পার্বতীপুরে মধ্যপাড়া খনির উত্তোলন যন্ত্র নষ্ট ১৫ দিন ধরে পাথর উৎপাদন বন্ধ
https://www.obolokon24.com/2019/04/dinajpur_18.html
এম এ আলম বাবলু, পার্বতীপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃ
পার্বতীপুরে মধ্যপাড়া খনির পাথর উত্তোলন কাজে ব্যবহৃত যন্ত্র নষ্ট হয়ে যাওয়ায় ১৫ দিন ধরে পাথর উত্তোলন বন্ধ রয়েছে। কবে নাগাদ পাথর উত্তোলন শুরু হবে খনি কর্তৃপক্ষ সঠিক ভাবে বলতে পারছে না। এদিকে খনি ইয়ার্ডে পাথরের মজুদ বেড়ে যাওয়ায় বিক্রি বাড়াতে পাথরের বিক্রয় মুল্য কমানো হচ্ছে।
জানা গেছে, মধ্যপাড়া খনির পাথর উত্তোলন কাজে ব্যবহৃত উইন্ডিং মেশিনের গিয়ার বক্সের পিনিয়াম ভেঙ্গে যাওয়ায় গত ৩ এপ্রিল রাত থেকে পাথর উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। চীন থেকে আমদানীকৃত উইন্ডিং মেশিনটির পুরো গিয়ার বক্স পরিবর্তন করতে হবে নাকি শুধু পিনিয়াম হলেই চলবে, মেরামত করতে কতদিন সময় লাগবে এবং কবে নাগাদ পাথর উৎপাদন শুরু হবে খনি কর্তৃপক্ষ কিছুই বলতে পারছে না। তবে একটি সুত্র জানায়, খনির উৎপাদন ঠিকাদার জিটিসি উইন্ডিং মেশিন সরবরাহকারী চীনা কোম্পানীর সাথে যোগাযোগ করে গিয়ারবক্স মেরামতের উদ্যোগ নিয়েছে।
এদিকে, বছর খানিক ধরে মধ্যপাড়া খনির পাথর বিক্রিতে গতি নেই। এরফলে খনি ইয়ার্ডে বিপুল পরিমাণ পাথরের মজুদ গড়ে উঠেছে। বর্তমানে খনি ইয়ার্ডে বিভিন্ন সাইজের প্রায় ৬ লাখ টন পাথরের মজুদ রয়েছে। এ অবস্থায় পাথর বিক্রিতে গতি আনতে পাথরের মুল্য কমানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
খনি কর্তৃপক্ষ বলছে, সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৬ চাকার গাড়ীতে ট্রাকসহ ২২ টনের বেশী এবং ১০ চাকার গাড়ীতে ট্রাকসহ ৩০ টনের বেশী মালামাল পরিবহণ করা যাবে না। সরকারি এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করতে গিয়েই খনির পাথর বিক্রি কমে যায়। ট্রাক মালিক ও চালকরা আগে যেখানে ৬ চাকার ট্রাকে ২৫/২৬ টন এবং ১০ চাকার ট্রাকে ৪০/৪১ টন পাথর পরিবহণ করতে পারতো এখন সেখানে একই ভাড়ায় ৬ চাকার ট্রাকে ১৫/১৬ টন এবং ১০ চাকার ট্রাকে ১৯/২০ টনের বেশী পাথর পরিবহণ করতে পারছে না। অথচ পাথর আমদানীকারক ও সরবরাহকারী বেসরকারী প্রতিষ্ঠানগুলো সরকারি সিদ্ধান্ত না মেনে আগের নিয়মেই ট্রাকে অতিরিক্ত পাথর পরিবহণ করছে। এর ফলে খনি কর্তৃপক্ষ ক্রেতা হারায় এবং বিক্রি কমে যায়।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে যোগাযোগ করা হলে মধ্যপাড়া গ্রানাইট মাইনিং কোম্পানী লিমিটেডের (এমজিএমসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাবেদ চৌধুরী বলেন- খনি উৎপাদন ঠিকাদার জিটিসি উইন্ডিং মেশিন মেরামত করে কবে নাগাদ পাথর উৎপাদন শুরু করতে পারবে এখনও সুনির্দিষ্টভাবে জানায়নি। সেজন্য মেশিনটি মেরামত করে পুনরায় পাথর উৎপাদনে যেতে কতদিন সময় লাগবে তা বলা যাচ্ছে না। অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পাথরের বিক্রয় মুল্য কমানোর বিষয়ে বিদ্যুৎ , জ¦ালানী ও খনিজ সম্পাদ মন্ত্রণালয়ের মতামত চাওয়া হয়েছে। মন্ত্রণালয় অনুমোদন দিলে পাথরের বিক্রয় মুল্য কমানো হবে।
পার্বতীপুরে মধ্যপাড়া খনির পাথর উত্তোলন কাজে ব্যবহৃত যন্ত্র নষ্ট হয়ে যাওয়ায় ১৫ দিন ধরে পাথর উত্তোলন বন্ধ রয়েছে। কবে নাগাদ পাথর উত্তোলন শুরু হবে খনি কর্তৃপক্ষ সঠিক ভাবে বলতে পারছে না। এদিকে খনি ইয়ার্ডে পাথরের মজুদ বেড়ে যাওয়ায় বিক্রি বাড়াতে পাথরের বিক্রয় মুল্য কমানো হচ্ছে।
জানা গেছে, মধ্যপাড়া খনির পাথর উত্তোলন কাজে ব্যবহৃত উইন্ডিং মেশিনের গিয়ার বক্সের পিনিয়াম ভেঙ্গে যাওয়ায় গত ৩ এপ্রিল রাত থেকে পাথর উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। চীন থেকে আমদানীকৃত উইন্ডিং মেশিনটির পুরো গিয়ার বক্স পরিবর্তন করতে হবে নাকি শুধু পিনিয়াম হলেই চলবে, মেরামত করতে কতদিন সময় লাগবে এবং কবে নাগাদ পাথর উৎপাদন শুরু হবে খনি কর্তৃপক্ষ কিছুই বলতে পারছে না। তবে একটি সুত্র জানায়, খনির উৎপাদন ঠিকাদার জিটিসি উইন্ডিং মেশিন সরবরাহকারী চীনা কোম্পানীর সাথে যোগাযোগ করে গিয়ারবক্স মেরামতের উদ্যোগ নিয়েছে।
এদিকে, বছর খানিক ধরে মধ্যপাড়া খনির পাথর বিক্রিতে গতি নেই। এরফলে খনি ইয়ার্ডে বিপুল পরিমাণ পাথরের মজুদ গড়ে উঠেছে। বর্তমানে খনি ইয়ার্ডে বিভিন্ন সাইজের প্রায় ৬ লাখ টন পাথরের মজুদ রয়েছে। এ অবস্থায় পাথর বিক্রিতে গতি আনতে পাথরের মুল্য কমানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
খনি কর্তৃপক্ষ বলছে, সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৬ চাকার গাড়ীতে ট্রাকসহ ২২ টনের বেশী এবং ১০ চাকার গাড়ীতে ট্রাকসহ ৩০ টনের বেশী মালামাল পরিবহণ করা যাবে না। সরকারি এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করতে গিয়েই খনির পাথর বিক্রি কমে যায়। ট্রাক মালিক ও চালকরা আগে যেখানে ৬ চাকার ট্রাকে ২৫/২৬ টন এবং ১০ চাকার ট্রাকে ৪০/৪১ টন পাথর পরিবহণ করতে পারতো এখন সেখানে একই ভাড়ায় ৬ চাকার ট্রাকে ১৫/১৬ টন এবং ১০ চাকার ট্রাকে ১৯/২০ টনের বেশী পাথর পরিবহণ করতে পারছে না। অথচ পাথর আমদানীকারক ও সরবরাহকারী বেসরকারী প্রতিষ্ঠানগুলো সরকারি সিদ্ধান্ত না মেনে আগের নিয়মেই ট্রাকে অতিরিক্ত পাথর পরিবহণ করছে। এর ফলে খনি কর্তৃপক্ষ ক্রেতা হারায় এবং বিক্রি কমে যায়।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে যোগাযোগ করা হলে মধ্যপাড়া গ্রানাইট মাইনিং কোম্পানী লিমিটেডের (এমজিএমসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাবেদ চৌধুরী বলেন- খনি উৎপাদন ঠিকাদার জিটিসি উইন্ডিং মেশিন মেরামত করে কবে নাগাদ পাথর উৎপাদন শুরু করতে পারবে এখনও সুনির্দিষ্টভাবে জানায়নি। সেজন্য মেশিনটি মেরামত করে পুনরায় পাথর উৎপাদনে যেতে কতদিন সময় লাগবে তা বলা যাচ্ছে না। অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পাথরের বিক্রয় মুল্য কমানোর বিষয়ে বিদ্যুৎ , জ¦ালানী ও খনিজ সম্পাদ মন্ত্রণালয়ের মতামত চাওয়া হয়েছে। মন্ত্রণালয় অনুমোদন দিলে পাথরের বিক্রয় মুল্য কমানো হবে।