শিক্ষার্থী রকি ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
বকুল বর্মনের একমাত্র ছেলে এক মেয়ের মধ্যে তুর্য বড়। ছোটবোন ডোমার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্রী। আর তার মা উপজেলার বোড়াগাড়ী ইউনিয়নের মাহিগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক।
তুর্য বর্মন রাজশাহী নগরীর মোন্নাফের মোড় এলাকার সাইফ টাওয়ারের ২১৪নং রুমে থাকতেন।
তার মৃত্যুর সংবাদে ডোমার এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে। তবে অতিরিক্ত মদপানে নিহত হওয়ার খবরটি এলাকার মানুষ মেনে নিতে পারছে না।
মিথুন রায় নামে তার প্রতিবেশী জানান, তুর্য লেখাপড়ায় বরাবরেই ভালো ছিল। খুব শান্ত স্বভাবের সে। মদপানে তার মৃত্যুর সংবাদটি আমরা মেনে নিতে পারছি না।
একই কথা বলেন, তার প্রতিবেশী রতন। তিনি জানান, এলাকার ছেলেদের সাথে খুব একটা মিশতো না তুর্য। তবে সে যে মদপান করতো এটা তাদের জানা ছিল না। খবর পেয়ে সকালে তুর্য বর্মনের বাবা বকুল বর্মন রাজশাহী গেছেন।
বিভিন্ন গণমাধ্যমে জানা যায়,শনিবার রাতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পিছনে রামচন্দ্রপুর এলাকার বাশার রোডের একটি মেসে তিন বন্ধু তুর্য, রকি, মুতাসিম রাফিদ আড্ডা দিচ্ছিল। এরই ফাকে তারা মদ পান করতে থাকেন। মেস মালিক আলফাজ হোসেন জানান, রাতে তিনজন বন্ধু অতিরিক্ত মদপান করেন। ফলে ভোরে তারা অসুস্থ্য হয়ে পড়ে। স্থানীয়দের সহযোগিতায় তিনজনকে রবিবার সকালে হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয়। সেখানে সকাল ৭টায় মুতাসিম ও সকাল ৮টায় তুর্য রায় মারা যান। অপর শিক্ষার্থী রকি ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন রয়েছে।