ঠাকুরগাঁওয়ে বিজিবির হত্যাকাণ্ড, সাক্ষ্য নিলো তদন্ত দল
https://www.obolokon24.com/2019/03/thakurgaon20.html
আব্দুল আওয়াল, ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃ ঠাকুরগাঁওয়ের বহরমপুরে বিজিবির গুলিতে হতাহতের ঘটনায় সাক্ষ্য গ্রহণ করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পাঁচ সদস্যের তদন্ত দল।
বুধবার সকাল থেকে ঠাকুরগাঁও সার্কিট হাউজে আহত ব্যক্তি ও স্থানীয়দের সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন তারা।
তদন্ত দলের পক্ষ থেকে জানানো হয়, দ্রুত সময়ের মধ্যে রিপোর্ট প্রদান করা হবে। আহতদের মধ্যে জয়গুণ, তৈমুর রহমান, সাদেকুল ইসলাম,আনারুল, রুবেল, মিঠুনসহ অনেকেই অভিযোগ করে বলেন, এখনো তাদের আর্থিকভাবে কোনো সহযোগিতা করা হয়নি। তারা দোষী ব্যক্তিদের বিচারের দাবী জানান।
তদন্ত দলে উপস্থিত ছিলেন, তদন্ত কমিটির প্রধান মুহাম্মদ মোহসিন চৌধুরী (যুগ্ম সচিব (সীমান্ত) জননিরাপত্তা বিভাগ), মো. জাকির হোসেন (উপ-সচিব জননিরাপত্তা বিভাগ), বিজিবির মহা পরিচালকের প্রতিনিধি লে. কর্ণেল মোর্শেদ, জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধি অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট নুর কুতুবুল আলম, জেলা পুলিশ সুপারের প্রতিনিধি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহফুজ।
প্রসংঙ্গত, গত ১২ ফেব্রুয়ারী গরু জব্দ কেন্দ্র করে বহরমপুর গ্রামে বিজিবির গুলিতে ৩ জন নিহত হয়। সেই প্রেক্ষিতে সংবাদ সম্মেলন করে বিজিবি নিজেদের আত্মরক্ষায় গুলি চালায় বলে দাবি করে এবং পরবর্তিতে আড়াইশ গ্রামবাসীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে।
বুধবার সকাল থেকে ঠাকুরগাঁও সার্কিট হাউজে আহত ব্যক্তি ও স্থানীয়দের সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন তারা।
তদন্ত দলের পক্ষ থেকে জানানো হয়, দ্রুত সময়ের মধ্যে রিপোর্ট প্রদান করা হবে। আহতদের মধ্যে জয়গুণ, তৈমুর রহমান, সাদেকুল ইসলাম,আনারুল, রুবেল, মিঠুনসহ অনেকেই অভিযোগ করে বলেন, এখনো তাদের আর্থিকভাবে কোনো সহযোগিতা করা হয়নি। তারা দোষী ব্যক্তিদের বিচারের দাবী জানান।
তদন্ত দলে উপস্থিত ছিলেন, তদন্ত কমিটির প্রধান মুহাম্মদ মোহসিন চৌধুরী (যুগ্ম সচিব (সীমান্ত) জননিরাপত্তা বিভাগ), মো. জাকির হোসেন (উপ-সচিব জননিরাপত্তা বিভাগ), বিজিবির মহা পরিচালকের প্রতিনিধি লে. কর্ণেল মোর্শেদ, জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধি অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট নুর কুতুবুল আলম, জেলা পুলিশ সুপারের প্রতিনিধি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহফুজ।
প্রসংঙ্গত, গত ১২ ফেব্রুয়ারী গরু জব্দ কেন্দ্র করে বহরমপুর গ্রামে বিজিবির গুলিতে ৩ জন নিহত হয়। সেই প্রেক্ষিতে সংবাদ সম্মেলন করে বিজিবি নিজেদের আত্মরক্ষায় গুলি চালায় বলে দাবি করে এবং পরবর্তিতে আড়াইশ গ্রামবাসীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে।