ডোমারে ২দিন ব্যাপী তাফসিরুল কোরআন মাহফিল।
https://www.obolokon24.com/2019/04/domar_12.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি>>
নীলফামারীর ডোমারে ২দিন ব্যাপী তাফসিরুল কোরআন মাহফিল সমাপ্ত হয়েছে।
উপজেলার সদর ইউনিয়নের পুর্ব ছোট রাউতা (বক্করের মোড়) এলাহী জামে মসজিদ ও এলাকাবাসীর যৌথ্য উদ্যোগে ৪র্থ তম বার্ষিকীর সমাপনি দিবস অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১১এপ্রিল) সন্ধ্যায় মসজিদ সংলগ্ন মাঠে মাহফিলের উদ্বোধন করেন, ডোমার সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোসাব্বের হোসেন মানু। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য রায়হানুল হক প্রধান ইউসুফের পৃষ্টপোষকতায় আলহাজ্ব মাহাবুবউল হক প্রধানের সভাপতিত্বে প্রধান মুফাস্সীর হিসাবে কোরআন ও হাদিসের আলোকে বয়ান পেশ করেন, আল্লামা হযরত মাওঃ মোঃ আহম্মদউল্লাহ ইসলাহী, ঢাকা। বিশেষ মুফাস্সীর হযরত মাওঃ মোঃ মুজিবুর রহমান, ডিমলা। প্রথমদিন বুধবার প্রধান মুফাস্সীর হাফেজ হযরত মাওঃ মোঃ মাসউদুর রহমান, নাটোর। বিশেষ মুফাস্সীর হাফেজ হযরত মাওঃ মোকারম হোসেন সাঈদী, নীলফামারী বয়ান পেশ করেন। মাহফিলে বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা হাজারো ধর্মপ্রিয় মানুষের ঢল নামে, তাদের মধ্যে নারী ভক্তদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। যেনো মুসলিম উম্মার মিলন মেলায় পরিনত হয়েছে। আগামীতে সকলের সহযোগিতা পেলে এর চেয়েও বড় ধরনের উদ্যোগ নিতে পারবে বলে আয়োজক কমিটি জানান।
নীলফামারীর ডোমারে ২দিন ব্যাপী তাফসিরুল কোরআন মাহফিল সমাপ্ত হয়েছে।
উপজেলার সদর ইউনিয়নের পুর্ব ছোট রাউতা (বক্করের মোড়) এলাহী জামে মসজিদ ও এলাকাবাসীর যৌথ্য উদ্যোগে ৪র্থ তম বার্ষিকীর সমাপনি দিবস অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১১এপ্রিল) সন্ধ্যায় মসজিদ সংলগ্ন মাঠে মাহফিলের উদ্বোধন করেন, ডোমার সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোসাব্বের হোসেন মানু। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য রায়হানুল হক প্রধান ইউসুফের পৃষ্টপোষকতায় আলহাজ্ব মাহাবুবউল হক প্রধানের সভাপতিত্বে প্রধান মুফাস্সীর হিসাবে কোরআন ও হাদিসের আলোকে বয়ান পেশ করেন, আল্লামা হযরত মাওঃ মোঃ আহম্মদউল্লাহ ইসলাহী, ঢাকা। বিশেষ মুফাস্সীর হযরত মাওঃ মোঃ মুজিবুর রহমান, ডিমলা। প্রথমদিন বুধবার প্রধান মুফাস্সীর হাফেজ হযরত মাওঃ মোঃ মাসউদুর রহমান, নাটোর। বিশেষ মুফাস্সীর হাফেজ হযরত মাওঃ মোকারম হোসেন সাঈদী, নীলফামারী বয়ান পেশ করেন। মাহফিলে বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা হাজারো ধর্মপ্রিয় মানুষের ঢল নামে, তাদের মধ্যে নারী ভক্তদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। যেনো মুসলিম উম্মার মিলন মেলায় পরিনত হয়েছে। আগামীতে সকলের সহযোগিতা পেলে এর চেয়েও বড় ধরনের উদ্যোগ নিতে পারবে বলে আয়োজক কমিটি জানান।