প্রতিটি জেলার সাথে রেল যোগাযোগ স্থাপন করা হবে-সৈয়দপুর রেল কারখানা পরিদর্শনে রেলপথ মন্ত্রী সুজন
https://www.obolokon24.com/2019/03/sujon.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু,সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:
রেলপথ মন্ত্রী অ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী রেলের সার্বিক উন্নয়নে বেশি প্রাধান্য দিয়েছেন। তার পরিকল্পনা ও নির্দেশনায় সারাদেশে রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ করতে নতুন নতুন রেলপথ নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে। সরকারের উদ্দেশ্য প্রতিটি জেলার সাথে রেল যোগাযোগ স্থাপন ও সহজ করা। খুব শিগগিরই বঙ্গবন্ধু যমুনা সেতুতে ডবল লাইনের নতুন রেলপথ নির্মাণ কাজ শুরু হবে। তিনি গত বৃহস্পতিবার রাতে দেশের বৃহত্তম নীলফামারীর সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। রেলমন্ত্রী অ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম সুজন আরো বলেন, ইতিমধ্যে ইন্দোনেশিয়া থেকে আমদানি করা ৫০টি কোচের মধ্যে ১৫টি সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানায় এসে পৌঁছেছে। আগামী ২৪ মার্চের মধ্যে ১৮টি এবং মে মাসের মধ্যে বাকি ১৭টি কোচ এসে পৌঁছবে বাংলাদেশে। এসব কোচ পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে বিভিন্ন ট্রেন বহরে যোগ করা হবে। রেলের জমি ও স্থাপনা অবৈধ দখলে যাওয়া প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, আগামী রেলওয়ের উন্নয়নের প্রয়োজনে দখলে যাওয়া জমি ও স্থাপনা উদ্ধার করা হবে। সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে দিবাকালীন ট্রেন চলাচল প্রসঙ্গে তিনি বলেন, রেলের উন্নয়ন ধারাবাহিকতায় পর্যায়ক্রমে সব করা হবে। এর আগে মন্ত্রী কারিগরি পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানায় রাখা ইন্দোনেশিয়া থেকে আনা রেলকোচগুলো পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি প্রতিটি বগিতে উঠে প্রত্যক্ষ এবং এসব কোচের সার্বিক ব্যবস্থাপনা দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন।
কারখানা পরিদর্শনকালে এসময় মন্ত্রীর সাথে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের জিএম খোন্দকার শহিদুল ইসলাম, সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক (ডিএস) জয়দুল ইসলাম, পার্বতীপুর কেন্দ্রীয় লোকোমেটিভ কারখানার প্রধান নির্বাহী (সিএক্স) মুহাম্মদ কুদরত-ই-খুদাসহ রেলওয়ের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
এর আগে মন্ত্রী অ্যাডভেকেট নুরুল ইসলাম সুজন বিমানযোগে ঢাকা থেকে সৈয়দপুরে আসেন এবং পরে সড়কপথে পঞ্চগড় যান।
রেলপথ মন্ত্রী অ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী রেলের সার্বিক উন্নয়নে বেশি প্রাধান্য দিয়েছেন। তার পরিকল্পনা ও নির্দেশনায় সারাদেশে রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ করতে নতুন নতুন রেলপথ নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে। সরকারের উদ্দেশ্য প্রতিটি জেলার সাথে রেল যোগাযোগ স্থাপন ও সহজ করা। খুব শিগগিরই বঙ্গবন্ধু যমুনা সেতুতে ডবল লাইনের নতুন রেলপথ নির্মাণ কাজ শুরু হবে। তিনি গত বৃহস্পতিবার রাতে দেশের বৃহত্তম নীলফামারীর সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। রেলমন্ত্রী অ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম সুজন আরো বলেন, ইতিমধ্যে ইন্দোনেশিয়া থেকে আমদানি করা ৫০টি কোচের মধ্যে ১৫টি সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানায় এসে পৌঁছেছে। আগামী ২৪ মার্চের মধ্যে ১৮টি এবং মে মাসের মধ্যে বাকি ১৭টি কোচ এসে পৌঁছবে বাংলাদেশে। এসব কোচ পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে বিভিন্ন ট্রেন বহরে যোগ করা হবে। রেলের জমি ও স্থাপনা অবৈধ দখলে যাওয়া প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, আগামী রেলওয়ের উন্নয়নের প্রয়োজনে দখলে যাওয়া জমি ও স্থাপনা উদ্ধার করা হবে। সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে দিবাকালীন ট্রেন চলাচল প্রসঙ্গে তিনি বলেন, রেলের উন্নয়ন ধারাবাহিকতায় পর্যায়ক্রমে সব করা হবে। এর আগে মন্ত্রী কারিগরি পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানায় রাখা ইন্দোনেশিয়া থেকে আনা রেলকোচগুলো পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি প্রতিটি বগিতে উঠে প্রত্যক্ষ এবং এসব কোচের সার্বিক ব্যবস্থাপনা দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন।
কারখানা পরিদর্শনকালে এসময় মন্ত্রীর সাথে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের জিএম খোন্দকার শহিদুল ইসলাম, সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক (ডিএস) জয়দুল ইসলাম, পার্বতীপুর কেন্দ্রীয় লোকোমেটিভ কারখানার প্রধান নির্বাহী (সিএক্স) মুহাম্মদ কুদরত-ই-খুদাসহ রেলওয়ের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
এর আগে মন্ত্রী অ্যাডভেকেট নুরুল ইসলাম সুজন বিমানযোগে ঢাকা থেকে সৈয়দপুরে আসেন এবং পরে সড়কপথে পঞ্চগড় যান।