প্রেমিকার আত্নহত্যা: আত্নহত্যা প্ররোচনার অভিযোগে প্রেমিকের মা আটক
https://www.obolokon24.com/2019/04/blog-post_23.html
বিশেষ প্রতিনিধি॥ প্রেমিকের বাড়ির লোকজনের মারপিটের অপমান সহ্য করতে না পেরে গলায় ওড়না দিয়ে আত্নহত্যা করেছে সুরভী নামের এক শিক্ষার্থী। নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার গোলনা ইউনিয়নের কালিগঞ্জ তাঁতীপাড়া গ্রামের এই ঘটনায় সোমবার (২২ এপ্রিল) সকালে পুলিশ ওই শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করে দুপুরে জেলার মর্গে ময়না তন্ত করেছে।
শিক্ষার্থী সুরভী গোলনা কালিগঞ্জ শহীদ স্মৃতি উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর ছাত্রী এবং ওই গ্রামের সুধা রাম দেবনাথের মেয়ে। এ ঘটনায় ওই শিক্ষার্থীর বাবা বাদী হয়ে জলঢাকা থানায় আত্নহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে প্রেমিক শিবু রায়(২০), তার বাবা ললিত রায়, মা রঙ্গিলা রায়, বড় বোন লতারানী সহ চারজনকে আসামী করে একটি মামলা দায়ের করেছে। পুলিশ ওই প্রেমিকের মাকে আটক করলেও পালিয়ে গেছে প্রেমিক ও প্রেমিকের বাবা ও বড় বোন।
অভিযোগ মতে গ্রামের প্রতিবেশি ললিত চন্দ্র রায়ের ছেলে শিবু রাম রায় (২০) এর সাথে মেয়েটির প্রেমের সর্ম্পক ছিল। ছেলে পক্ষ এই প্রেমের সর্ম্পক মেনে না নিয়ে গ্রাম্য বৈঠক ডাকে। বৈঠকে দুইজনে বিয়ে করার দাবি উঠলেও ছেলের পরিবার এতে রাজি হয়নি। রবিবার সন্ধ্যায় মেয়েটি বিয়ের দাবি নিয়ে প্রেমিকের বাড়িতে গেলে তাকে মারপিট ও অপমান করে বাড়ি হতে বের করে দেয়া হয়। এ অবস্থায় মেয়েটি আহত অবস্থায় নিজবাড়িতে ফিরে এলে পল্লী চিকিৎসক দিয়ে তার চিকিৎসা করা হয়। একই দিন গভীর রাতে সবার অজান্তে প্রেমিকের বাড়ির মারপিট ও অপমান সহ্য করতে না পেরে মেয়েটি বাড়িরে পেছনে একটি গাছে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে আত্নহত্যা করে। যা সকালে এলাকার মানুষজন দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেয়। মেয়েটির আত্নহত্যার ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়লে পালিয়ে যায় প্রেমিক শিবু ও তার বাবা ললিত চন্দ্র রায়। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার ও আত্নহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে প্রেমিক শেবুর মা রঙ্গিলা রানীকে আটক করে।
জলঢাকা থানা ওসি মোস্তাফিজুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে।
শিক্ষার্থী সুরভী গোলনা কালিগঞ্জ শহীদ স্মৃতি উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর ছাত্রী এবং ওই গ্রামের সুধা রাম দেবনাথের মেয়ে। এ ঘটনায় ওই শিক্ষার্থীর বাবা বাদী হয়ে জলঢাকা থানায় আত্নহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে প্রেমিক শিবু রায়(২০), তার বাবা ললিত রায়, মা রঙ্গিলা রায়, বড় বোন লতারানী সহ চারজনকে আসামী করে একটি মামলা দায়ের করেছে। পুলিশ ওই প্রেমিকের মাকে আটক করলেও পালিয়ে গেছে প্রেমিক ও প্রেমিকের বাবা ও বড় বোন।
অভিযোগ মতে গ্রামের প্রতিবেশি ললিত চন্দ্র রায়ের ছেলে শিবু রাম রায় (২০) এর সাথে মেয়েটির প্রেমের সর্ম্পক ছিল। ছেলে পক্ষ এই প্রেমের সর্ম্পক মেনে না নিয়ে গ্রাম্য বৈঠক ডাকে। বৈঠকে দুইজনে বিয়ে করার দাবি উঠলেও ছেলের পরিবার এতে রাজি হয়নি। রবিবার সন্ধ্যায় মেয়েটি বিয়ের দাবি নিয়ে প্রেমিকের বাড়িতে গেলে তাকে মারপিট ও অপমান করে বাড়ি হতে বের করে দেয়া হয়। এ অবস্থায় মেয়েটি আহত অবস্থায় নিজবাড়িতে ফিরে এলে পল্লী চিকিৎসক দিয়ে তার চিকিৎসা করা হয়। একই দিন গভীর রাতে সবার অজান্তে প্রেমিকের বাড়ির মারপিট ও অপমান সহ্য করতে না পেরে মেয়েটি বাড়িরে পেছনে একটি গাছে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে আত্নহত্যা করে। যা সকালে এলাকার মানুষজন দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেয়। মেয়েটির আত্নহত্যার ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়লে পালিয়ে যায় প্রেমিক শিবু ও তার বাবা ললিত চন্দ্র রায়। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার ও আত্নহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে প্রেমিক শেবুর মা রঙ্গিলা রানীকে আটক করে।
জলঢাকা থানা ওসি মোস্তাফিজুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে।