প্রতিবন্ধীদের মেধাকে কাজে লাগিয়ে দেশ এগিয়ে নিতে হবে - ৫০ বিজিবি অধিনায়ক সামিউন্নবী
https://www.obolokon24.com/2019/03/thakurgaon_82.html
আব্দুল আওয়াল, ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি ॥ ঠাকুরগাঁওয়ের পিবিজিএম, পিবিজি, এমএস ৫০ বিজিবি অধিনায়ক লে. কর্নেল এসএনএম সামিউন্নবী চৌধুরী বলেছেন, প্রতিবন্ধীরাও অনেক মেধার অধিকারী। প্রতিবন্ধীদের মেধাকে কাজে লাগিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে। রবিবার সকালে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার আরাজী ঝাড়গাঁও এলাকায় একতা প্রতিবন্ধী উন্নয়ন স্কুল ও পুনর্বাসন কেন্দ্র কর্তৃক আয়োজিত জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ৯৯ তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে উক্ত প্রতিষ্ঠানের পরিচালক মো: আমিরুল ইসলামের সভাপতিত্বে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
লে. কর্নেল এসএনএম সামিউন্নবী চৌধুরী বলেন, প্রতিবন্ধীরা সমাজের বোঝা নয় তারা সমাজ ও দেশের সম্পদ। তাদেরকে সঠিক ভাবে পরিচালনা করলে তারাও দেশ ও সমাজের একজন মূল্যবান নাগরিক হতে পারে। এ জন্য তাদের শিক্ষার সুযোগ করে দিতে হবে। শিক্ষার মাধ্যমে তাদের আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার দায়িত্ব আমাদের সকলের। কারন শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড। তিনি বলেন, একতা প্রতিবন্ধী উন্নয়ন স্কুল ও পুনবার্সন কেন্দ্র সেই দিকে লক্ষ্য রেখে কাজ করছে। তাই আমি আজ সত্যি আনন্দিত। এ সময় তিনি প্রতিবন্ধী শিশুদের স্ব-উদ্যোগে সার্বিক সহযোগিতা করার আশ^াস প্রদান করেন। সেই সাথে সকল শিশুদের প্রতি যতœবান হওয়ার জন্য অভিভাবকদের অনুরোধ করেন। বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনকে কেন্দ্র করে তাঁর বক্তৃতায় তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর সম্পর্কে আমরা কমবেশী সবাই জানি। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান একজন সাহসী ও ত্যাগী মানুষ ছিলেন। যার জন্ম না হলে বাংলাদেশ স্বাধীন হতোনা। আমাদের প্রত্যেকের উচিত তার জীবন সম্পর্কে জানা। তিনি তার বক্তব্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন।
এ সময় অন্যান্যদের মাঝে বক্তব্য রাখেন, একতা প্রতিবন্ধী স্কুল ও পুন:বার্সন কেন্দ্রের শিক্ষক সৃষ্টি রানী রায়, শাহাজাহান আলী সহ অন্যান্য আমন্ত্রিত অতিথি বৃন্দ।
উল্লেখ্য যে, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষ্যে উক্ত প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের মাঝে চিত্রাঙ্কণ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। পরে আলোচনা সভা শেষে মিলাদ ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয় এবং সব শেষে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
লে. কর্নেল এসএনএম সামিউন্নবী চৌধুরী বলেন, প্রতিবন্ধীরা সমাজের বোঝা নয় তারা সমাজ ও দেশের সম্পদ। তাদেরকে সঠিক ভাবে পরিচালনা করলে তারাও দেশ ও সমাজের একজন মূল্যবান নাগরিক হতে পারে। এ জন্য তাদের শিক্ষার সুযোগ করে দিতে হবে। শিক্ষার মাধ্যমে তাদের আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার দায়িত্ব আমাদের সকলের। কারন শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড। তিনি বলেন, একতা প্রতিবন্ধী উন্নয়ন স্কুল ও পুনবার্সন কেন্দ্র সেই দিকে লক্ষ্য রেখে কাজ করছে। তাই আমি আজ সত্যি আনন্দিত। এ সময় তিনি প্রতিবন্ধী শিশুদের স্ব-উদ্যোগে সার্বিক সহযোগিতা করার আশ^াস প্রদান করেন। সেই সাথে সকল শিশুদের প্রতি যতœবান হওয়ার জন্য অভিভাবকদের অনুরোধ করেন। বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনকে কেন্দ্র করে তাঁর বক্তৃতায় তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর সম্পর্কে আমরা কমবেশী সবাই জানি। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান একজন সাহসী ও ত্যাগী মানুষ ছিলেন। যার জন্ম না হলে বাংলাদেশ স্বাধীন হতোনা। আমাদের প্রত্যেকের উচিত তার জীবন সম্পর্কে জানা। তিনি তার বক্তব্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন।
এ সময় অন্যান্যদের মাঝে বক্তব্য রাখেন, একতা প্রতিবন্ধী স্কুল ও পুন:বার্সন কেন্দ্রের শিক্ষক সৃষ্টি রানী রায়, শাহাজাহান আলী সহ অন্যান্য আমন্ত্রিত অতিথি বৃন্দ।
উল্লেখ্য যে, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষ্যে উক্ত প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের মাঝে চিত্রাঙ্কণ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। পরে আলোচনা সভা শেষে মিলাদ ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয় এবং সব শেষে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।