সৈয়দপুরে স্কুল ছাত্রী আত্নহত্যার প্ররোচনাকারী লম্পট যুবক ঘটনার দুইদিনেও গ্রেপ্তার হয়নি
https://www.obolokon24.com/2019/03/saidpur_68.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু,সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:
নীলফামারীর সৈয়দপুরে স্কুল ছাত্রী সুমি রাণী রায়ের আত্মহত্যার প্ররোচনাকারী লম্পট যুবক ঘটনার পর গত দুই দিনেও গ্রেপ্তার হয়নি। তবে পুলিশ বলছে স্কুল ছাত্রী আত্মহত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত সূর্ষ্য চন্দ্র রায় ওরফে মটুরুকে গ্রেপ্তারে পুলিশী জোর প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
এদিকে, স্কুল ছাত্রীর লাশের ময়নাতদন্ত রবিবার নীলফামারী আধুনিক সদর হাসপাতাল মর্গে সম্পন্ন হয়। এরপর সন্ধ্যায় তাঁর লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। পরে রাত আনুমানিক সাড়ে ৮টায় লাশ দাহ্ করা হয়। উপজেলার বাঙ্গালীপুর ইউনিয়নের পশ্চিম লক্ষণপুর ভুজারীপাড়ায় স্কুল ছাত্রী সুমির বাড়ি সংলগ্ন স্থানীয় শ্মশানে তাঁর লাশ দাহ্য করা হয়েছে। এতে পরিবারের সদস্য, আত্মীয়স্বজন ও পাড়া প্রতিবেশিরা উপস্থিত ছিলেন।
সোমবার দুপুরে সরেজমিনে ভুজারীপাড়ায় সুমিদের বাড়ি গিয়ে দেখা যায় পরিবারের সদস্যরা সকলেই শোক মূয্য্যমান। কথা হয় সুমির সম্পর্কের ভাই বকুল চন্দ্র রায়ের সঙ্গে এ প্রতিনিধি। তিনি আবেগ আপ্লুত কন্ঠে বলেন, আদরের মেয়ে সুমিকে হারিয়ে অনেকটাই কাতর হয়ে পড়েছে তাঁর বাবা-মা ও বোনরা। তারা কোন কিছু মুখে তুলছেন না। সুমির ¯েœহের ছোট বোন ভরসা রাণী রায় বার বার সুমি দিদি সুমি দিদি বলে ডাকছিল আর কাঁদছিল। সুমির আত্মহত্যার ঘটনায় বাঙ্গালীপুর ইউনিয়নের হিন্দু অধ্যূষিত ভুজারীপাড়ায় যেন শোকের ছায়া নেমে এসেছে। গ্রামের লোকজন লম্পট মটুরু’র বিভিন্ন কিত্তিকলাপের কথা বলছে আর তাকে ধিক্কার দিচ্ছেন।
এদিকে, স্কুল ছাত্রী সুমি আত্মহত্যার প্ররোচনায় থানায় দায়েরকৃত মামলার স্বাক্ষী রওশন চন্দ্র রায়কে নানা রকম হুমকি ধমকি প্রদর্শন করা হচ্ছে বলে অভিযোগ মিলেছে। সুমি আত্মহত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত সূর্য্য চন্দ্র রায় ওরফে মটরু’র বড় ভাই প্রকাশ্যে রওশনকে ওই হুমকি ধমকি দেন। ফলে মামলার স্বাক্ষী রিকশাভ্যান চালক রওশন চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভূগছেন।
সুমির সম্পর্কে ভাই এবং মামলার এক নম্বর স্বাক্ষী বকুল চন্দ্র রায় আসামী পক্ষের লোকজনের হুমকির সত্যতা স্বীকার করেন। তিনি বলেন, হুমকি দেয়ার বিষয়টি মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সৈয়দপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. সাইদুর রহমানকে মৌখিকভাবে অবহিত করা হয়েছে।
তদন্তকারী কর্মকর্তা সৈয়দপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. সাইদুর রহমানের সঙ্গে মুঠোফোনে কথা হয়। মামলাটি অধিক গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত শুরু করেছেন বলে তিনি জানান। আর এ মামলায় অভিযুক্ত আসামীকেও গ্রেপ্তারে জোর তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।
উল্লেখ্য, নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার বাঙ্গলীপুর ইউনিয়নের পশ্চিম লক্ষণপুর ভুজারীপাড়ার স্কুল ছাত্রী সুমি (১৪)। গত শনিবার (২ মার্চ) বিকেলে এক লম্পট কর্তৃক গোসল করার দৃশ্য দেখায় সম্মান ও লোকলজ্জা ভয়ে আত্নহত্যা করে সে। আর এ আত্মহত্যায় প্ররোচনায় অভিযোগে একই এলাকার বখাটে লম্পট সূর্য্য চন্দ্র রায় ওরফে মটুরু’র বিরুদ্ধে দন্ডবিধির ৩০৬ ধারায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। গত শনিবার রাতেই আত্মহননকারী স্কুল ছাত্রীর মা ময়না রানী রায় সৈয়দপুর থানায় ওই মামলা করেন।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে স্কুল ছাত্রী সুমি রাণী রায়ের আত্মহত্যার প্ররোচনাকারী লম্পট যুবক ঘটনার পর গত দুই দিনেও গ্রেপ্তার হয়নি। তবে পুলিশ বলছে স্কুল ছাত্রী আত্মহত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত সূর্ষ্য চন্দ্র রায় ওরফে মটুরুকে গ্রেপ্তারে পুলিশী জোর প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
এদিকে, স্কুল ছাত্রীর লাশের ময়নাতদন্ত রবিবার নীলফামারী আধুনিক সদর হাসপাতাল মর্গে সম্পন্ন হয়। এরপর সন্ধ্যায় তাঁর লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। পরে রাত আনুমানিক সাড়ে ৮টায় লাশ দাহ্ করা হয়। উপজেলার বাঙ্গালীপুর ইউনিয়নের পশ্চিম লক্ষণপুর ভুজারীপাড়ায় স্কুল ছাত্রী সুমির বাড়ি সংলগ্ন স্থানীয় শ্মশানে তাঁর লাশ দাহ্য করা হয়েছে। এতে পরিবারের সদস্য, আত্মীয়স্বজন ও পাড়া প্রতিবেশিরা উপস্থিত ছিলেন।
সোমবার দুপুরে সরেজমিনে ভুজারীপাড়ায় সুমিদের বাড়ি গিয়ে দেখা যায় পরিবারের সদস্যরা সকলেই শোক মূয্য্যমান। কথা হয় সুমির সম্পর্কের ভাই বকুল চন্দ্র রায়ের সঙ্গে এ প্রতিনিধি। তিনি আবেগ আপ্লুত কন্ঠে বলেন, আদরের মেয়ে সুমিকে হারিয়ে অনেকটাই কাতর হয়ে পড়েছে তাঁর বাবা-মা ও বোনরা। তারা কোন কিছু মুখে তুলছেন না। সুমির ¯েœহের ছোট বোন ভরসা রাণী রায় বার বার সুমি দিদি সুমি দিদি বলে ডাকছিল আর কাঁদছিল। সুমির আত্মহত্যার ঘটনায় বাঙ্গালীপুর ইউনিয়নের হিন্দু অধ্যূষিত ভুজারীপাড়ায় যেন শোকের ছায়া নেমে এসেছে। গ্রামের লোকজন লম্পট মটুরু’র বিভিন্ন কিত্তিকলাপের কথা বলছে আর তাকে ধিক্কার দিচ্ছেন।
এদিকে, স্কুল ছাত্রী সুমি আত্মহত্যার প্ররোচনায় থানায় দায়েরকৃত মামলার স্বাক্ষী রওশন চন্দ্র রায়কে নানা রকম হুমকি ধমকি প্রদর্শন করা হচ্ছে বলে অভিযোগ মিলেছে। সুমি আত্মহত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত সূর্য্য চন্দ্র রায় ওরফে মটরু’র বড় ভাই প্রকাশ্যে রওশনকে ওই হুমকি ধমকি দেন। ফলে মামলার স্বাক্ষী রিকশাভ্যান চালক রওশন চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভূগছেন।
সুমির সম্পর্কে ভাই এবং মামলার এক নম্বর স্বাক্ষী বকুল চন্দ্র রায় আসামী পক্ষের লোকজনের হুমকির সত্যতা স্বীকার করেন। তিনি বলেন, হুমকি দেয়ার বিষয়টি মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সৈয়দপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. সাইদুর রহমানকে মৌখিকভাবে অবহিত করা হয়েছে।
তদন্তকারী কর্মকর্তা সৈয়দপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. সাইদুর রহমানের সঙ্গে মুঠোফোনে কথা হয়। মামলাটি অধিক গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত শুরু করেছেন বলে তিনি জানান। আর এ মামলায় অভিযুক্ত আসামীকেও গ্রেপ্তারে জোর তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।
উল্লেখ্য, নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার বাঙ্গলীপুর ইউনিয়নের পশ্চিম লক্ষণপুর ভুজারীপাড়ার স্কুল ছাত্রী সুমি (১৪)। গত শনিবার (২ মার্চ) বিকেলে এক লম্পট কর্তৃক গোসল করার দৃশ্য দেখায় সম্মান ও লোকলজ্জা ভয়ে আত্নহত্যা করে সে। আর এ আত্মহত্যায় প্ররোচনায় অভিযোগে একই এলাকার বখাটে লম্পট সূর্য্য চন্দ্র রায় ওরফে মটুরু’র বিরুদ্ধে দন্ডবিধির ৩০৬ ধারায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। গত শনিবার রাতেই আত্মহননকারী স্কুল ছাত্রীর মা ময়না রানী রায় সৈয়দপুর থানায় ওই মামলা করেন।